মহিলা প্রিমিয়া লিগে টেবল টপারদের লড়াই দেখল ক্রিকেটপ্রেমীরা। তবে আকর্ষক নয়, কার্যত ম্যাড়ম্যাড়ে লড়াই হল এদিন। দিল্লির ব্যাটিং অর্ডারের যে দুর্বলতা আছে, এদিন সেটা সর্বসমক্ষে বেআব্রু করে দিল মুম্বইয়ের তারকা বোলিং অ্যাটাক।প্রথমে ব্যাট করে ১৮ ওভারে ১০৫ করে অল আউট হয়েছে দিল্লি ক্যাপিটালস। মাত্র ১৫ ওভারেই দুই উইকেট হারিয়ে সেই টার্গেটে পৌঁছে গেল মুম্বই ইন্ডিয়ানস। পরপর তিনটি ম্যাচ জিতে ফাইনালে যাওয়ার পথটা অনেকটাই প্রশস্ত করে ফেলল হরমনপ্রীতের দল।
সেরা প্লেয়ার সাইকা
ল্যানিং, শেফালি ও জেমিকে আউট করার জন্য ম্যাচের সেরা বাংলার সাইকা। রীতিমত উল্লসিত তিনি এই ম্যাচের সেরা হওয়ার পর। তাঁর কথায়, দারুণ লাগছে, মনে হচ্ছে স্বপ্ন। টিম ম্যানেজমেন্টের সহায়তা পাওয়াতেই এত ভালো পারফরমেন্স হচ্ছে বলে জানান তিনি। আপাতত তিন ম্যাচে নয় উইকেট বেগুনি টুপির মালকিন কলকাতার সাইকা ইশাক।
বোলারদের প্রশংসায় হরমন
বোলাররা যে সবাই পরিকল্পনা অনুযায়ী বল করছে ও তাঁর কাজ সহজ করে দিচ্ছে, সেটা বলেন হরমনপ্রীত কৌর। তাঁর কথায় সবাই মুখিয়ে আছে বল করার জন্য। আগের ম্যাচে কিছু খারাপ বল হয়েছিল, তাই এবার ভালো করে পরিকল্পনা করা হয়েছিল বলে জানান তিনি। একই সঙ্গে হেইলি ম্যাথুইজ ও যস্তিকা ভাটিয়ার ব্যাটিংয়েরও প্রশংসা করেন হরমনপ্রীত।
হারের দায় নিলেন মেগ ল্যানিং
পিচে একটু বোলারদের জন্য সহায়তা ছিল বলেই মনে করেন দিল্লির অধিনায়ক মেগ। তবে তিনি সেট হয়েও আউট হয়ে যাওয়ার ফলেই যে ছন্দ কাটে, সেটা স্বীকার করে নেন মেগ ল্যানিং। এত বড় হারের পর কমলা টুপিটা পরতেও যে একটু বোকা বোকা লাগছে, সেটা স্বীকার করে নেন তিনি। তবে জেমি ও ক্যাপসির খেলার প্রশংসা করেন এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। একই সঙ্গে অনেক জায়গায় যে উন্নতি করার দরকার, সেটা স্বীকার করে পরের ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রতিশ্রুতি দেন তিনি।
সহজে জিতল মুম্বই
১৫ ওভারেই ম্যাচ জিতে নিল মুম্বই। জোনাসনের ওভারে শেষ দুটি বলে পরপর চার মেরে জয় পেলেন ন্যাট সিভার ব্রান্ট। আট উইকেটে জয় পেয়ে শীর্ষস্থানেই থাকল হরমনের মুম্বই ইন্ডিয়ানস। এখনও দ্বিতীয় স্থানে দিল্লি, কিন্তু এই একতরফা ম্যাচ নিশ্চিত ভাবেই তাদের চিন্তায় রাখবে।
১৪ ওভার শেষে ৯৯-২
