২০২৩ সালেও চাকরি হচ্ছে না উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রার্থীদের। তাঁদের কাউন্সেলিং শেষ হয়ে গেলেও স্কুল সার্ভিস কমিশনকে (এসএসসি) নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করার অনুমোদন দিল না কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী বছর ফের মামলার শুনানির ধার্য করা হয়েছে।
1/5 আরও পিছিয়ে গেল উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। ২০২৩ সালে প্রার্থীদের আর নিয়োগ করা যাবে না। সোমবার কলকাতা হাইকোর্ট জানিয়েছে, ২০২৪ সালের ৯ জানুয়ারি ফের হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ মামলা উঠবে। আর যেহেতু হাইকোর্টের নির্দেশ ছাড়া উচ্চপ্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ করতে পারবে না স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি), তাই ২০২৩ সালে প্রার্থীদের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আর নেই। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
2/5 সোমবার হাইকোর্টের বিচারপতি সৌমেন সেন এবং বিচারপতি উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ মামলা ওঠে। হাইকোর্টের অনুমতি পেয়ে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া শেষ করে ফেললেও কমিশনকে শিক্ষক নিয়োগের ছাড়পত্র দেয়নি ডিভিশন বেঞ্চ। বরং ৯ জানুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেছে হাইকোর্ট। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
3/5 এমনিতে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অস্বচ্ছতার অভিযোগে দীর্ঘদিন নিয়োগ প্রক্রিয়া থমকে ছিল। ২০১৬ সালে যে প্যানেল প্রকাশিত হয়েছিল, তাতে অস্বচ্ছতার অভিযোগ উঠেছিল। সেটার প্রেক্ষিতে ২০২০ সালের ১১ ডিসেম্বর উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছিল। তারপর চলতি বছরের ১৭ অক্টোবর উচ্চ প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের জন্য কাউন্সেলিংয়ের অনুমতি দেয় হাইকোর্ট। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
4/5 সেইমতো কাউন্সেলিং প্রক্রিয়ার তোড়জোড় শুরু করে কমিশন। ৬ নভেম্বর থেকে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া শুরু হয়। চলে ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত। তবে আগেই ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দিয়েছিল যে হাইকোর্টের অনুমতি ছাড়া নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে না। সোমবারও (৫ ডিসেম্বর) সেই স্থগিতাদেশ বজায় রাখা হয়েছে। তার ফলে ১২,০০০ প্রার্থী এখনই চাকরি পাচ্ছেন না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)
5/5 কবে উচ্চ প্রাথমিকে চাকরি পাবেন প্রার্থীরা? ২০২৩ সালে তাঁরা নিয়োগপত্র পাচ্ছেন না। আপাতত চাকরিপ্রার্থীদের ৯ জানুয়ারির জন্য অপেক্ষা করতে হবে। হাইকোর্ট যদি অনুমতি দেয়, তবেই নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে পারবে কমিশন। আর চাকরি পাবেন প্রার্থীরা। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে সমীর জানা/হিন্দুস্তান টাইমস)