1/5 মামলাকারী সংগঠন তথা রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের সংগঠন কনফেডারেশন অফ স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের তরফে বলা হয়েছে, 'দুর্ভাগ্যজনকভাবে আজও ডিএ মামলাটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উঠল না। ৩৯ নম্বর পর্যন্ত নথিভুক্ত মামলা শুনেছেন বিচারপতি হৃষিকেশ রায় এবং বিচারপতি প্রশান্তকুমার মিশ্র। একটি পাসওভার মামলা হয়। তারপর তাঁরা নিজেদের আসন থেকে উঠে পড়েন।' (ফাইল ছবি, সৌজন্যে ফেসবুক)
2/5 পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ও কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ডিএয়ের ফারাক কত? ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে সপ্তম বেতন কমিশনের আওতায় ৫০ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা পাচ্ছেন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীরা। আর ২০২৪ সালের মে থেকে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের চার শতাংশ ডিএ বাড়ছে। তখন তাঁদের প্রাপ্ত ডিএয়ের পরিমাণ দাঁড়াচ্ছে ১৪ শতাংশ। অর্থাৎ তখন ফারাক কমে ৩৬ শতাংশে ঠেকবে। আপাতত ফারাক আছে ৪০ শতাংশ। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
3/5 এমনিতে দেড় বছরেরও কম সময়ের মধ্যে তিন দফায় রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ বাড়ানো হয়েছে। ২০২৩ সালের মার্চ থেকে তিন শতাংশ ডিএ বাড়িয়েছিল রাজ্য সরকার। ২০২৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে আরও চার শতাংশ ডিএ বাড়ানো হয়। আর মে থেকে আরও চার শতাংশ ডিএ বাড়বে। অর্থাৎ মে’তে যখন কার্যকর বর্ধিত ডিএয়ের হার কার্যকর হবে, সেইসময়ের নিরিখে বিচার করলে ১৪ মাসে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ১১ শতাংশ ডিএ বাড়ছে। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এএনআই)
4/5 যদিও রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একাংশ স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন যে ১৪ মাসে ১১ শতাংশ ডিএ বাড়িয়ে কোনও লাভ হবে না। তাঁদের কেন্দ্রীয় হারে ডিএ প্রদান করতে হবে। অর্থাৎ রাজ্যে সপ্তম বেতন কমিশন কার্যকর করতে হবে রাজ্যে। আর ৫০ শতাংশ হারে ডিএ দিতে হবে। সার্বিকভাবে সর্বভারতীয় মূল্যসূচক (AICPI) মেনে তাঁদের মহার্ঘ ভাতা দিতে হবে বলে দাবি করেছেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একাংশ। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এএনআই)
5/5 গত ডিসেম্বরে রাজ্য সরকারি কর্মীদের ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণার সময় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গে মহার্ঘ ভাতা বাধ্যতামূলক নয়। পশ্চিমবঙ্গের ডিএ হল ঐচ্ছিক। তা সত্ত্বেও রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের ডিএ প্রদান করা হয়। কারণ সরকারি কর্মচারীরা কঠোর পরিশ্রম করেন। তাঁদের কথা ভেবেই ডিএ বাড়ানো হচ্ছে বলে দাবি করেছিলেন মমতা। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে পিটিআই)