ক্রিজে ন্যাট সিভার ব্রান্ট ও হরমনপ্রীত কৌর। খুব সহজেই জয়ের পথে চলে গেল মুম্বই। কোনও প্রতিরোধ কার্যত তুলে ধরতে পারল না দিল্লি।
দুর্ধর্ষ ক্যাচ নিলেন জেমি
৩২ রানের মাথায় ক্যাপসির বলে অনবদ্য ক্যাচ নিলেন জেমি রডরিগেজ। নিয়ে রীতিমত খুশি তিনি, কারণ এটা যে হাতে আটকে যাবে, সেটা বোঝা শক্ত ছিল। ১৩ ওভার শেষে ৮৯-২।
নেট রানরেটের লড়াই
মুম্বই জিতবে সেটা জানা কথা কিন্তু তারা এখন চায় বড় জয় নিয়ে নেট রান রেটটা বাড়িয়ে রাখার। সেই জন্যই এবার হাত খুলছেন ম্যাথিউজ। ক্যাপসির দশম ওভারের শেষ দুটি বলে দুটি চার মারলেন তিনি। ১০ ওভার শেষে ৭৫-১।
আউট যস্তিকা
৩২ বলে ৪১ করে আউট হলেন যস্তিকা। তারা নরিসের সোজা বলে আড়া চালাতে গিয়ে লাইন মিস করলেন তিনি। ৯ ওভার শেষে মুম্বই ৬৫-১। নতুন ব্যাটার ন্যাট সিভার ব্রান্ট।
সহজে খেলছে ওপেনিং জুটি
আট ওভার শেষে মুম্বই ৬১-০। ২৯ বলে ৪০ করেছেন যস্তিকা, অন্যদিকে ১৯ বলে ১৯ করেছেন ম্যাথিউজ। এখনও পর্যন্ত হাত ঘুরিয়েছেন ক্যাপ, পাণ্ডে, জোনাসন, রাধা ও ক্যাপসি। কিন্তু কেউ তেমন ভাবে কোনও প্রভাব ফেলতে পারেননি।
জয়ের পথে মুম্বই
পাওয়ার প্লে-র শেষে মুম্বই ৪৭-০। ২৮ রানে যস্তিকা ও ১৭ রানে নট আউট ম্যাথিউজ।
চারের ফুলঝুড়ি
শিখা পাণ্ডের ওভারে ফের তিনটি চার মারলেন যস্তিকা ভাটিয়া। কার্যত দিল্লির সঙ্গে ছেলেখেলা করছে মুম্বই। ৫ ওভার শেষে ৪২-০।
ভাগ্যবতী ম্যাথিউজ
শিখা পাণ্ডের বলে তিনটি পরপর চার মারলেন হেইলি ম্যাথিউজ। কিন্তু তারমধ্যে দুটি বলে আউট হতে পারতেন ম্যাথিউজ। একটিতে ইনসাইড এজ লেগে ফাইন লেগে চার হল, অন্যটিতে আউটসাইড এজ লেগে প্রথম স্লিপের পাশ দিয়ে চার হয়ে গেল।
রাশ টানার চেষ্টা দিল্লির
তিন ওভারের শেষে ১৬-০। তবে টার্গেট খুব কম, তাই জলদি উইকেট দরকার দিল্লির। উইকেট টু উইকেট বল করছেন দিল্লির তারকারা।
দারুণ শুরু মুম্বইয়ের
প্রথম ওভারে উঠল নয় রান। কেতাবি ভঙ্গিতে দুটি চার মারলেন যস্তিকা ভাটিয়া তাও আবার মেরিজান ক্যাপের বলে।
ছাপ ফেলতে পারল না দিল্লি
এদিন শুরু থেকেই ছন্নছাড়া দিল্লি। তাদের ব্যাটিং খুবই টপ হেভি, মিডল অর্ডার তেমন জুতসই নয়। এদিন টপ অর্ডার ফেল করাতে মিডল অর্ডার ভরসা দিতে পারল না। যদি কুড়ি ওভারও খেলত দিল্লি, অন্তত ১২০-১২৫ হলে বোলাারদের কিছু পুঁজি থাকত। ১০৫ করে জেতা খুবই শক্ত। দিল্লির জন্য টপস্কোর ল্যানিং ৪৩, জেমি করেন ২৫। তাঁদের ৫০ রানের পার্টনারশিপের সময়েই