1/5 পঞ্চমীতেই ঠাকুর এল চট্টোপাধ্যায় বাড়িতে। একবছর পর মহাসমারোহে ঘরে তুললেন সুদীপা আর অগ্নিদেব। লাল পেড়ে শাড়িতে সেজেছিলেন অভিনেত্রী এদিন। ঠাকুরের সামনে দুই সন্তান নিয়ে তুললেন ছবি। ছেলে আদিদেবের মতোই ঠাকুর দেখতে এসেছিলেন তাঁদের প্রিয় পোষ্যও। সুদীপার শেয়ার করা ছবিগুলিতে দেখা মিলল তাঁর আত্মীয়-বন্ধুিদেরও।
2/5 চট্টোপাধ্যায় বাড়ির পুজোর বয়স ১৫০ বছরের বেশি। যদিও আগে তা হত ঢাকার বিক্রমপুরে, আদি বাড়িতে। সুদীপার বাড়িতে গত ৯ বছর ধরে পুজোয় আয়োজন হচ্ছে। পুজোর পাঁচ দিন এই বাড়িতে আনাগোনা থাকে টলিউডের বহু তারকার। সুদীপার বাড়ির মায়ের ভোগও কিন্তু বেশ ইউনিক।
3/5 ঠাকুর সাজানো হয় সোনার গয়নায়। অস্ত্র থাকে রুপোর। দুর্গার এক হাতে ত্রিশূল থাকলে আরেক হাতে থাকে পদ্ম। দুর্গার ভোগেও থাকে নানান বাহার। একেক দিন একেক রকম চাল দিয়ে ভোগ দেওয়া হয়। চাল আসে বাংলাদেশ থেকেও। অষ্টমীর সন্ধিপুজোর পর থেকে ভোগ দেওয়া হয় মাংস আর মাছের। নবমীতে মা-কে দেওয়া হয় পদ্মার ইলিশ আর দশমীর দিন গঙ্গার ইলিশ খেয়ে মা বিদায় নেন চট্টোপাধ্যায় বাড়ি থেকে।
4/5 এতদিন জি বাংলার রান্নাঘর-এর সঞ্চালিকা হিসেবেই খ্যাতি ছিল সুদীপার। এখন যদিও তিনি সফল উদ্যগপতি। রেস্তোরাঁর ব্যবসা ছিল আগে থেকেই। এখন খুলেছেন শাড়ি-গয়নার বুটিক। সুদীপার শাড়ির চাহিদা খুব। নিজের বুটিকের সম্ভার নিয়ে লাইভে আসলেই তা হয়ে যায় নিমেষে সোল্ড আউট।
5/5 পরিচালক অগ্নিদেবের সঙ্গে উত্তর কলকাতার যৌথ পরিবারের মেয়ে সুদীপার আলাপ হয়েছিল টলিউডে কাজের সূত্রে ৷ বয়সের ব্যবধান থাকলেও তা পাত্তা দেননি কেউই। দুজনের পোষ্য প্রেমই নাকি কাছাকাছি আসতে সাহায্য করেছিল তাঁদেরকে। অগ্নিদেবের বালিগঞ্জের বাড়িতে আনুষ্ঠানিক বিয়েটা হয়েছিল। তার ৭ বছর পর আইনি বিয়েতে বাঁধা পড়েছিলেন এই জুটি ৷