বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Extremely Heavy Rain & Landslide: পাহাড়ে দুর্যোগ, প্রবল বৃষ্টিতে বাতিল টয়ট্রেন, ধসে মৃত্যু একই পরিবারের তিনজনের
Extremely Heavy Rain & Landslide: পাহাড়ে দুর্যোগ, প্রবল বৃষ্টিতে বাতিল টয়ট্রেন, ধসে মৃত্যু একই পরিবারের তিনজনের Updated: 09 Jul 2023, 11:58 AM IST Abhijit Chowdhury উত্তর ভারত জুড়ে প্রবল বৃষ্টি। হিমাচলের পাহাড়ি এলাকায় এর জেরে দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। একাধিক জায়গায় ধস নেমেছে। বিভিন্ন নদীর স্তর বেড়ে গিয়েছে। এদিকে ধসে মৃত্যু হয়েছে তিনজনের। বাতিল হয়েছে হেরিটেজ টয়ট্রেন। এরই মাঝে আজ আরও বৃষ্টির পূর্বাভাসের কথা জিনেয়ছে মৌসম ভবন। হড়পা বানেরও সম্ভাবনা আছে। 1/5 হিমাচলের বেশ কয়েকটি এলাকায় গত শুক্রবার রাত থেকে টানা ভারী বৃষ্টিপাত হয়ে চলেছে। ভারী বর্ষণ অব্যাহত থাকার জেরে বহু জায়গায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এদিকে একাধিক জায়গায় ভূমিধস নেমেছে। অনেক জায়গা জলের তলায় ডুবে গিয়েছে। এই আবহে আবহাওয়ার লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। জনসাধারণ অনবরত আতঙ্কের মধ্যে সময় কাটাচ্ছেন পাহাড়ি এই রাজ্যে। 2/5 ভূমিধসের কারণে হিমাচলে বন্ধ হয়ে গিয়েছে আড়াইশোর বেশি রাস্তা। এদিকে এরই মধ্যে কোটগড় এলাকার পানেভালি গ্রামে ভূমিধসের কারণে এক দম্পতি এবং তাদের ছেলের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এই আবহে জনগণ এবং পর্যটকদের ভ্রমণ এড়ানোর পরামর্শ দিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। এই আবহে মণ্ডি জেলায় ৬ জন আটকে পড়েছিলেন। এদিকে লহৌল-স্পিতিতে ৩০ জন কলেজ পড়ুয়া আটকে পড়েছিলেন। 3/5 ভারতীয় আবহাওয়া বিভাগ আজ চাম্বা, কাংড়া, মান্ডি, হামিরপুর এবং বিলাসপুরের পাঁচটি জেলায় অত্যধিক ভারী বৃষ্টিপাতের জন্য লাল সতর্কতা জারি করেছে। তাছাড়া উনা, সোলান ও সিমলায় কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। এদিকে লাহৌল-স্পিতিতে হড়পা বানের সম্ভাবনা আছে বলে আগেভাগে সতর্ক করে দিয়েছে মৌসম ভবন। আজ চাম্বা, কাংড়া, কুল্লু, সিরমাউর, সিমলা এবং মণ্ডিতে হড়পা বানের সতর্কতা জারি করা হয়েছে। 4/5 এদিকে শ্রীখণ্ড মহাদেব যাত্রা দুই দিনের জন্য স্থগিত করেছে কুল্লু জেলা প্রশাসন। প্রবল বৃষ্টির জেরে এক তীর্থযাত্রীর মৃত্যু এবং দু'জন নিখোঁজ হওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ভারী বৃষ্টির কারণে ২৪০০ জনেরও বেশি তীর্থযাত্রীকে শিংগড়ে থামানো হয়েছে। এদিকে কালকা থেকে ছেড়ে যাওয়া হেরিটেজ টয়ট্রেন বাতিল করা হয়েছে আজকের জন্য। জানা গিয়েছে, কয়েকটি জায়গায় ট্র্যাকে ভূমিধস নেমেছে। পরবর্তী পরিস্থিতি বুঝে সিদ্ধান্ত নেবে রেল কর্তৃপক্ষ। 5/5 এদিকে বিয়াস নদীর জল বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বন্যার কারণে বিবিএমবি কর্তৃপক্ষকে পান্ডোহ বাঁধের ফ্লাডগেট খুলে দিতে বলা হয়েছে। ভূমিধসের কারণে চণ্ডীগড়-মানালি জাতীয় মহাসড়ক পান্ডোহের কাছে ৬ মাইল জুড়ে অবরুদ্ধ। ভাটিতে বসবাসকারী লোকজনকে নদীতে না যেতে বলা হয়েছে। ভারী বর্ষণে সিমলার বেশ কয়েকটি জায়গায় ভূমিধস নেমেছে। এর জেরে রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এদিকে ভারী বৃষ্টির জেরে চণ্ডীগড়ের বহু জায়গা জলমগ্ন হয়েছে।