তিব্বত সীমান্তে গ্রাম তৈরিতে উৎসাহ দিচ্ছে চিন। গত এক দশক ধরেই এব্য়াপারে আর্থিক সহায়তাও দেওয়া হচ্ছে। সাম্প্রতিক একটি রিপোর্টে এমনটাই দাবি করা হচ্ছে। Tibet Automonous Region এর উপর একটি রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে ২০২০র শেষের দিকে প্রত্যন্ত সীমান্ত গ্রামগুলিতে যোগাযোগের আধুনিক ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। অরুনাচল সংলগ্ন এলাকাতেই এই প্রবনতা বেশি রয়েছে। তিব্বতের সীমান্ত এলাকাতেও পরিকাঠামোর ব্যপক উন্নয়ন করা হয়েছে। সীমান্ত এলাকার মানুষের জীবন ধারণের মান উন্নয়নের উপরেও জোর দেওয়া হচ্ছে। 'Tibet since 1951: liberation, Development and prosperity' শীর্ষক একটি শ্বেতপত্রে নানা কথা তুলে ধরা হয়েছে।
পাশাপাশি সীমান্ত এলাকার গ্রামগুলির কষ্টকর জীবনযাত্রা ও দারিদ্রতার কথাও তুলে ধরা হয়েছে। তবে কত নতুন গ্রাম তৈরি করা হয়েছে, কত আর্থিক সহায়তা করা হয়েছে সেব্যাপারে কিছু উল্লেখ করা হয়নি। তবে তিব্বত সীমান্তে ৬২৪টি উন্নত গ্রাম তৈরির চেষ্টা হচ্ছে বলে সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে। তবে বিভিন্ন সুবিধাপ্রাপ্ত গ্রাম তৈরির ব্যাপারে অতীতের একাধিক রিপোর্টিংয়েও পাওয়া যাচ্ছে। এমনকী সীমান্তের গ্রামগুলির সঙ্গে একেবারে পাকা রাস্তার যোগাযোগও তৈরি করা হচ্ছে। এমনকী একাধিক বিমান ঘাঁটিও তৈরি হয়েছে সীমান্ত সংলগ্ন এলাকায়। ভারতের সঙ্গে সীমান্ত ঘেঁষা এলাকায় একাধিক নতুন বিমানবন্দরও গড়ে উঠেছে। সূত্রের খবর।