এশিয়া কাপের মাঠ

১৯৮৪ থেকে এখনও পর্যন্ত এশিয়া কাপের মোট ১৫টি আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২০২৩-এ অনুষ্ঠিত হচ্ছে ১৬তম সংস্করণ। গত ১৫টি মরশুমে যা কখনও হয়নি, এবার ঘটে ঠিক সেই ঘটনা। এই প্রথমবার যুগ্মভাবে এশিয়া কাপ আয়োজনের দায়িত্ব পায় ২টি দেশ। প্রাথমিকভাবে টুর্নামেন্ট আয়োজনের দায়িত্ব পায় পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড। তবে তারা চেয়েও নিজেদের দেশে গোটা টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে ব্যর্থ। মূলত ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের আপত্তিতেই এশিয়া কাপ সরে যেতে বসেছিল পাকিস্তানের বাইরে। শেষপর্যন্ত হাইব্রিড মডেলে টুর্নামেন্ট আয়োজনের সিদ্ধান্ত নিয়ে নিজেদের দেশে এশিয়া কাপের কয়েকটি ম্যাচ আয়োজন করা নিশ্চিত করে পিসিবি।

সেই কারণেই পাকিস্তানের সঙ্গে এশিয়া কাপ আয়োজনের দায়িত্ব পায় শ্রীলঙ্কা। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, পাকিস্তানের থেকে বেশি ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্ব মেলে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ডের। কেননা লিগ ও সুপার ফোর মিলিয়ে পাকিস্তানের হাতে থাকে মোটে ৪টি ম্যাচ। ভারত-পাক মহারণ ও ফাইনাল-সহ বাকি সব ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্ব বর্তায় শ্রীলঙ্কার ঘাড়ে। ২০০৮ সালের পরে এই নিয়ে দ্বিতীয়বার পাকিস্তান এশিয়া কাপের ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্ব পায়। এর আগে শ্রীলঙ্কায় আরও চারবার (১৯৮৬, ১৯৯৭, ২০০৪ ও ২০১০) এশিয়া কাপের আসর বসেছে। অর্থাৎ, শ্রীলঙ্কার মাটিতে অনুষ্ঠিত এটি পঞ্চম এশিয়া কাপের আসর।

ঘরের মাঠে এশিয়া কাপ আয়োজিত হলে শ্রীলঙ্কাকে অপ্রতিরোধ্য দেখায়। আগের চারবারই তারা নিজেদের দেশে আয়োজিত এশিয়া কাপের ফাইনালে ওঠে এবং তিনবার চ্যাম্পিয়ন হয়। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, ২০১০ সালে যেবার শ্রীলঙ্কা ঘরের মাঠে এশিয়া কাপের ফাইনালে হারে, সেই একবার মাত্র টুর্নামেন্টের খেতাবি লড়াই কলম্বোয় অনুষ্ঠিত হয়নি। আর প্রেমদাসা স্টেডিয়ামে সংস্কারের কাজ চলায় সেবার ফাইনাল আয়োজনের দায়িত্ব পায় ডাম্বুলা। এবার কিন্তু কলম্বোর প্রেমদাসা স্টেডিয়ামই ফাইনাল আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে।

পাকিস্তানের ২টি মাঠ এবার এশিয়া কাপের ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্ব পায়। লাহোরের গদ্দাফি স্টেডিয়াম ও মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়ামকে বেছে নেওয়া হয় টুর্নামেন্টের ৪টি ম্যাচের জন্য। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল ২০০৮ সালে এশিয়া কাপের ফাইনাল আয়োজিত হয় করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে। এবার শিকে ছেঁড়েনি করাচির ভাগ্যে। শ্রীলঙ্কার ২টি স্টেডিয়াম এশিয়া কাপের ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্ব পায়। কলম্বোর আর প্রেমদাসা ছাড়া ক্যান্ডির পাল্লেকেলে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামকে বেছে নেওয়া হয় এশিয়া কাপের লড়াইয়ের জন্য।

