সূত্রের দাবি, খুব শীঘ্রই এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। লকডাউনের সময়ে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া ভারতীয়দের জন্য প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা চালু হয়। ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে প্রতি মাসে পরিবার পিছু ৫ কিলোগ্রাম খাদ্যশস্য বিনামূল্যে দেওয়া হয়।
1/7 বিনামূল্যে রেশন আরও ৩ মাস ধরে চালানো হবে। এমনই সিদ্ধান্ত নিতে পারে মোদী সরকার। ওয়াকিবহাল মহল সূত্রে এমনই খবর। (ছবিটি প্রতীকী, রাজ কে রাজ/হিন্দুস্তান টাইমস)
2/7 আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রায় ৮০ কোটি ভারতীয়কে বিনামূল্যে চাল বা গম সরবরাহ করা জারি রাখতে পারে কেন্দ্র সরকার। কেন্দ্রীয় সূত্র মারফত খবর, খাদ্য মন্ত্রক ইতিমধ্যেই এই সময়সীমা বাড়ানোর জন্য অনুরোধ করেছে। এদিকে আগে এই মেয়াদ সেপ্টেম্বরেই শেষ হওয়ার কথা ছিল। ছবি-এএনআই
3/7 এর আগে এই মর্মে প্রতিবেদন প্রকাশ করে ব্লুমবার্গ-ও। তাতে বলা হয়, অর্থ মন্ত্রক আরও ৩ মাসের জন্য বিন্যামূল্যে রেশন প্রদানে নারাজ ছিল। তবে খাদ্য মন্ত্রকের তরফে মেয়াদ আরও বৃদ্ধির অনুরোধ করা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক চাপ এবং কঠোর সরবরাহ পরিস্থিতির কারণে বিনামূল্যে শস্য প্রদানের পরিমাণ হ্রাস করার পরামর্শ দিয়েছিল অর্থ মন্ত্রক। (ছবিটি প্রতীকী, কে রাজ/হিন্দুস্তান টাইমস)
4/7 সূত্রের দাবি, খুব শীঘ্রই এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। লকডাউনের সময়ে আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া ভারতীয়দের জন্য প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনা চালু হয়। ২০২০ সালের এপ্রিল থেকে প্রতি মাসে পরিবার পিছু ৫ কিলোগ্রাম খাদ্যশস্য বিনামূল্যে প্রদানের অনুমতি দেওয়া হয়। ফাইল ছবি : পিটিআই
5/7 খাদ্য বন্টনের এই প্রকল্প ফলপ্রসূ হলেও, এর জন্য সস্তা দামে বিপুল পরিমাণ শস্যের সরবরাহ প্রয়োজন। চলতি বছর, খারাপ আবহাওয়ায় ফসলের ক্ষতি হয়েছে। তাছাড়া বিশ্ব বাজারের প্রভাবে রফতানি, আমদানির ক্ষেত্রে প্রভাব পড়েছে। দেশের বাজারে দাম বাড়ছে খাদ্যশস্যের। (ফাইল ছবি : সঞ্চিত খান্না/হিন্দুস্তান টাইমস)
6/7 এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্পের পিছনে প্রায় ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার খরচ হয়েছে। অর্থ মন্ত্রকের আশঙ্কা, এটি সরকারের উপর বিপুল আর্থিক চাপ সৃষ্টি করছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)