প্রসঙ্গকে দীর্ঘ করে কোনও একটা জায়গায় গিয়ে গল্প বানিয়ে বলে ফেলেন! ফলে বহু মিথ্যা কথাই সেই সময় বলতে হয় তাঁদের। নিজের কোনও পুরনো মিথ্যাকে চাপা দিতে গিয়ে আবার নতুন মিথ্যা কথা বলে ফেলেন এঁরা। ফলে দুমদাম মুখ দিয়ে বের হতে থাকে মিথ্যা। কোন কোন রাশির জাতক জাতিকারা এমনটা করেন দেখা যাক।
1/6 অনেক ব্যক্তিত্ব এমন রয়েছেন, যাঁরা মিথ্য়া কথা এমনিই বলে থাকেন! কোনও কারণ ছাড়াই মিথ্যা কথা বা অসত্য ঘটনা তাঁদের মুখ থেকে বেরিয়ে যায়। যাবতীয় বিষয় কল্পনা করেও এঁরা মিথ্যা বলতে থাকেন। আবার অনেকে এমনও রয়েছেন, যাঁরা চট করে চোখে মুখে মিথ্যা কথা বলেন। এমন মিথ্যা কোনও কোনও সময় ভয়ঙ্কর হতে পারে। জন্মাতে পারে অবিশ্বাস, শুরু হতে পারে বিভ্রান্তি। যাঁরা চোখে মুখে মিথ্যা কথা বলে থাকেন তাঁদের নিয়ে রয়েছে জ্যোতিষ গণনা। জেনে নেওয়া যাক চোখে মুখে মিথ্যা কথা বলতে কোন কোন রাশি সিদ্ধহস্ত। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
2/6 কর্কট- কোনও একটি বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে, সেটাকে প্রবলভাবে দীর্ঘ করে ফেনিয়ে তা বলতে পছন্দ করেন কর্কট রাশির অনেকেই। আর প্রসঙ্গকে দীর্ঘ করে কোনও একটা জায়গায় গিয়ে গল্প বানিয়ে বলে ফেলেন! ফলে বহু মিথ্যা কথাই সেই সময় বলতে হয় তাঁদের। নিজের কোনও পুরনো মিথ্যাকে চাপা দিতে গিয়ে আবার নতুন মিথ্যা কথা বলে ফেলেন এঁরা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে Pixabay)
3/6 সিংহ-মিথ্যা কথা বলে সিংহ রাশির অনেকেই তাঁর দিকে বাকিদের নজর আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন। অনেক সময় এঁরা খুবই অহংকারের বশে মিথ্যা বলেন। আবার নিজের কৃত কর্ম ঢাকা দিতে বিশ্বাসযোগ্যভাবে মিথ্যা কথা বলতে এঁরা অনেকেই পারদর্শী। মিথ্যা বলার সময় সাধারণত এঁরা কারোর চোখের দিকে তাকিয়ে তা বলেন না। প্রতীকী ছবি।
4/6 মিথুন- চোখের নিমেষে এঁরা মিথ্যা বলে চলে যাবেন, তবে কেউ ধরতে পারবে না। কোনও ঝামেলায় এঁরা যেতে চান না। তবে যাবতীয় সামাজিকতা রক্ষা করতে গিয়ে দুমদাম মিথ্যা বলতেও এঁরা পিছপা হন না। নিজের ভাবমূর্তিকে সুন্দর রাখতে এঁরা মিথ্যা বলে থাকেন। ছবি সৌজন্য পিক্সাবে
5/6 বৃশ্চিক- এই বৃশ্চির রাশির কিছু জাতক জাতিকারা সুনিপুণভাবে মিথ্যা বলতে পারদর্শী। নিজের মিথ্যাকে যত্নে লালন করে তাঁরা তা পেশ করেন। ফলে সহজে এঁদের মিথ্যা কেউ ধরতে পারে না। অনেক সময় এঁদের কথায় খুব মন দিয়ে নজর দিলে বোঝা যায় এঁরা কতটা বড় মিথ্যা বলে দিয়েছেন!
6/6 তুলা-সচরাচর তুলা রাশির জাতক জাতিকারা মিথ্যা বলেন না। তবে নিজেকে বাঁচাতে এঁরা অনেক সময়ই মিথ্যা বলে ফেলেন। এঁরা ঝগড়া পছন্দ করেন না। এঁরা খুবই অস্বস্তি বোধ করেন ঝগড়া হলে। তাই সেই সময় নিজেকে বাঁচাতে এঁরা এমনটা করেন।