2/5 সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু ও বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চ সাফ জানিয়েছে, মিড ডে মিল-এ কী খাবার দেওয়া হবে, তা সরকারের নীতির ওপর নির্ভর করবে। এই বিষয়টি আইনের আওতায় আসবে না। কোর্ট বলছে, এই ধরনের বিষয় ‘বিচারবিভাগীয় পর্যালোচনার মধ্যে পড়বে না।’ কোর্ট বলছে, ‘কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলটি আপনাকে আপনার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করতে বলছে না। তারা স্কুলে মিড ডে মিলের খাবারে আপনাকে যা পরিবেশন করে তা পরিবর্তন করছে।’
3/5 কোর্ট বলছে, ‘ শুধু এই (মাংস) খাবার থাকা নিয়ে বৈধ আইনি অধিকার কোথায় রয়েছে? আমরা আইনের আদালত, সরকারের সিদ্ধান্তের মূল্যায়ন করছি না।’ কোর্ট বলছে, বিচার ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতা কোথায় রয়েছে, তা মামলাকারীকে বুঝতে হবে। কোর্ট সাফ বলছে, কোনও এলাকার বাচ্চাদের খাবারের পছন্দ কী হবে, তা ঠিক করবে না কোর্ট, বা আমিষের বদলে কী খাবার দেওয়া হচ্ছে তাদের তাও দেখভাল করে না কোর্ট। প্রতীকী ছবি
4/5 কোর্ট সাফ বলছে, বেঞ্চ রেকর্ড করেছে যে কেন্দ্রশাসিত প্রশাসনের স্কুলগুলিতে দুপুরের খাবার থেকে মাংসের পণ্যগুলি বাদ দেওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্তে কোনও আইনি লঙ্ঘন করা হয়নি। এর আগে, কেরলের হাইকোর্ট সেপ্টেম্বর ২০২১ সালে এই সংক্রান্ত মামলা খারিজ করে দেয়। লাক্ষাদ্বীপের স্কুলে মিডমে মিলের মেনুতে আমিষ না থাকা নিয়ে জনস্বার্থ মামলা খারিজ করে কেরলের হাইকোর্ট। সেই মামলা খারিজের সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানায় সুপ্রিম কোর্ট। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য হিন্দুস্তান টাইমস)
5/5 কোর্ট বলছে, দেখা যাচ্ছে যে, এখনও পর্যন্ত দেখা যাচ্ছে মিডডে মিলের খাবারের বিষয়ে, প্রশাসন ডিম এবং মাছের মতো আমিষ জাতীয় পদগুলিকে ধরে রেখেছে...এই আপিলটিতে যা প্রশ্ন করা হচ্ছে তা প্রাথমিকভাবে প্রশাসনের একটি নীতিগত সিদ্ধান্ত এবং কোনও আইনি বিধান লঙ্ঘন করা হয়নি।