মাত্র ১০০ টাকার জন্য খুন করা হয় জোড়াসাঁকোর ভ্যানচালককে। তদন্তে নেমে এই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এনেছে পুলিশ। ইতিমধ্যে এই ঘটনায় তিন জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
গত রবিবার সকালে জাকারিয়া স্ট্রিট ও বালাজি দত্ত লেনের সংযোগস্থলে রক্তাক্ত অবস্থায় রঞ্জিত নামে এক যুবককে পড়ে থাকতে দেখা যায়। জানা যায়, ওই যুবক পেশায় একজন ভ্যানচালক ছিলেন। ভ্যানচালককে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। তাঁর মাথা ও আঙুলে কাটা, আঘাতের চিহ্ন আছে। এই ঘটনায় এতটাই নৃশংসতা ছিল যে মৃত্যু নিশ্চিত করতে গলায় ফাঁস লাগানো হয়েছিল। পুলিশ তদন্তে নেমে প্রথমে সমীর নামে এক যুবক ও তাঁর দুই সঙ্গীকে আটক করে। পুলিশ জানতে পারে, সমীর রঞ্জিতের সঙ্গে ভ্যান চালানোর কাজ করত। এর জন্য রঞ্জিত সমীরকে টাকা দিত। কিন্তু এই সপ্তাহের শেষে রঞ্জিত সমীরকে টাকা দেননি। টাকা না দেওয়ায় রঞ্জিতের ওপর প্রচণ্ড ক্ষিপ্ত হয় সমীর। তখন সে রঞ্জিতকে খুন করার পরিকল্পনা করে। সারারাত ধরে পুলিশ মহম্মদ সমীর ও তাঁর দুই সঙ্গী হারু কর্মকার ও ফিরোজ খানকে জেরা করে। জেরায় এই সব চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে। পুলিশ ওই তিন জনকেই গ্রেফতার করেছে।
গত রবিবার সকালে জাকারিয়া স্ট্রিট ও বালাজি দত্ত লেনের সংযোগস্থলে রক্তাক্ত অবস্থায় রঞ্জিত নামে এক যুবককে পড়ে থাকতে দেখা যায়। জানা যায়, ওই যুবক পেশায় একজন ভ্যানচালক ছিলেন। ভ্যানচালককে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। তাঁর মাথা ও আঙুলে কাটা, আঘাতের চিহ্ন আছে। এই ঘটনায় এতটাই নৃশংসতা ছিল যে মৃত্যু নিশ্চিত করতে গলায় ফাঁস লাগানো হয়েছিল। পুলিশ তদন্তে নেমে প্রথমে সমীর নামে এক যুবক ও তাঁর দুই সঙ্গীকে আটক করে। পুলিশ জানতে পারে, সমীর রঞ্জিতের সঙ্গে ভ্যান চালানোর কাজ করত। এর জন্য রঞ্জিত সমীরকে টাকা দিত। কিন্তু এই সপ্তাহের শেষে রঞ্জিত সমীরকে টাকা দেননি। টাকা না দেওয়ায় রঞ্জিতের ওপর প্রচণ্ড ক্ষিপ্ত হয় সমীর। তখন সে রঞ্জিতকে খুন করার পরিকল্পনা করে। সারারাত ধরে পুলিশ মহম্মদ সমীর ও তাঁর দুই সঙ্গী হারু কর্মকার ও ফিরোজ খানকে জেরা করে। জেরায় এই সব চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসে। পুলিশ ওই তিন জনকেই গ্রেফতার করেছে।|#+|
উল্লেখ্য, রবিবার রাতে এই ঘটনার পরেই জোড়াসাঁকো থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে আসে। গলির মোড়ে থাকা সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই সিসিটিভির ফুটেজ থেকেই তদন্তে কিনারা করতে পারে পুলিশ। ওই সিসিটিভি ফুটেজ থেকেই পুলিশ কয়েকজন যুবককে দেখতে পায়।