লিগ পর্বের খেলার প্রায় শেষের দিকে। হয়েছে বহু নজির। তা সে লজ্জারই হোক, বা গর্বের। এই বছরের আইপিএল এমনিতেই একটু বেশি স্পেশ্যাল। কারণ দশ দলে এ বার খেলা হচ্ছে। চ্যালেঞ্জ কঠিন। দলগুলোও একে অপরকে কড়া চ্যালেঞ্জা জানাচ্ছে। এর মাঝেই শূন্য করার নজিরও তৈরি হয়ে গিয়েছে।
এই বছর শূন্য রান করার পরিসংখ্যান হয়তো ছাপিয়ে যেতে চলেছে ২০১৩ বা ২০০৯-কে। ইতিমধ্যে ২০১১ সালের লজ্জার পরিসংখ্যান স্পর্শ করে ফেলেছে ২০২২। মোট ৯৩টি ডাক হয়েছিল ২০১১ সালে। আর এই বছর এখনও পর্যন্ত যা খেলা হয়েছে, তাতে ৯৩টি ডাক হয়ে গিয়েছে। ২০১১ সালে ডায়মন্ড ডাকের সংখ্যা ছিল ৪ এ বার সেটা হয়েছে ৫। তবে ২০১১ সালে গোল্ডেন ডাক হয়েছিল ৪২টি। এই বছর সেটা হয়েছে ৩৯টি।
২০১৩ সালে ১০৪ টি ডাকের লজ্জার নজির রয়েছে। সেই বছর ডায়মন্ড এবং গোল্ডেন ডাক হয়েছিল যথাক্রমে ৮ এবং ৪৬টি। আর ২০০৯ সালে মোট ডাকের সংখ্যা ছিল ৯৬টি। ডায়মন্ড ডাক হয়েছিল ১০টি। আর গোল্ডেন ডাক হয়েছিল ৪২টি। প্লেয়ারদের ডাক করার হিসেবে ২০১১ সালের সঙ্গে যৌথ ভাবে তিনে থাকবে ২০২২।
আইপিএলে শূন্যের হিসেব:
২০০৮ সাল- মোট ডাক- ৭১, ডায়মন্ড ডাক-৩, গোল্ডেন ডাক- ৪০
২০০৯ সাল- মোট ডাক- ৯৬, ডায়মন্ড ডাক-১০, গোল্ডেন ডাক- ৪২
২০১০ সাল- মোট ডাক- ৭১, ডায়মন্ড ডাক-৫, গোল্ডেন ডাক- ৩১
২০১১ সাল- মোট ডাক- ৯৩, ডায়মন্ড ডাক-৪, গোল্ডেন ডাক- ৪২
২০১২ সাল- মোট ডাক- ৭৩, ডায়মন্ড ডাক-৩, গোল্ডেন ডাক- ৩৪
২০১৩ সাল- মোট ডাক- ১০৪, ডায়মন্ড ডাক-৮, গোল্ডেন ডাক- ৪৬
২০১৪ সাল- মোট ডাক- ৫৪, ডায়মন্ড ডাক-২, গোল্ডেন ডাক- ২৭
২০১৫ সাল- মোট ডাক- ৬৩, ডায়মন্ড ডাক-২, গোল্ডেন ডাক- ৩৬
২০১৬ সাল- মোট ডাক- ৫৭, ডায়মন্ড ডাক-০, গোল্ডেন ডাক- ২৫
২০১৭ সাল- মোট ডাক- ৭০, ডায়মন্ড ডাক-২, গোল্ডেন ডাক- ৩৪
২০১৮ সাল- মোট ডাক- ৬৭, ডায়মন্ড ডাক-১, গোল্ডেন ডাক- ৪২
২০১৯ সাল- মোট ডাক- ৬৭, ডায়মন্ড ডাক-৪, গোল্ডেন ডাক- ৩১
২০২০ সাল- মোট ডাক- ৭০, ডায়মন্ড ডাক-২, গোল্ডেন ডাক- ২৭
২০২১ সাল- মোট ডাক- ৭৬, ডায়মন্ড ডাক-৩, গোল্ডেন ডাক- ৩৯
২০২২ সাল- মোট ডাক- ৯৩, ডায়মন্ড ডাক-৫, গোল্ডেন ডাক- ৫০
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।