চমকপ্রদ বিষয় হল, ভারত টুর্নামেন্টের সব থেকে সফল দল হওয়া সত্ত্বেও মাত্র একবার এদেশে এশিয়া কাপ আয়োজিত হয়। ১৯৯০-৯১ মরশুমের এশিয়া কাপ ভারতে আয়োজিত হয় এবং ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে। ২০১২, ২০১৪ ও ২০১৬, টানা তিনবার এশিয়া কাপ অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ। তিনবারই ফাইনাল ম্য়াচ খেলা হয় মীরপুররে শের-ই-বাংলা ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে। ১৯৯৮ ও ২০০০ সালেও এশিয়া কাপ আয়োজন করে বাংলাদেশ। সেই দু'বার ফাইনাল খেলা হয় ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। ১৯৮৪, ১৯৯৫, ২০১৮ ও ২০২২ সালে মোট চারবার এশিয়া কাপ আয়োজন করে সংযুক্ত আরব আমারশাহি। প্রথম দু'বার ফাইনাল ম্যাচ খেলা হয় শারজায়। শেষ দু'বার ফাইনাল আয়োজিত হয় দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামে।
গদ্দাফি স্টেডিয়াম, লাহোর

গদ্দাফি স্টেডিয়াম, লাহোর

লাহোর, পাকিস্তান
গদ্দাফি ক্রিকেট স্টেডিয়াম ঐতিহাসিক শহর লাহোরে অবস্থিত। বিশিষ্ট স্থপতি নয়ার আলি দাদা দ্বারা ডিজাইন করা, গদ্দাফি স্টেডিয়ামটি মুঘল স্থাপত্য দ্বারা অনুপ্রাণিত যা স্টেডিয়ামকে একটি অনন্য চেহারা দেয় এমন সুন্দর কাজ থেকে স্পষ্ট। স্টেডিয়ামটির নামকরণ করা হয়েছে লিবিয়ার কর্নেল গদ্দাফির নামে। গদ্দাফি স্টেডিয়াম প্রথম টেস্ট ম্যাচ আয়োজন করেছিল ১৯৫৯ সালে, যখন পাকিস্তান সফরে যাওয়া অস্ট্রেলিয়ানদের বিরুদ্ধে খেলেছিল। ১৯৯৬ বিশ্বকাপ ফাইনাল আয়োজন করার জন্য এটি সংস্কার করা হয়েছিল। এটি পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় মাঠ। নতুন স্টেডিয়ামে কংক্রিটের বেঞ্চগুলি সম্পূর্ণরূপে প্লাস্টিকের কভার আসন দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয়েছে। স্টেডিয়ামটির ধারণক্ষমতা ৬০,০০০ জনের বেশি। ১৯৯৬ ক্রিকেট বিশ্বকাপের আয়োজক ছিল গদ্দাফি স্টেডিয়াম, যা অস্ট্রেলিয়া এবং শ্রীলঙ্কার মধ্যে খেলা হয়েছিল। প্রথমে মাঠের নামকরণ করা হয়েছিল লাহোর স্টেডিয়াম কিন্তু পরে ১৯৭৪ সালে গদ্দাফির নামকরণ করা হয়। মাঠটি পাকিস্তানের জন্য একটি ভালো মাঠ এবং এর নামের সঙ্গে কিছু স্মরণীয় মাইলফলক রয়েছে। গদ্দাফি স্টেডিয়াম ১৯৭৬ সালে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে জাভেদ মিয়াঁদাদ এবং আসিফ ইকবালের মধ্যে পঞ্চম উইকেটে ২৮১ রানের রেকর্ডের সাক্ষী ছিল। ইনজামাম-উল-হকের বিখ্যাত ত্রিশতরান এই স্টেডিয়ামে এসেছিল এবং তাও কিউয়িদের বিরুদ্ধে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে একদিনের ম্যাচ ও টেস্ট ম্যাচের জন্য বিরল ভিড়ের জন্য স্টেডিয়ামটি সমালোচিত।
…read more

MATCHES WON

Batting First34 Won
Bowling First31 Won
50.75%49.25%
Avg 1st Innings253
Avg 2nd Innings218
PACE
69.89%

Percentage of wickets
taken by pacers

SPIN
30.11%

Percentage of wickets
taken by spinners

Pace Friendly

Team-wise Asia Cup performance at Gaddafi Stadium, Lahore

TeamsMatchesWonLostTieWin %
PakistanPakistanPAK
553419062
Sri LankaSri LankaSL
14104071
BangladeshBangladeshBAN
725029
IndiaIndiaIND
642067
AfghanistanAfghanistanAFG
10100
মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মুলতান

মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়াম, মুলতান

মুলতান, পাকিস্তান
মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়াম পাকিস্তানের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে বিখ্যাত ক্রিকেট মাঠগুলির মধ্যে একটি। এটি পাকিস্তানের আরও একটি বহু-ব্যবহৃত স্টেডিয়াম। এটি ক্রিকেটের পাশাপাশি ফুটবলেও ব্যবহৃত হয়। স্টেডিয়ামটি পাকিস্তানের বড় মাঠগুলির মধ্যে একটি এবং একসময় প্রায় ৩০,০০০ দর্শক বসতে পারেন। এটিতে খেলোয়াড়দের জন্য ভালো সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এবং আউটফিল্ডটি পুরো সবুজ, যা মাঠটিকে খুব মনোরম চেহারা দেয়। মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে রয়েছে সবুজ আউটফিল্ড এবং সম্ভবত এটি পাকিস্তানের সবচেয়ে সুন্দর মাঠ। সম্প্রতি এই স্থানে ফ্লাডলাইট বসানো হয়েছে। মাঠটি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের মালিকানাধীন এবং এটি ২০০১ সালে শুরু হয়েছিল। এটি ২০০১ সালে প্রথম টেস্ট ম্যাচ আয়োজন করে। টেস্টে পাকিস্তান বাংলাদেশকে ইনিংস এবং ২৬৪ রানে পরাজিত করেছিল। এরপর স্টেডিয়ামটি নিয়মিত টেস্ট আয়োজন করে আসছে। স্টেডিয়ামটি একটি খুব জনপ্রিয় ওডিআই ভেন্যু এবং ২০০৩ সাল থেকে ওডিআই আয়োজন করে আসছে। স্টেডিয়ামে প্রথম একদিনের ম্যাচটি পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মধ্যে ছিল, যেটি পাকিস্তান সহজেই জিতেছিল।
…read more

MATCHES WON

Batting First6 Won
Bowling First5 Won
54.55%45.45%
Avg 1st Innings263
Avg 2nd Innings197
PACE
63.16%

Percentage of wickets
taken by pacers

SPIN
36.84%

Percentage of wickets
taken by spinners

Pace Friendly

Team-wise Asia Cup performance at Multan Cricket Stadium, Multan

TeamsMatchesWonLostTieWin %
PakistanPakistanPAK
1183073
BangladeshBangladeshBAN
20200
IndiaIndiaIND
1100100
NepalNepalNEP
10100
আর প্রেমদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো

আর প্রেমদাসা স্টেডিয়াম, কলম্বো

কলম্বো, শ্রীলঙ্কা
শ্রীলঙ্কার প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি রানাসিংঘে প্রেমদাসার নামে নামকরণ করা হয়েছে, কলম্বোর আর প্রেমদাসা স্টেডিয়ামটি খেত্তারামা মন্দির সংলগ্ন জলাভূমিতে নির্মিত হয়েছিল। শ্রীলঙ্কার এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বড় ক্রিকেট স্টেডিয়াম, 'খেত্তারামা স্টেডিয়াম', যেমনটি আগে উল্লেখ করা হয়েছিল, শ্রীলঙ্কার তিনটি ভেন্যুর মধ্যে মাত্র একটি যেখানে বিশ্বকাপের ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে। একটি টেস্ট ম্যাচে ভারতের বিরুদ্ধে শ্রীলঙ্কার ছয় উইকেটে ৯৫২ রানের রেকর্ড বইয়ে - টেস্ট ম্যাচের ইতিহাসে সর্বোচ্চ স্কোর, প্রেমদাসা স্টেডিয়াম সাম্প্রতিক অতীতে টেস্ট ম্যাচ আয়োজন করেনি, তবে এখনও শ্রীলঙ্কার সেরা ভেন্যুগুলির মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচিত হয়।
…read more

MATCHES WON

Batting First80 Won
Bowling First59 Won
54.05%45.95%
Avg 1st Innings236
Avg 2nd Innings194
PACE
54.64%

Percentage of wickets
taken by pacers

SPIN
45.36%

Percentage of wickets
taken by spinners

Pace Friendly

Team-wise Asia Cup performance at R.Premadasa Stadium, Colombo

TeamsMatchesWonLostTieWin %
Sri LankaSri LankaSL
1277841061
IndiaIndiaIND
502620052
PakistanPakistanPAK
261410054
BangladeshBangladeshBAN
1311208
AfghanistanAfghanistanAFG
10100
পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি

পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম, ক্যান্ডি

ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা
৩৫,০০০ ধারণক্ষমতার ক্যান্ডিতে পাল্লেকেলে আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামটি ২০০৯ সালে তৈরি করা হয়েছিল। শ্রীলঙ্কার সবচেয়ে নতুন স্টেডিয়ামগুলির মধ্যে একটি, এই মাঠটি বিশেষভাবে আসগিরিয়া স্টেডিয়ামকে প্রতিস্থাপন করার জন্য তৈরি করা হয়েছিল, যা ১৯৮৩ সাল থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত টেস্ট ম্যাচ আয়োজন করেছিল। পাল্লেকেলে তার প্রথম আয়োজন করেছিল। ২০১০ সালে টেস্ট, শ্রীলঙ্কা এবং পাকিস্তানের মধ্যে খেলা, এরপর ২০১১ সালে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ থেকে ওডিআই আয়োজন করা হয়েছিল। শ্রীলঙ্কার জাতীয় দলের হোমগ্রাউন্ড হওয়ার পাশাপাশি, এটি কান্দুরাতা ঘরোয়া দলের ম্যাচের আয়োজনও করে। ২০১২ সালের আইসিসি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ম্যাচগুলি হোস্ট করার জন্যও স্টেডিয়ামটি অন্যতম।
…read more

MATCHES WON

Batting First16 Won
Bowling First21 Won
41.03%58.97%
Avg 1st Innings257
Avg 2nd Innings205
PACE
60.08%

Percentage of wickets
taken by pacers

SPIN
39.92%

Percentage of wickets
taken by spinners

Pace Friendly

Team-wise Asia Cup performance at Pallekele International Cricket Stadium, Kandy

TeamsMatchesWonLostTieWin %
Sri LankaSri LankaSL
351915054
PakistanPakistanPAK
623033
AfghanistanAfghanistanAFG
614017
IndiaIndiaIND
540080
BangladeshBangladeshBAN
211050
NepalNepalNEP
10100

প্রশ্নোত্তরে এশিয়া কাপ

এককভাবে সব থেকে বেশিবার এশিয়া কাপ আয়োজন করে কোন দেশ?

বাংলাদেশ সব থেকে বেশি ৫ বার (১৯৯৮,২০০০, ২০১২, ২০১৪ ও ২০১৬) এশিয়া কাপ আয়োজন করে। শ্রীলঙ্কা এই নিয়ে ৫ বার এশিয়া কাপ আয়োজনের দায়িত্ব পায়।

সবথেকে বেশিবার এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলা হয় কোন মাঠে?

মীরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে সবথেকে বেশি ৩ বার এশিয়া কাপের ফাইনাল খেলা হয়। কলম্বোয় ৩ বার অনুষ্ঠিত হয় এশিয়া কাপের ফাইনাল। তবে ২ বার ফাইনাল আয়োজন করে আর প্রেমদাসা স্টেডিয়াম। একবার ফাইনাল অনুষ্ঠিত হয় সিংহলিজ স্পোর্টস ক্লাবে।

প্রথমবার এশিয়া কাপ আয়োজিত হয় কোন দেশে?

১৯৮৪ সালে প্রথমবার এশিয়া কাপের আসর বসে সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে। ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় শারজা ক্রিকেট গ্রাউন্ডে।

নিজেদের দেশে সব থেকে বেশিবার এশিয়া কাপ জেতে কোন দেশ?

শ্রীলঙ্কা নিজেদের দেশে মোট ৪ বার এশিয়া কাপের ফাইনালে ওঠে। তারা চ্যাম্পিয়ন হয় তিনবার (১৯৮৬, ১৯৯৭ ও ২০০৪)।

সবথেকে বেশিবার এশিয়া কাপের ফাইনালে হারে কোন দেশ?

শ্রীলঙ্কা সব থেকে বেশি ৬ বার এশিয়া কাপের ফাইনালে পরাজিত হয়। তারা রানার্স হয়ে সন্তুষ্ট থাকে ১৯৮৪, ১৯৮৮, ১৯৯০-৯১, ১৯৯৫, ২০০০ ও ২০১০ সালে।