বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Income Tax Announcements in Budgets: ২০২৩-এর বাজেটে মধ্যবিত্তদের জন্য কী কী ঘোষণা করেছিলেন নির্মলা, একনজরে ফিরে দেখুন
Income Tax Announcements in Budgets: ২০২৩-এর বাজেটে মধ্যবিত্তদের জন্য কী কী ঘোষণা করেছিলেন নির্মলা, একনজরে ফিরে দেখুন Updated: 01 Feb 2024, 11:08 AM IST Abhijit Chowdhury লক্ষ্মীবারে অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। এবার শুধুমাত্র তিন মাসের জন্য বাজেট পেশ করা হবে। এই আবহে বড় ধরনের কোনও ঘোষণা হয়ত করা হবে না। তবে গতবছর মধ্যবিত্তদের মুখে হাসি ফুটিয়ে কী কী বলেছিল সরকার? দেখে নিন সেই সব ঘোষণা। 1/6 গতবছর মান্থলি ইনকাম স্কিমে সর্বোচ্চ বিনিয়োগের সীমা একক অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে ৪.৫ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৯ লক্ষ টাকা করা হয়েছিল। যৌথ অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে তা ৭.৫ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫ লক্ষ টাকা করা হয়। 2/6 ৫ লক্ষ টাকার উপর বার্ষিক প্রিমিয়ামের জীবন বিমা পলিসি থেকে প্রাপ্ত আয় করযোগ্য করা হয়েছিল গতবছর। এছাড়া সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের জন্য সর্বোচ্চ বিনিয়োগের সীমা ১৫ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ লক্ষ টাকা করা হয়েছিল গতবছর। ২০২৩ সালের ১ এপ্রিল থেকে তা কার্যকর হয়েছিল। 3/6 ২০২৩ সালের বাজেটে নয়া আয়কর কাঠামোর ঘোষণা করা হয়েছিল। করদাতার করযোগ্য আয় ১৫ লাখ টাকার বেশি হলে আগে ৩০ শতাংশ কর দিতে হত। গতবছর তা কমিয়ে ২০ শতাংশ করা হয়েছিল। এছাড়া কর দেওয়ার ক্ষেত্রে আয়ের সীমা ৫ লাখ থেকে বাড়িয়ে ৭ লাখ করা হয়। অর্থাৎ, নয়া কাঠামো গ্রহণ করা কোনও করদাতার আয় যদি ৭ লাখ হয়, তাহলে তাঁকে কোনও কর দিতে হবে না। 4/6 কারও করযোগ্য আয় ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত হলে নয়া কর কাঠামোয় কোনও আয়কর দিতে হবে। ৩ লাখ থেকে ৬ লাখ টাকা করযোগ্য আয়ের ক্ষেত্রে করের হার ৫ শতাংশ। ৬ লাখ টাকা থেকে ৯ লাখ টাকার ক্ষেত্রে করের হার ১০ শতাংশ। ৯ লাখ থেকে ১২ লাখ টাকার ক্ষেত্রে করের হার ১৫ শতাংশ। ১২ লাখ টাকা থেকে ১৫ লাখ টাকার ক্ষেত্রে করের হার ২০ শতাংশ। ১৫ লাখ টাকার বেশি হলে আয়করের হার ৩০ শতাংশ। 5/6 এদিকে নয়া কর কাঠামোয় চাকরিজীবী এবং পেনশনভোগীদের স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বাড়ানো হয়েছিল। আগে যে স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন ৫০ হাজার টাকা ছিল, তা সামান্য বাড়িয়ে ৫২,৫০০ টাকা করা হয়। সেই স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন আরও বাড়ানোর দাবি উঠেছে সম্প্রতি। 6/6 এদিকে পুরনো কর ব্যবস্থায় ৮০সি ধারায় কর ছাড়ের ঊর্ধ্বসীমা দেড় লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে আড়াই লাখ টাকা করা হয়েছিল। এই ফলে মধ্যবিত্তরা আরও বেশি পরিমাণ অর্থ বাঁচাতে সক্ষম হন।