ম্যাচে ছিল দিল্লি। কিন্তু সেটা ভাঙতেই ৮১-৩ থেকে ১০৫ অল আউট হল দল। অন্যদিকে মুম্বইয়ের হয়ে পেসে দাপট দেখালেন ইসি ওয়াং (৩-১০)। অন্যদিকে আঁটোসাটো স্পিন বোলিং করে উইকেট নিলেন সাইকা (৩-১৩) ও ম্যাথিউজ (৩-১৯)। সবমিলিয়ে দিল্লির জয়ের সম্ভাবনা যথেষ্ট ক্ষীণ, তবে রান রেটের খাতিরে তারা মুম্বইয়ের যাত্রাপথ যতটা সম্ভব দুর্গম করতে চাইবে।
আউট নরিস
আড়া ব্যাটে খেলতে গিয়ে পায়ে লাগল নরিসের। আম্পায়ার আউট দেননি, কিন্তু রিভিউতে দেখা গেল আউট ছিলেন তিনি। ফলে অল আউট দিল্লি, তৃতীয় উইকেট পেলেন ম্যাথিউজ। ১৮ ওভারেই ১০৫ রানে অল আউট হয়ে গেল দিল্লি ক্যাপিটালস।
মানকাড করার চেষ্টা?
তারা নরিস ক্রিজ ছেড়ে এগিয়ে গিয়েছিলেন বলে বল না করে ক্রিজে দাঁড়িয়ে পড়লেন ম্যাথিউজ। তবে তারপরেই গিয়ে নরিসের পিঠ চাপড়ে দিলেন তিনি। সবার মুখে হাসি, কিন্তু ব্যাটারকে যে সতর্ক করে দিলেন তা বলাই যায়।
আউট রাধা
ইসি ওয়াংয়ের স্লোয়ার বলে চালাতে গিয়ে কাজির হাতে পয়েন্টে ক্যাচ দিয়ে আউট হলেন রাধা। তিনি দশ করেছিলেন, ১৭ ওভার শেষে ১০২-৯।
আউট তানিয়া
৯ বলে ৪ রান করে আউট তানিয়া। মিউ উইকেটে ম্যাথিউজ ক্যাচ নিলেন। এই নিয়ে দ্বিতীয় উইকেট পেলেন ওয়াং।
ছক্কা মারলেন রাধা
১৬ তম ওভার শেষে ৯৮-৭। অ্যামেলিয়া কেরকে ছক্কা মেরে একশোর কাছাকাছি স্কোরকে নিয়ে গেলেন রাধা যাদব।
আউট মিন্নু
ম্যাথিউজের বলে স্টেপ আউট করে মারতে গিয়ে শূন্য রানে আউট হলেন মিন্নু মনি। ক্রিজে এখন তানিয়া ও রাধা। ১৪ ওভার শেষে ৮৫-৭।
ফের আউট
মাত্র দুই রান করে আউট জোনাসন। চালাতে গিয়ে স্লাইস করলেন তিনি, পয়েন্টে ভুল করলেন আমানজোৎ। ৮৪-৬ দিল্লি।
এক ওভারে দুটি উইকেট সাইকার
প্রথম জেমি, তারপর ল্যানিংকে আউট করলেন সাইকা। কাট করতে গিয়ে সোজা বল মিস করে ২৫ রান করে আউট হলেন জেমি। ৫০ রানের পার্টনারশিপ হওয়ার পরেই গুরুত্বপূর্ণ ব্রেকথ্রু দিলেন সাইকা। তারপরেই ল্যানিংকে আউট করলেন তিনি। কভারে হরমনের হাতে আউট হলেন মেগ, ৪১ বলে ৪৩ রান করে। ১৩ ওভার শেষে ৮৪-৫, ১৩ রানে তিন উইকেট নিয়ে চমক দিলেন সাইকা।
হাত খুলছেন ল্যানিং
অ্যামেলিয়া কেরের ওভারে প্রথম তিনটি বলে তিনটি চার মারলেন ল্যানিং। ১১ ওভার শেষে ৭২-৩, ল্যানিং নট আউট ৩৬ বলে ৩৯।
শেষ দশ ওভার
৩২ বলে ২৬ রানে নট আউট মেগ ল্যানিং, অন্যদিকে জেমি করেছেন ১১ বলে ১৮। দশ ওভার শেষে ৫৮-৩। নিশ্চিত ভাবেই ল্যানিংকে গতি বাড়াতে হবে যদি দিল্লিকে চ্যালেঞ্জিং স্কোর করতে হয়।
