বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > CESC on Load Shedding in Kolkata: 'লোডশেডিং তো হচ্ছে না', কলকাতায় বিদ্যুৎবিভ্রাট নিয়ে আজব বক্তব্য সিইএসসি-র
CESC on Load Shedding in Kolkata: 'লোডশেডিং তো হচ্ছে না', কলকাতায় বিদ্যুৎবিভ্রাট নিয়ে আজব বক্তব্য সিইএসসি-র Updated: 09 Jun 2023, 12:44 PM IST Abhijit Chowdhury বিগত বেশ কয়েকদিন ধরে প্রবল গরমের মধ্যেই কলকাতা ও শহরতলির বিভিন্ন প্রান্তে বারবার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে। এই আবহে সাধারণ মানুষের ঘাড়েই দোষ চাপিয়েছেন রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। তবে এবার কারেন্ট যাওয়া নিয়ে মুখ খুলল বিদ্যুৎ সরবরাহকারী সংস্থা সিইএসসি। 1/5 কলকাতা ও শহরতলিতে বিদ্যুৎবিভ্রাট নিয়ে সিইএসসি-র দাবি, কোনও লোডশেডিং হচ্ছে না শহরে। তাদের আরও দাবি, কলকাতার বিদ্যুতের চাহিদা পূরণ করার ক্ষমতা তাদের রয়েছে। কোনও ঘাটতি বেই। তাহলে কেন বারবার বিদ্যুর সংযোগ বিচ্ছিন্ন হচ্ছে? এর জবাবে সিইএসসি-র যুক্তি - গ্রাহকরাই নিয়ম অমান্য করছে, তাই এই পরিস্থিতি। 2/5 সিইএসসির অভিযোগ, বাড়িতে এসি সংযোগ নিলেও তা সংস্থাকে জানানো হচ্ছে না। এই আবহে নিয়ম ভাঙা হচ্ছে। এর জেরেই এই পরিস্থিতি। উল্লেখ্য, এসি সংযোগ নিলে বিদ্যুতের আলাদা লাইন নিতে হয়। এমনি লাইনে এসি চললে তাতে সমস্যা হতে পারে বটে। এই আবহে সিইএসসি বলছে, বিদ্যুতের লোড ঠিক করা হচ্ছে মানুষের চাহিদা অনুসারে। তবে কেউ এসি নিয়ে তা না জানালে সংস্থার দোষ নেই। এতে চাহিদা যে বাড়ছে, তা সংস্থা জানছে না। 3/5 সিইএসসি-র তরফ দাবি করা হয়েছে, মার্চ, এপ্রিল, মে মাসে ৪৫ হাজারের মতো এসি লাইনের আবেদন জমা পড়েছে তাদের কাছে। এদিকে সেই সময় নাকি কলকাতায় দেড় লাখ এসি বিক্রি হয়েছে। অর্থাৎ, অধিকাংশ মানুষই এসি লাগালেও এসি লাইন নেননি। তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে 'লোডশেডিং' না বলে 'ফিউজিং' আখ্যা দিচ্ছে সংস্থা। 4/5 সিইএসসি-র তরফ দাবি করা হয়েছে, মার্চ, এপ্রিল, মে মাসে ৪৫ হাজারের মতো এসি লাইনের আবেদন জমা পড়েছে তাদের কাছে। এদিকে সেই সময় নাকি কলকাতায় দেড় লাখ এসি বিক্রি হয়েছে। অর্থাৎ, অধিকাংশ মানুষই এসি লাগালেও এসি লাইন নেননি। তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে 'লোডশেডিং' না বলে 'ফিউজিং' আখ্যা দিচ্ছে সংস্থা। 5/5 এদিকে সিইএসসি যেটাই বলুক, এর সমাধান যে তাদের কাছে নেই, তা বোঝা গিয়েছে। এদিকে এই পরিস্থিতিতে নাজেহাল অবস্থা আম জনতার। সারাদিন কাজ করার পর ঘুমোতে যাওয়ার সময় কারেন্ট চলে যাচ্ছে বহু জায়গায়। সারারাত দরদরিয়ে ঘামতে ঘামতে শুয়ে থাকছেন অনেকে। ঘুম হচ্ছে না। পাওয়ার আসছে হয়ত সেই ভোরের দিকে। এর জেরে বাড়িতে এসি থাকলেও লাভ নেই। কলকাতার পাশাপাশি হাওড়া, হুগলি, উত্তর ২৪ পরগনায় যেখানে যেখানে সিইএসসি পরিষেবা রয়েছে, সেখানেই এই সমস্যা।