বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > Obesity facts: আর একযুগেই ভয়ানক মুটিয়ে যাবে অর্ধেক পৃথিবী! আপনি নিরাপদ কি

Obesity facts: আর একযুগেই ভয়ানক মুটিয়ে যাবে অর্ধেক পৃথিবী! আপনি নিরাপদ কি

পৃথিবীর ৫১ শতাংশ মানুষ ২০৩৫ সালের মধ্যে মুটিয়ে যাবে (Unsplash)

Viral news on obesity: আর মাত্র এক যুগ বা ১২ বছর। তার মধ্যেই মুটিয়ে যাবে পৃথিবীর অর্ধেক মানুষ। আন্তর্জাতিক রিপোর্টে সামনে এল নয়া আশঙ্কা।

আর মাত্র ১২ বছর। অর্থাৎ এক যুগ। তারপরেই দেখবেন সারা পৃথিবীর অর্ধেকের বেশি জনসংখ্যা মুটিয়ে গিয়েছে। কী মনে হচ্ছে? বাজে রসিকতা করা হচ্ছে? আজ্ঞে না, বিজ্ঞানীরাই বলছেন এমন কথা‌। সম্প্রতি ওজন বেড়ে যাওয়া নিয়ে একটি আন্তর্জাতিক মানের রিপোর্ট প্রকাশিত হয়। তাতেই বলা হয় এমন কথা। রিপোর্টটিতে জানানো হয়েছে, আগামী ২০৩৫ সালের মধ্যে সারা বিশ্বের অর্ধেকের বেশি জনসংখ্যার ওজন বেড়ে যাবে। অতিরিক্ত ওজনের সমস্যাও ভুগবে পৃথিবীর একটি বড় অংশ।

আরও পড়ুন: ঘুমের আগে এই ৫টি কাজ করলেই হু হু করে কমবে ওজন, ফল পাবেন ম্যাজিকের মতো

আরও পড়ুন: ওজন কমাতে এই একটি খাবার অব্যর্থ, কীভাবে খাবেন, কখন খাবেন জেনে নিন

ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ফাউন্ডেশনের ২০২৩ সালের অ্যাটলাস রিপোর্টে বলা হয়, পৃথিবীর ৫১ শতাংশ মানুষ ২০৩৫ সালের মধ্যে মুটিয়ে যাবে। সংখ্যার হিসেব করলে যা দাঁড়ায় চার বিলিয়ন মানুষেরও বেশি। কেন এমন আশঙ্কা, রিপোর্ট বলছে, ওজন বেড়ে যাওয়ার প্রবণতা এখন মানুষের মধ্যে অনেকটাই বেড়ে গিয়েছে। খুব দ্রুত ওজন বাড়ছে বেশিরভাগ মানুষের। দেখা যাচ্ছে, শিশু ও কম আয়ের দেশগুলিতে মানুষ খুব তাড়াতাড়ি ওজন বাড়িয়ে ফেলছেন। এর ফলেই বিশ্বের অর্ধেকের বেশি মানুষ এই সমস্যায় ভুগতে চলেছেন।

আরও পড়ুন: নিমেষে কমবে মেদ, রোজ এই তিনটি পানীয় খেলেই যথেষ্ট, হাতেনাতে ফল পাবেন

আরও পড়ুন: ওজন বাড়লেও ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে! কোন কোন লক্ষণ দেখলেই সাবধান হবেন

কী বলছেন ওয়ার্ল্ড ওবেসিটি ফাউন্ডেশনের প্রেসিডেন্ট লুইস ব্যোর? সংবাদমাধ্যমকে একটি সাক্ষাৎকারে লুই বলেন, এই রিপোর্ট একেবারে স্পষ্ট সতর্কবার্তা হিসেবে প্রকাশ করা হয়েছে‌। অর্থাৎ কোনও রাখঢাক নেই এতে। এছাড়াও তিনি বলেন, এই ভবিষ্যত পাল্টাতে হলে বিভিন্ন দেশের সরকারগুলিকে জরুরি ব্যবস্থা নিতে হবে। অন্যথায়, বিপদ আরাও ঘনিয়ে আসবে বলেই মত তাঁর।

এছাড়াও লুইস জানান, এই রিপোর্ট রীতিমতো উদ্বেগের। তাঁর কথায়, যে হারে শিশু ও পরিনত বয়স্কদের ওজন বেড়ে চলেছে, তা রীতিমতো চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। একইসঙ্গে তিনি বলেন, এই সমস্যা দ্রুত দূর করা জরুরি। এর জন্য বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশের সরকার ও নীতিনির্ধারকদের এগিয়ে আসতে হবে। ঠিকমতো পরিকল্পনা করলেই একমাত্র এই বিপদ এড়ানো যেতে পারে। নয়তো এর জন্য বড় মাসুল গুনতে হবে সারা বিশ্ব ও পরবর্তী প্রজন্মকে।

এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক https://htipad.onelink.me/277p/p7me4aup 

বন্ধ করুন