এসেই আক্রমণ করছেন জেমি
ন্যাট সিভার ব্রান্টের অষ্টম ওভারে তিনটি চার মারলেন জেমি। এসেই মাত্র ছয় বলে ১৪ রানে নট আউট তিনি। আট ওভার শেষে ৪৫-৩ দিল্লি ক্যাপিটালস।
আউট ক্যাপ
সামান্য সুইং করলেন ইসি ওয়াং। বলের লাইন মিস করে ক্লিন বোল্ড আউট হলেন ক্যাপ। মাত্র দুই রানে আউট হলেন তিনি। ৭ ওভার শেষে ৩২-৩।
আউট ক্যাপসি
শুরুতেই জীবনদান দিয়েছিলেন এবার অফে মারতে গিয়ে কভারে কালিতাকে ক্যাচ দিয়ে আউট হলেন ক্যাপসি। উইকেট নিলেন পূজা বস্ত্রকার। নতুন ব্যাটার ম্যারিজান ক্যাপ। ৬ ওভার শেষে দিল্লি ক্যাপিটালস ২৯-২
৫ ওভারে ২৩-১
ইসি ওয়াংয়ের ওভারেও তেমন কিছু রান করতে পারলেন না দিল্লির ব্যাটাররা। শেফালির আউটের পর কিছুটা ছন্দহীন লাগছে দিল্লি ক্যাপিটালসকে।
ক্যাচ ছাড়লেন ম্যাথিউজ
ক্যাপসির শূন্য রানের মাথায় ক্যাচ ছাড়লেন হেইলি ম্যাথিউজ। পিছনের দিকে ছুটে গিয়ে ক্যাচ নিতে গিয়েছিলেন, দুই হাতে এসেও গিয়েছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত হাতে জমিয়ে রাখতে পারলেন না। ন্যাট সিভার ব্রান্টের বলে এসেছিল এই সুযোগ।
আউট শেফালি
সাইকার বলে দ্বিতীয় ওভারের শেষ বলে আউট শেফালি। আড়া চালাতে গিয়ে বলের লাইন মিস করলেন তিনি। বোল্ড আউট হলেন শেফালি মাত্র দুই রান করে। দুই ওভার শেষে আট রানে এক উইকেট।
সাবধানী শুরু দিল্লির
প্রথম বলেই সিভার ব্রান্টকে চার মারলেন ল্যানিং। কিন্তু তারপরেই পাঁচ বলে এল মাত্র এক রান। ৫-০, দিল্লি ক্যাপিটালস
দিল্লির ব্যাটিং শক্তি
বড় বড় নাম আছে দিল্লির ব্যাটিংয়ে। কিন্তু মুম্বইয়ের বোলিংও কম শক্তিশালী নয়। প্রথম টার্গেট থাকবে শেফালিকে আউট করার। এদিনও দুশোর ওপর করার টার্গেট নিশ্চিত ভাবে নেবে দিল্লি।
দুই দলের একাদশ
মুম্বই ইন্ডিয়ানস-যস্তিকা ভাটিয়া, হেইলি ম্যাথিউজ, ন্যাট সিভার ব্রান্ট, হরমনপ্রীত কৌর, অ্যামেলিয়া কের, পূজা বস্ত্রকর, হুমেইরা কাজি, আমানজোৎ কৌর, জিনতিমনি কালিতা, সাইকা ইশাক, ইসি ওয়াং। দিল্লি ক্যাপিটালস-মেগ ল্যানিং, শেফালি বর্মা, জেমিমা রডরিগেজ, মেরিজান ক্যাপ, অ্যালিস ক্যাপসি, জেস জোনাসেন, তানিয়া ভাটিয়া, মিন্নু মনি, শিখা পাণ্ডে, রাধা যাদব, তারা নরিস।
টসে জিতল দিল্লি
