চিকিৎসকরা বলছেন, যদি খুব বেশি স্ট্রেস হয়ে থাকে, তাহলে কোনও এক মহিলা এক বা তার থেকে বেশি বার পিরিয়ড মিস করে যেতে পারেন। বলা হচ্ছে, যখন একজন মহিলা স্ট্রেসে থাকেন, তখন তাঁর শরীরে কর্টিসল তৈরি হয়। যা পিরিয়ডকে পিছিয়ে দিতে পারে।
1/5 পিরিয়ডের ডেট মিস হওয়া নিয়ে বহু মহিলাই উদ্বেগে থাকেন। বহু ক্ষেত্রেই দেখা যায় পিরিয়ড চলাকালীনও খুবই পেটের যন্ত্রণায় ভোগেন কোনও কোনও মহিলা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গোটা মেনস্ট্রুয়াল গতিবিধির সঙ্গেই মানসিক চিন্তাভাবনা জড়িয়ে রয়েছে। যার প্রভাবে এমন সমস্যা দেখা যায়। প্রতীকী ছবি।
2/5 পুনের অ্যাপোলো স্পেকট্রা হাসপাতালের স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ নীতিন গুপ্তা বলছেন, প্রতি মাসের পিরিয়ডের স্বাভাবিক ছন্দ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে স্ট্রেসের কারণে। আধুনিক জীবনে বিভিন্ন রকমের ব্যস্ততার মধ্যে নানান রকমের চিন্তা উদ্বেগ লেগেই থাকে। আর বাড়তি টেনশন বা স্ট্রেস মহিলাদের শরীরে কীভাবে পিরিয়ডকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তা দেখে নেওয়া যাক।
3/5 স্ট্রেস থাকলে পিরিয়ড কতদিন বাদে হতে পারে? সাধারণত পিরিয়ড ২৮ দিনের সাইকেলে হয়ে থাকে। তবে যাঁর স্ট্রেসের সমস্যা রয়েছে তাঁর পিরিয়ড ২০ দিনের হতে পারে। চিকিৎসকরা বলছেন, যদি খুব বেশি স্ট্রেস হয়ে থাকে, তাহলে কোনও এক মহিলা এক বা তার থেকে বেশি বার পিরিয়ড মিস করে যেতে পারেন। বলা হচ্ছে, যখন একজন মহিলা স্ট্রেসে থাকেন, তখন তাঁর শরীরে কর্টিসল তৈরি হয়। যা পিরিয়ডকে পিছিয়ে দিতে পারে। (HT File Photo)
5/5 স্ট্রেসের মতো বিপজ্জনক ঘটনা বহু ক্ষেত্রে শারীরিক পরিস্থিতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। যাঁরা স্ট্রেসে থাকেন তাঁদের অনেকেরই পিএমএস উপসর্গ দেখা যায়। পেটে ব্যথা, মুড সুইংয়ের মতো সমস্যা দেখা যায়। ফলে স্ট্রেস থেকে বাড়তে থাকে বিভিন্ন ধরনের বিপদ। যা মহিলাদের শরীরে পিরিয়ডের স্বাভাবিক ছন্দকে নষ্ট করে।