বাংলা নিউজ >
টুকিটাকি > Weight Loss With Hing: ভুঁড়ি বেড়েই চলেছে? ওজন কমানোর জাদুকাঠি রয়েছে হিং-এ! এর জল পান করুন এভাবে, রইল টিপস
Weight Loss With Hing: ভুঁড়ি বেড়েই চলেছে? ওজন কমানোর জাদুকাঠি রয়েছে হিং-এ! এর জল পান করুন এভাবে, রইল টিপস Updated: 27 Dec 2023, 01:48 PM IST Sritama Mitra হিং ভেজানো জল শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে খুবই উপকারি। এই ভেষজ পানীয় যে শুধু ওজন ঝরাতে সাহায্য করে তা নয়। এর বহু ধরনের উপকারিতা রয়েছে। ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম সহ একাধিক সমস্যার সমাধান করে হিং। 1/6 বিভিন্ন ভারতীয় পদের রান্নাবান্নায় সামান্য হিং আলাদা স্বাদ, গন্ধ যোগ করে দেয়। শুধু যে স্বাদ আর গন্ধেই হিং মাত করতে পারে তা নয়! জানেন কি, হিংয়ের আরও উপকারিতা রয়েছে? হজমে সাহায্য তো বটেই, হিং ওজন ঝরাতেও দারুন উপকারি। দেখে নেওয়া যাক, কীভাবে হিং দিয়ে ওজন কমানো যায়। 2/6 হিং ভেজানো জল শরীরের বাড়তি মেদ ঝরাতে খুবই উপকারি। এই ভেষজ পানীয় যে শুধু ওজন ঝরাতে সাহায্য করে তা নয়। এর বহু ধরনের উপকারিতা রয়েছে। ইরিটেবল বাওয়েল সিন্ড্রোম সহ একাধিক সমস্যার সমাধান করে হিং। এই উপকারিতাগুলি দেখার আগে হিংয়ের জল কীভাবে বানাবেন দেখে নিন। 3/6 হিংয়ের জল বানানোর প্রক্রিয়া- গরম জলের মধ্যে ফেলে দিন এক চিমটে হিং। এরপর চামচ দিয়ে তা ভালো করে গুলে নিন। এই জল সকালে উঠে খালি পেটে খেলে উপকার পাবেন। এতে এক চিমটে হলুদ দিলে পাবেন পাবেন উপকার। 4/6 ওজন কমাতে সাহায্য করে- হিং হজমে উপকারি। দ্রুত হজম হলে তা ওজন কমাতে সাহায্য করে। মেটাবলিক রেট ভালো হলে হজম ভালো হবে। বিপাক যদি ভালো হয় ওজন ঝরানো সহজ। ফলে ওজন কমাতে হলে, সকালে উঠে খালি পেটে এই হিংয়ের জল খেতে হবে এক গ্লাস। তবে এর বেশি সারা দিনে খাওয়া যাবে না। 5/6 হিং জলের বাকি উপকারিতা- বলা হয়, হিংয়ের জল পিরিয়ডসের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও সর্দি কাশি থেকে মুক্তি দেয় এই হিং জল। অন্ত্রের রোগের ঝুঁকি কমায় হিং জল। ত্বক সুস্থ রাখে এই হিং। 6/6 সাবধান- মাত্রাতিরিক্ত কোনও কিছুই খাওয়া ঠিক নয়। কবে অতিরিক্ত হিং খেলে হজনের গোলমাল দেখা যেতে পারে। এছাড়াও পাতলা পায়খানাও হয়ে থাকে হিংয়ে। এছাড়াও বহুদিন ধরে অনেক বেশি পরিমাণে হিং খেলে ত্বকে ব়্যাশ, ঠোঁট ফোলা, ব্লাড প্রেশার কমতে বা বাড়তে পারে অনিয়মিতভাবে। বিশেষত গর্ভবতীরা কতটা হিং খাচ্ছেন খাবারে তা নজরে রাখা জরুরি। (এই প্রতিবেদনের তথ্য সাধারণ তথ্যের উপর আধারিত, সচেতনতামূলক। এর ওপর ভিত্তি করে কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিশেষজ্ঞ বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। )