বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > The Vaccine War-Vivek Agnihotri: কাশ্মীর ফাইলসের পর বিবেকের চমক ভ্যাকসিন ওয়ার! অনুপম-নানার সঙ্গে থাকছেন রাইমাও

The Vaccine War-Vivek Agnihotri: কাশ্মীর ফাইলসের পর বিবেকের চমক ভ্যাকসিন ওয়ার! অনুপম-নানার সঙ্গে থাকছেন রাইমাও

প্রকাশ্যে দ্য ভ্যাক্সিন ওয়ারের ফার্স্টলুক পোস্টার। 

‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’-এর সাফল্যের পর করোনার টিকা বিবেক অগ্নিহোত্রীর ছবির বিষয়বস্তু। আসছে দ্য ভ্যাক্সিন ওয়ার। ছবিতে অনুপম খেরের সঙ্গে রয়েছে নানা পাটেকর, পল্লবী যোশী, রাইমা সেনরা। 

২০২১ সালে দ্য কাশ্মীর ফাইলসের সাফল্যের পর পরিচালক হিসেবে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছেন বিবেক অগ্নিহোত্রি। এবার ২০২৩ সালে আরও এক ব্লকবাস্টারের আশা রাখাই যেতে পারে বিবেকের থেকে। কারণ মুক্তির অপেক্ষায় ‘দ্য ভ্যাক্সিন ওয়ার’। সম্প্রতি এই বায়ো সায়েন্স ড্রামার ফার্স্ট লুক শেয়ার করে নিয়েছেন বিবেক। যা দর্শকদের কাছ থেকে উষ্ণ প্রতিক্রিয়াও পেয়েছে।

দ্য ভ্যাক্সিন ওয়ার সিনেমাটি নিয়ে চর্চা বহুদিন ধরে। ছবিতে কে কে রয়েছে তার স্পষ্ট ধারণা মিলল ফার্স্ট লুক থেকেই। বিবেকের শেয়ার করা পোস্টারে অনুপম খের, নানা পাটেকর, সপ্তমী গৌড়া, নিবেদিতা ভট্টাচার্য, রাইমা সেন, পল্লবী যোশী, গিরিজা ওক গড়বোলে এবং মোহন কাপুরকে দেখা গেল মুখ্য চরিত্রে। দ্য ভ্যাক্সিন ওয়ার সিনেমার ফার্স্টলুক পোস্টার শেয়ার করে বিবেক লিখলেন, ‘ভারতের প্রথম বায়ো-সায়েন্স ফিল্মের ফার্স্টলুক শেয়ার করে নিলাম। #দ্য ভ্যাকসিনওয়ার। ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩-এ মুক্তি পাচ্ছে বিশ্বব্যাপী।’

বিবেককে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নেট-নাগরিকরা। একজন কমেন্টে লিখলেন, ‘বর্তমান সময়ে এরকম সিনেমাই দরকার। কোনও নাচ-গান ওয়ালা সিনেমা নয়। অনেক শুভেচ্ছা বিবেক অগ্নিহোত্রীকে ভারতে বায়ো সায়েন্স ভিত্তিক প্রথম ছবির জন্য।’ অপরজন লিখলেন, ‘স্টারকাস্ট অসাধারণ। এই ছবি হিট করবেই।’ তৃতীয়জনের মন্তব্য, ‘বিজ্ঞানভিত্তিক সিনেমা যত বানানো হবে মানুষের মনের অন্ধকার তত দূর হবে।’

অনেকেই মনে করছেন ২০২৩ সালের আরেক বড় হিট হতে চলেছে বিবেক অগ্নিহোত্রীর ‘দ্য ভ্যাক্সিন ওয়ার’। আপাতত চলতি বছরের ব্লকবাস্টার হিটের তালিকায় আছে পাঠান আর গদর ২। সঙ্গে সামিল হবে জওয়ানও। এখন দেখার ভ্যাক্সিন ওয়ারও সেই তালিকায় ঢুকতে পারে কি না। 

এর আগে বিবেক ছবি শুরুর আগে এক সাক্ষাৎকারে এই সিনেমার ব্যাপারে কথা বলতে গিয়ে জানিয়েছিলেন, ‘কেভিড ১৯ লকডাউনের সময় যখন কাশ্মীর ফাইলসের কাজ পিছিয়ে যায়, তখন আমি এটা নিয়ে গবেষণা করছিলাম। এরপর আমরা ICMR ও NIV-এর বিজ্ঞানীদের উপরে গবেষণা শুরু করি যাদের জন্য এই টিকা সম্ভবপর হয়েছে। তাঁদের সংগ্রাম ও আত্মত্যাগের গল্প মনে জায়গা করে নেয়। এবং আমরা বুঝতে পারি কীভাবে এই মানুষগুলো শুধু বিদেশী সংস্থাগুলির সঙ্গে নয়, এমনকী আমাদের নিজেদের লোকেদের সঙ্গেও যুদ্ধ করেছিল। আমরা দ্রুততম, সস্তা এবং নিরাপদ ভ্যাকসিন তৈরি করে পরাশক্তির বিরুদ্ধে জয়ী হয়েছি। আমি তখনই ভেবে রেখেছিলাম এই গল্পটি বলা উচিত যাতে প্রত্যেক ভারতীয় তাদের দেশ নিয়ে গর্ব অনুভব করতে পারে।’

বন্ধ করুন