দ্য হান্ড্রেড নিয়ে নিজের হতাশা প্রকাশ করলেন ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার সুনীল গাভাসকর। তিনি দ্য হান্ড্রেড থেকে যা আশা করেছিলেন, তা তিনি এখনও দেখতে পাননি। চলতি মরশুমে ইংল্যান্ড ক্রিকেট সংস্থার পক্ষ থেকে ক্রিকেটে নতুন এই ফর্ম্যাটের চালু করা হয়েছে। যার নাম দেওয়া হয় দ্য হান্ড্রেড। মোট ১০০ বলের এই খেলা নিয়ে ক্রিকেট বিশ্বের প্রত্যাশা অনেকটাই ছিল। সেই তালিকায় ছিলেন সুনীল গাভাসকরও। সকলেই ভেবে ছিলেন জনপ্রিয়তার বিচারে টি টোয়েন্টি ক্রিকেটকে পিছনে ফেলতে পারে দ্য হান্ড্রেড। এই ফর্ম্যাটের মাধ্যমে ক্রিকেটকে আরও সহজ ও কম বলের খেলায় রূপান্তরিত করা হয়েছিল। এর পাশাপাশি বাইশ গজে আনা হয়েছিল বেশ কিছু নতুন নতুন নিয়ম। জেনে নিন কয়েকটি নিয়ম।
নিয়মের একটি হল, দ্য হান্ড্রেডের একটি ইনিংস হবে মোট ১০০ বলের খেলা। মানে ক্রিকেট আরও কম সময়ের খেলায় পরিনত হয়েছে। এই ম্যাচে এক জন বোলার ৫টা বল অথবা টানা ১০টা বল করতে পারবে। এক একজন বোলার মোট ২০টা করে বল করতে পারবে। বহু নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে এই ক্রিকেটে। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা ভেবেছিলেন, ক্রিকেটের সব ফর্ম্যাটের তুলনায় দ্য হান্ড্রেড সব থেকে জনপ্রিয় হবে। কিন্তু কোথায় কী, দ্য হান্ড্রেড নিয়ে এখন সকলের উৎসাহ কমছে। সেই তালিকায় রয়েছেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার সুনীল গাভাসকরও।
দ্য হান্ড্রেড নিয়ে বলতে গিয়ে গাভাসকর জানান, ‘এটি টিভিতে দেখার পর একটা কথাই মনে হয়েছে, এটা প্রাণহীন। এই ক্রিকেটটি একেবারেই সাধারণ এবং এর কভারেজ একেবারেই সামান্যমানের।’ এই বক্তব্য রাখার পরে গাভাসকর জানান প্রচুর ভুল ধরা পড়ছে, যা এর মানকে আরও খারাপ করছে। তবে এখনই ক্রিকেটের এই ফর্ম্যাট নিয়ে এত তারাতারি মন্তব্য করতে চাননা অনেকে। কারণ টি টোয়েন্টি ব্লাস্টের শুরুও ইংল্যান্ডের মাটি থেকেই হয়েছিল। টি টোয়েন্টি ব্লাস্ট সেভাবে জনপ্রিয় না হলেও আইপিএল ও বিগ ব্যাশ কিন্তু বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কিংবদন্তি সুনীল গাভাসকর মনে করেন যে ভাবে আইপিএল-এর প্রথম ম্যাচে ব্রেন্ডন ম্যাককালামের অবিশ্বাস্য ইনিংসটি আইপিএল-এর জনপ্রিয়তার একটা কারণ ছিল। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন এই ফর্ম্যাটেও সেই রকমই কিছু ঘটলে তা সব অঙ্ক বদলে দিতে পারে। সকলের প্রত্যাশা পূরণ করার পাশাপাশি সকলের মন জয় করবে।
দ্য হান্ড্রেড নিয়ে নিজের হতাশা প্রকাশ করলেন ভারতের কিংবদন্তি ক্রিকেটার সুনীল গাভাসকর। তিনি দ্য হান্ড্রেড থেকে যা আশা করেছিলেন, তা তিনি এখনও পাননি। চলতি মরশুমে ইংল্যান্ড ক্রিকেট সংস্থার পক্ষ থেকে ক্রিকেটে নতুন এই ফর্ম্যাটের চালু করা হয়েছে। যার নাম দেওয়া হয় দ্য হান্ড্রেড। মোট ১০০ বলের এই খেলা নিয়ে ক্রিকেট বিশ্বের প্রত্যাশা অনেকটাই ছিল। সকলেই ভেবে ছিলেন জনপ্রিয়তার বিচারে টি টোয়েন্টি ক্রিকেটকে পিছনে ফেলতে পারে দ্য হান্ড্রেড। এই ফর্ম্যাটের মাধ্যমে ক্রিকেটকে আরও সহজ ও কম বলের খেলায় রূপান্তরিত করা হয়েছিল। এর পাশাপাশি বাইশ গজে আনা হয়েছিল বেশ কিছু নতুন নতুন নিয়ম। জেনে নিন কয়েকটি নিয়ম।
নিয়মের একটি হল, দ্য হান্ড্রেডের একটি ইনিংস হবে মোট ১০০ বলের খেলা। মানে ক্রিকেট আরও কম সময়ের খেলায় পরিনত হয়েছে। এই ম্যাচে এক জন বোলার ৫টা বল অথবা টানা ১০টা বল করতে পারবে। এক একজন বোলার মোট ২০টা করে বল করতে পারবে। বহু নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে এই ক্রিকেটে। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা ভেবেছিলেন, ক্রিকেটের সব ফর্ম্যাটের তুলনায় দ্য হান্ড্রেড সব থেকে জনপ্রিয় হবে। কিন্তু কোথায় কী, দ্য হান্ড্রেড নিয়ে সকলের উৎসাহ কমছে। সেই তালিকায় রয়েছেন কিংবদন্তি ক্রিকেটার সুনীল গাভাসকর।
গাভাসকর জানান, ‘এটি টিভিতে দেখার পর একটা কথাই মনে হয়েছে, এটা প্রাণহীন। এই ক্রিকেটটি একেবারেই সাধারণ এবং এর কভারেজ একেবারেই সামান্যমানের।’ এই বক্তব্য রাখার পরে গাভাসকর জানান প্রচুর ভুল ধরা পরছে, যা এর মানকে আরও খারাপ করছে। তবে এখনই ক্রিকেটের এই ফর্ম্যাট নিয়ে এত তারাতারি বেশি মন্তব্য করতে চাননা কেউই। কারণ টি টোয়েন্টি ব্লাস্টের শুরুও ইংল্যান্ডের মাটি থেকেই হয়েছিল। টি টোয়েন্টি ব্লাস্ট সেভাবে জনপ্রিয় না হলেও আইপিএল ও বিগ ব্যাশ কিন্তু বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। কিংবদন্তি সুনীল গাভাসকর মনে করেন যে ভাবে আইপিএল-এর প্রথম ম্যাচে ব্রেন্ডন ম্যাককালামের অবিশ্বাস্য ইনিংসটি আইপিএল-এর জনপ্রিয়তার একটা কারণ ছিল, সেই রকমই এই ফর্ম্যাটেও এমন কিছু ঘটলে তা সব অঙ্ক বদলে দিতে পারে।|#+|
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।