1/5 কোভিড পরিস্থিতির মাঝেই লাদাখে চিনা আগ্রাসন দেখেছে ভারত। অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে বেজিংয়ের দাবি বারবার দুই দেশের সম্পর্ককে বিঘ্নিত করেছে। এছাড়াও কয়েক বছর আগে ডোকলাম ইস্যুতে চিনের অবস্থান এশিয়ার কূটনৈতিক ভারসাম্যে প্রভাব ফেলে। এই পরিস্থিতিতে সদ্য চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, চিন ‘কোনও যুদ্ধ বা সংঘাতে উস্কানি দেয়নি, বিদেশি জমির একাংশও দখল করেনি।’ Photographer: Philip Pacheco/Bloomberg
2/5 এশিয়া-পেসিফিক ইকোনমিক কোঅপারেশন সামিট-এর ফাংকে এক নৈশভোজে যোগ দিয়ে বলেন চিনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। আমেরিকায় সেদেশের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে চিনের প্রেসিডেন্টের হাইভোল্টেজ বৈঠকের পর শি জিনপিংয়ের এই মন্তব্য বেশ তাৎপর্যপূর্ণ ছিল। উল্লেখ্য, দুই দেশের রাষ্ট্রনেতারাই চলতি বছরে প্রথমবার মুখোমুখি হলেন। আর সেই প্রেক্ষাপটেই চিনের রাষ্ট্রনেতার এমন মন্তব্য উঠে আসে। . (Kyodo News via AP)
3/5 ন্যাশমাল কমিটি অন ইউএস চায়না রিলেশনশিপ এবং ইউএস চায়না বিজনেস কাউন্সিল-এর তরফে আয়োজিত এই নৈশভোজে শি জিনপিং বলেন, ‘৭০ বছর আর তার বেশি সময় ধরে পিপলস রিপাবলিক অফ চায়না কোনও সংঘাত ও যুদ্ধে উস্কানি দেয়নি, বা কোনও বিদেশি জমি দখল করেনি।’ REUTERS/Brittany Hosea-Small TPX IMAGES OF THE DAY
4/5 প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে লাদাখে চিনের আগ্রাসনকে ঠেকাতে গালওয়ানের যুদ্ধে বহু ভারতীয় সেনা শহিদ হন। ওই একই বছরে ভারত জর্জরিত ছিল কোভিডের মাহামারীতে। ২০২০ সালের মে মাস থেকে চিনা সেনার আগ্রাসনকে যোগ্য জবাব দেয় ভারত। দুই দেশের বাণিজ্যিক সম্পর্কেও তার প্রভাব পড়ে দিল্লির পদক্ষেপে। . (AP Photo/Jeff Chiu)
5/5 এদিকে, তাইওয়ান ইস্যুতে, আমেরিকা ও চিনের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কে ব্যাপক প্রভাব পড়তে দেখা গিয়েছে। সেই জায়গা থেকে হোয়াইট হাউস থেকে এই সাক্ষাতের পর বলা হয়েছে, ‘ প্রেসিডেন্ট বাইডেন মানবাধিকারের সর্বজনীনতা এবং তাদের আন্তর্জাতিক মানবাধিকার প্রতিশ্রুতিকে সম্মান করার জন্য সমস্ত জাতির দায়িত্বের উপর জোর দিয়েছেন। তিনি জিনজিয়াং, তিব্বত এবং হংকং সহ পিআরসি মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।’