বকেয়া ডিএ-এর শেষ তিনটি কিস্তির (1-1-2020, 1-7-2020, এবং 1-1-2021) সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছুই বলা হয়নি। ফলে এটি কেন্দ্রীয় কর্মীদের পক্ষে বেশ উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
1/6 জুন মাসের শেষেই হচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার ও কর্মী সংগঠনগুলির ডিএ ও ডিআর সংক্রান্ত বৈঠক। আগামী ২৬ জুন আলোচনায় বসবেন ন্যাশনাল কাউন্সিল অব জেসিএম, ব্যক্তিগত ও প্রশিক্ষণ অধিদফতর এবং অর্থ মন্ত্রকের কর্মকর্তারা। মহার্ঘ্য ভাতা আগামী ১ জুলাই থেকে মিটিয়ে দেওয়া হবে বলে গত মার্চ মাসে জানিয়েছিল কেন্দ্রীয় সরকার। তবে বকেয়া ডিএ-এর শেষ তিনটি কিস্তির (1-1-2020, 1-7-2020, এবং 1-1-2021) সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছুই বলা হয়নি। ফলে এটি কেন্দ্রীয় কর্মীদের পক্ষে বেশ উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফাইল ছবি : পিটিআই
2/6 7th Pay Commission-এ আগের ১৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ২৮ শতাংশ হারে পর্যন্ত বাড়তে পারে ডিএ। এই ১১ শতাংশ বৃদ্ধির মধ্যে থাকছে ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকে জুন ৩% বর্ধিত ডিএ। ধরা হচ্ছে, জুলাই থেকে ডিসেম্বরের ৪% বৃদ্ধি। তাছাড়া অন্তিম ত্রৈমাসিক অর্থাৎ ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ৪% বর্ধিত ডিএ। ফলে সপ্তম পে কমিশনে ডিএ বাড়বে অনেকটাই। ফাইল ছবি : পিটিআই
3/6 7th Pay Commission fitment factor সপ্তম পে কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতন মূলত তিনটি ভাগে বিভক্ত। তিনটি ভাগ হল- বেসিক স্যালারি, ভাতা (allowances) এবং ডিডাক্টেবলস। নেট সিটিসি হল বেসিক স্যালারির সঙ্গে সপ্তম পে কমিশনের সিপিসি ফিটমেন্ট ফ্যাক্টরের গুণফল+ ভাতা। ফাইল ছবি : পিটিআই
5/6 উদাহরণ : ধরা যাক, একজন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীর মাসিক বেতন ২০,০০০ টাকা। সেক্ষেত্রে অ্যালাওয়েন্স বাদ দিয়ে মাসিক সিটিসি হবে ৫১,৪০০ টাকা (২০,০০০x ২.৫৭)। এটি বাদেও যুক্ত হবে মহার্ঘ্য ভাতা, ট্র্যাভেল অ্যালাওয়েন্স, HRA, মেডিকেল রিইমবার্সমেন্ট ইত্যাদি। ফলে একজন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী ২৮ শতাংশ ডিএ পাবেন। ফাইল ছবি : রয়টার্স
6/6 এই ডিএ হাইকের প্রভাব পিএফে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ পিএফ ও গ্র্যাচুইটি হিসাবের ক্ষেত্রে বেসিক স্যালারির সঙ্গে ডিএ-ও ধরা হয়। ফলে পিএফ খাতে আরও বেশি করে টাকা জমা হবে। ফাইল ছবি : রয়টার্স