টসে জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দিল্লি। মেগ ল্যানিংয়ের মতে পিচে কোনও বদল আসবে না পুরো ম্যাচে। যথেষ্ট পাটা উইকেটে খেলা হচ্ছে তাই আশা করা যাচ্ছে যে অনেক রান হবে।
মুখোমুখি হরমন আর মেগ
দিল্লি বনাম মুম্বই ম্যাচে দুই দলের ক্যাপ্টেনদের লড়াই অন্য মাত্রা যোগ করবে। মেগ ল্যানিংয়ের সামনে হরমনপ্রীত কাউর দলকে জেতাতে পারেন কিনা, সেটাই দেখার। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক মেগ ল্যানিংয়ের সঙ্গে হরমনপ্রীতের সাক্ষাতের পরিসংখ্যানটা খুব একটা ভালো নয়। মেয়েদের আইপিএল শুরু হওয়ার আগে দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেখানে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারে ভারত। এ ছাড়াও ২০২০ সালে মহিলাদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে মেগ ল্যানিংয়ের অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরেছিল হরমনের ভারত। নিশ্চিত ভাবে অতীতের পুনরাবৃত্তি করতে চাইবেন না মুম্বই অধিনায়ক। এখন দেখার, মহিলা প্রিমিয়ার লিগের পয়েন্ট টেবলের টপারদের লড়াই কেমন হয়!
মুম্বইয়ের অবস্থা
দিল্লির বিরুদ্ধে মুম্বইয়ের হয়ে ব্যাট হাতে দাপট দেখাতে পারেন অধিনায়ক হরমনপ্রীত কাউর, হেইলি ম্যাথুজ। মেগ ল্যানিংয়ের দিল্লির বিরুদ্ধে বল হাতে কামাল করতে পারেন কলকাতার সাইকা ইসাক। মুম্বইয়ের জার্সিতে এ বারের মহিলা প্রিমিয়ার লিগে দু’টি ম্যাচে খেলেছেন সাইকা। এখনও পর্যন্ত তিনি এ বারের মেয়েদের প্রিমিয়ার লিগে ৬টি উইকেট নিয়েছেন। মেগ ল্যানিং-শেফালি ঝড় থামিয়ে দিতে পারেন এই বঙ্গতনয়া।
দিল্লির হাল-হকিকত
মেগ ল্যানিংয়ের দিল্লি ক্যাপিটালসের বড় শক্তি তাদের ব্যাটিং বিভাগ। মেগ ল্যানিং এবং শেফালি ভার্মার ওপেনিং জুটি মেয়েদের আইপিএলে দিল্লির শুরুটা ভালোই করেছে। মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে শেফালি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। সাইকা ইসাকদের বিরুদ্ধে মেগ ল্যানিং সমস্যায় পড়তে পারেন। কিন্তু শেফালি ভারতীয় স্পিনারদের সঙ্গে পরিচিত। ফলে তাঁদের বিরুদ্ধে শেফালির ব্যাট জ্বলে উঠতে পারে। অন্যদিকে বোলিং বিভাগে হরমনপ্রীতদের চাপে ফেলতে পারেন জেস জোনাসন। ইউপি ওয়ারিয়র্সদের বিরুদ্ধে ব্যাটে-বলে দারুণ পারফর্ম করেছেন জেস। সেই ম্যাচের সেরার পুরস্কার পেয়েছিলেন জেস।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।