মূলত, সারাদিন অফিসে বসে কাজ, কোনও শারীরিক কসরৎ না করা এসব ভুঁড়িকে আরও বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। এরসঙ্গে যোগ হয় ব্যস্ত দিনে নিত্য উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত খাবার, যা প্রায়দিনই খাওয়া হয়ে যায়। এই সমস্ত কারণে ভুঁড়ি জমিয়ে শরীরে ফুলে ফেঁপে উঠতে থাকে।
1/6 ওজন যে মারাত্মক কিছু বেশি তা নয়, অথচ ভুঁড়ির সাইজ নিয়েই যত্ত চিন্তা! এই সমস্যা অনেকের জীবনেই রয়েছে। এদিকে, ভুঁড়ি কমানোর কথা ভাবলেই আগেই মাথায় আসে ডায়েট, বিশাল বড়বড় হ্যাপার রুটিন, এসবের কথা! তবে জানেন কি, খুব সহজ কিছু পন্থাতেও ভুঁড়ির মেদ কমানো যায়। দেখে নেওয়া যাক, সেই সব সহজ পন্থা।
2/6 ভুঁড় কেন হয়- ভুঁড়ি কেন হয়, সেটা হয়তো সকলেরই কম বেশি জানা। তবে 'কেন এমন ভুঁড়ি হয়', সেটা খানিকটা জানা থাকলে সুবিধা হয় ভুঁড়ি কমানোর ক্ষেত্রে। ওজন কমানোর প্রক্রিয়ায় খানিকটা সুবিধা হয়। মূলত, সারাদিন অফিসে বসে কাজ, কোনও শারীরিক কসরৎ না করা এসব ভুঁড়িকে আরও বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। এরসঙ্গে যোগ হয় ব্যস্ত দিনে নিত্য উচ্চ ক্যালোরি যুক্ত খাবার, যা প্রায়দিনই খাওয়া হয়ে যায়। এই সমস্ত কারণে ভুঁড়ি জমিয়ে শরীরে ফুলে ফেঁপে উঠতে থাকে।
3/6 একটু জায়গা রেখে খান- উপুরচুপুর ভাত নিয়ে থালা ভর্তি করতে খেতে অনেকেরই ভালো লাগে। তবে ভুঁড়ি থেকে দূরে থাকতে সামান্য খিদে রেখে খাওয়ার কথা বলছেন, বিশেষজ্ঞরা। ভুঁড়ি থেকে দূরে থাকতে হলে পরিমিত আহার জরুরি।
4/6 ডায়েট নিয়ে মাতামাতি নয়, তবে যা প্রয়োজন- ওজন কমাতে ডায়েট নিয়ে অনেকেই নানান কিছু কসরৎ করে থাকেন। চেষ্টা করে থাকেন কীভাবে কমাবেন ভুঁড়ি। থবে খাবারের পাতে বেশি কিছু না করে, চিকেন খেলে চিকেন ব্রেস্ট খান আর মাছ খেলে ছোট মাছ খাওয়ার দিকে নজর রাখুন। এতেই মিলবে কাঙ্খিত তৃপ্তি।
5/6 ব্যায়াম- বেশি কিছু নয়, নিজের কাজের ব্যস্ততার মাঝে একবার হলেও চেয়ার ছেড়ে হাঁটাহাঁটি করতে শুরু করুন। সঙ্গে দিনের মধ্যে অন্নতত আধ ঘণ্টা নিজেকে দিন। করুন স্কিপিং, ডন বৈঠক। তবে ব্যায়ামের আগে ওয়ার্ম আপ ও স্ট্রেচ জরুরি।
6/6 খাওয়া নিয়ে টিপস- ডায়েট নিয়ে ভেবে, ভয় পেয়ে খাওয়া কমিয়ে দেবেন না। পারলে ভাত, ময়দা থেকে দূরে থাকুন। চিনি কম খান। ঢেঁকি ছাঁটা চালের ভাত খান। চা ও কফিতে চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। এছাড়াও দিনে বারে বারে খান তবে অল্প খান। এছাড়াও তেল মশলার খাবার এড়িয়ে চলুন।