India on Myanmar: ভারত-মায়ানমার অবাধ গতিবিধি আপাতত বন্ধ! প্রতিবেশী দেশে গৃহযুদ্ধের তীব্রতা বাড়তেই সিদ্ধান্ত অমিত শাহের Updated: 08 Feb 2024, 01:18 PM IST Sritama Mitra গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 1/4 সেদেশের সেনাবাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে ক্রমাগত বাড়ছে হিংসা। আর সেই হিংসার আগুন ছড়াচ্ছে মায়ানমারে। ভারতের এই প্রতিবেশী দেশ গত কয়েক দিন ধরে গৃহযুদ্ধে উত্তাল। এই পরিস্থিতিতে আপাতত মায়ানমারের সঙ্গে ভারতের অবাধ যাতায়াত বন্ধ করার ঘোষণা করে দিয়েছে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক। (PTI Photo/Kamal Kishore) (PTI02_07_2024_000031A) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 2/4 মায়ানমারের পরিস্থিতির প্রভাব পড়ছে বাংলাদেশেও। এরপর সদ্য মায়ানমারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলতে দিল্লিতে আসেন বাংলাদেশের বিদেশমন্ত্রী মেহমুদ হাসান। সেখানে তিনি ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভালের সঙ্গে মায়ানমারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে কথা বলেন। এরপরই বৃহস্পতিবার অমিত শাহের মন্ত্রক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক থেকে একটি বিবৃতির কথা নিজের টুইটে তুলে ধরেন অমিত শাহ। সেখানে জানানো হয়েছে যে, মায়ানমারের সঙ্গে আপাতত সমস্ত অবাধ যোগাযোগ বন্ধ করবে ভারত। . (ANI Photo/Rahul Singh) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 3/4 অমিত শাহ তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, যেহেতু সীমন্ত সুরক্ষা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর মূল ফোকাসে রয়েছে, তাই সেই জায়গা থেকে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে তাঁর সরকার। দেশের উত্তরপূর্বের রাজ্যগুলি ও দেশের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে মায়ানমারের সঙ্গে ভারতের অবাধ যাতায়াত আপাতত বন্ধ করা হচ্ছে। এদিকে, গৃহযুদ্ধে জ্বলছে মায়ানমার। এই অবস্থায় আগেই ভারতের বিদেশমন্ত্রক মায়ানমারের রাখাইনে না যাওয়ার অনুরোধ করেছে ভারতীয় নাগরিকদের। উল্লেখ্য, বর্তমানে মায়ানমারের জুন্তা সরকারের থেকে গণতন্ত্রকে ফের পুনরুদ্ধারের চেষ্টায় রয়েছে সেদেশের বিদ্রোহী গোষ্ঠী। (PTI) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 4/4 উল্লেখ্য, ২০২১ সালে মায়ানমারে সরকারের অভ্যুত্থানের পর থেকে সেদেশে সরকার গঠন করে জুন্তা। এরপর জুন্তার বিরুদ্ধে বারবার বিদ্রোহী গোষ্ঠীরা যুদ্ধ ঘোষণা করে। সাম্প্রতিক পরিস্থিতি এমনই যে মায়ানমার থেকে সেনার ৬৮ সদস্য বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। তাঁদের নিরস্ত্র এলাকার মধ্যে বাংলাদেশে রাখা হয়েছে। টিএনএলএ, আরাকান আর্মি ও এমএনডিএএ , মায়ানমারের এই তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠী জুন্তার বিরুদ্ধে রয়েছে। যাদের একসঙ্গে ‘ব্রাদারগুড অ্যালায়েন্স’ বলা হচ্ছে। তারাই অভিযান শুরু করেছে সেদেশের সেনার বিরুদ্ধে। (Photo by AFP) গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন