কী করে একদিনের ক্রিকেটের এক নম্বর স্থান হারিয়ে ফেললেন বাবর আজমরা। অনেকেই মনে করছেন এর পিছনে বেশকিছু পরিবর্তন রয়েছে। দলে একাধিক চোট, খারাপ ফিল্ডিং, ব্যর্থ মিডিল অর্ডার, আর কোন কোন কারণে ব্যর্থ হল পাকিস্তান?
1/6 পাকিস্তানের হারের সবথেকে বড় কারণ হল দলে চোট সমস্যা। গুরুত্বপূর্ণ ম্য়াচের আগে দলের বেশকিছু ক্রিকেটার চোট আঘাতের সঙ্গে লড়াই করছিলেন, সেই কারণেই নতুন ক্রিকেটারদেরকে নিয়ে এই ম্যাচে নেমেছিল পাকিস্তান। যার ফল হাতে নাতে পেয়ে যায় বাবর আজম। (ছবি-এএফপি)
2/6 সাদিরা সমরাবিক্রমে ও কুশল মেন্ডিসের জুটি পাকিস্তানের হাত থেকে ম্যাচটিকে বের করে নিয়ে যায়। প্রথম দিকে দুটো বড় উইকেট পড়ে গেলেও শেষ পর্যন্ত এই জুটি শ্রীলঙ্কাকে এগিয়ে নিয়ে যায়। (ছবি-এএফপি)
3/6 যে ভাবে চরিথ আসালঙ্কা ম্যাচটি শেষ করেছিল তাতেই যেন পাকিস্তানের হারের মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল। পাকিস্তানের কোনও বোলার চরিথ আসালঙ্কাকে আউট করতে পারেনি। পাকিস্তানের ম্যাচ হারার পিছনে এটাও একটা বড় কারণ। (ছবি-এএফপি)
4/6 ব্যাট করার সময়ে পাকিস্তান মিডিল ওভারে খুব একটা বেশি রান করতে পারেনি। ইনিংসের শুরুতেও বেশকিছু উইকেটের পতন হয়েছিল। পাকিস্তানের হারের পিছনে এটিকেও একটি বড় কারণ বলা হচ্ছে। এই কারণটা স্বীকার করে নিয়েছেন বাবর আজমও। (ছবি-এপি)
5/6 এই ম্যাচে হারের অন্যতম কারণ হল শাহিন শাহ আফ্রিদির প্রথম দিকে সফল না হওয়া। পাকিস্তানের বোলিং ইনিংস মানেই সকলে জানে যে প্রথম দিকেই উইকেট তুলে নেবেন শাহিন। কিন্তু এই ম্যাচে সেটা হয়নি। ম্যাচের শেষের দিকে কিছু উইকেট পেলেও প্রথম দিকে উইকেট না পাওয়ার জন্য শ্রীলঙ্কা এগিয়ে যায় ও পাকিস্তানের হারের অন্যতম কারণ দাঁড়ায়। (ছবি-এএফপি)
6/6 পাকিস্তানের হারের অন্যতম কারণ হল খারাপ ফিল্ডিং। পুরো এশিয়া কাপ ২০২৩-এ ভালো ফিল্ডিং করেননি পাকিস্তানের ক্রিকেটাররা। বেশকিছু রান তারা ফিল্ডিং মিসের মাধ্যমে দিয়েছেন। (ছবি-এএফপি)