সদ্যই ধুমধাম করে পালিত হল অনন্ত আম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের প্রাক বিবাহ অনুষ্ঠান। গুজরাটের জামনগরে রিলায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানির ছোট পুত্রের হস্তাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হল। সেখানে এসেছিলেন বলিউডের তাবড় তাবড় অভিনেতারা। এসেছিলেন দেশ, বিদেশের ব্যবসায়ীরা। সেখানেই মেয়ে ইশার সঙ্গে জমিয়ে নাচলেন নীতা আম্বানি।
অনন্ত রাধিকার সঙ্গীতে নীতা আম্বানির নাচ
সম্প্রতি নীতা আম্বানি এবং রাধিকা মার্চেন্টের সঙ্গীতের একাধিক ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে। সেখানেই একটি ভিডিয়োতে জমিয়ে নাচতে দেখা যাচ্ছে নীতা আম্বানি এবং ইশা আম্বানিকে। একটি পোস্টে এই ভিডিয়ো শেয়ার করে লেখা হয়, 'নীতা আম্বানি এবং তাঁর মেয়ে ইশা ঘর মোরে পরদেশিয়াভাবে নাচলেন সঙ্গীত অনুষ্ঠানে। অনন্ত রাধিকার প্রাক বিবাহ অনুষ্ঠানে অতিথিদের ভালোবাসা পৌঁছে দিলেন তাঁরা এভাবেই।'
আরও পড়ুন: উত্তম কুমারের সঙ্গে কাজ করার জন্য অতি উত্তম বানানো! সৃজিত বললেন, 'সময়ের কাঁটাকে আমি...'
আরও পড়ুন: মুখে বন্দে ইন্ডিয়া স্লোগান, বুকে এশিয়া কাপ জয়ের স্বপ্ন, অজয়ের ময়দানের ট্রেলার গায়ে কাঁটা দিল
এই ভাইরাল ভিডিয়োতে দেখা যাচ্ছে নীতা আম্বানি এবং ইশা আম্বানি আলিয়া ভাট অভিনীত কলঙ্ক ছবির ঘর মোরে পরদেশিয়া গানটিতে নাচ করছেন। তাঁরা দুজনেই এদিন প্যাস্টেল রঙের লেহেঙ্গা পরেছিলেন।
তবে কেবল এদিন নয়। একদিন বর মুকেশ আম্বানির সঙ্গে পেয়ার হুয়া ইকরার হুয়া গানটিতে নেচেছেন নীতা আম্বানি। আর হস্তাক্ষর অনুষ্ঠানের দিন তাঁকে বিশ্বাম্ভর স্তুতি পারফর্ম করতে দেখা যায়। তাও মণীশ মালহোত্রার পোশাকে সেজে।
কে কী লিখছেন?
এক ব্যক্তি লেখেন, 'মা মেয়ের জুটি তো দারুণ!' আরেকজন লেখেন 'মা মেয়ে একসঙ্গে নাচছেন। উফ কী ভালো লাগছে।' তৃতীয় ব্যক্তি লেখেন, 'সত্যি মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। খুবই ভালো লাগল।'
আরও পড়ুন: ঠোঁটে ধরা পাইপ, ধূমপান করতে করতেই আম্বানির বিয়েতে নাচার সাফাই আমিরের, বললেন 'মুকেশ আমার...'
অনন্ত এবং রাধিকার প্রাক বিবাহ অনুষ্ঠান
১ মার্চ থেকে গুজরাটের জামনগরে শুরু হয় রাধিকা এবং অনন্তের প্রাক বিবাহ অনুষ্ঠান। শেষ হয় ৩ মার্চ। তাঁদের এই অনুষ্ঠানে দেশে, বিদেশের বহু শিল্পী, তারকারা এসেছিলেন। গান গেয়ে তাক লাগিয়েছেন রিহানা। নাচতে দেখা যায় শাহরুখ খান, সলমন খান, আমির খানকে। ধোনি সহ অমিতাভ বচ্চন, প্রমুখকেও দেখা যায় এই অনুষ্ঠানে। মেয়ে রাহাকে নিয়ে এসেছিলেন রণবীর আলিয়াও। শেষদিনের অনুষ্ঠানের গান গান শ্রেয়া ঘোষাল, অরিজিতও।