1/6 ওজন কমানোর প্রক্রিয়ায় আগে সকলের নজর থাকে ভুঁড়ি কমছে কি না সেদিকে। ব্যায়াম, কসরত করেও যদি ভুঁড়ি না কমে, তাহলে কঠিন ডায়েটে আর মন লাগে না। এই অবস্থায় শীতকাল এলেই আবার নলেন গুড়ের রসগোল্লা, একটু কড়াইশুঁটির কচুরির দিকে মন তো যাবেই। সেক্ষেত্রে কিছু সহজ উপায়ে ভুঁড়ির মেদ কমানোর পন্থা রয়েছে। দেখে নেওয়া যাক, সেই পন্থাগুলি।
2/6 করলা জুস- সকালে উঠে করলার জুস নামটা শুনলেই অনেকে নাক সিঁটকে নেন আগে! তবে করলার জুস খালি পেটে খেলে ওজন কমানোর ক্ষেত্রে মোক্ষম অস্ত্র হতে পারে। খুব কম পরিমাণে থাকা ক্যালোরি যুক্ত করলার জুসে ফ্যাট ঝরানোর নানান গুণ থাকে।
3/6 গাজর-মুলোর জুস:- আধকাপ গাজর একদম গ্রেড করে নিয়ে, আধকাপ মুলো গ্রেড করে নিয়ে রাখতে হবে। সঙ্গে দেড়কাপ জল। এই তিনটি কাপের কাটা গাজর, মুলো, জল একটি প্যানে ঢেলে ফুটিয়ে নিন। ৩ থেকে ৪ মিনিট ফুটিয়ে নিন। এরপর সবজিগুলি চিবিয়ে নিন আর জলের অংশ পান করুন। এটা ১০ দিন টানা খাওয়ার পর খানিকদিন বাদ রাখুন। তারপর আবার ১০ দিন টানা খান। এভাবে ১ মাস করলে উপকার পেতে পারেন।
5/6 বেদানার রস: অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ঠাসা বেদানা খুবই উপকারি ওজন কমাতে। এতে হজম ভালো হয়। এই ফলের রস খুব উপকারি ওজন ঝরানোর ক্ষেত্রে। এতে খিদেও কম পায়। ফলে শীতে বাড়তি ওজন জোটানোর সুযোগ কমে যায়।
6/6 লাউয়ের রস- যাতে ফ্যাট কমানো যায়, তার জন্য লাউয়ের রস খাওয়া খুবই জরুরি। লাউ সচরাচর সেভাবে শীতকালে সব সবজির মাঝে অনেকেই খেতে পছন্দ করেন না। তবে সকালে উঠে লাউের জুস খাওয়া খুবই উপকারি ওজন কমানোর ক্ষেত্রে। (এই প্রতিবেদনের তথ্য সচেতনতাধর্মী। এটি খাওয়া বা ব্যবহারের আগে অবশ্যই পরামর্শ নিন বিশেষজ্ঞের। )