বেঙ্গালুরুর গ্রামীণ অঞ্চলে একটি বাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল। গতকাল বিকেল-সন্ধ্যা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। এই বিস্ফোরণের জেরে আগুন ধরে যায় কারখানায়। সেই আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১৩ জন শ্রমিকের। এদিকে ঘটনায় আরও ৭ জন শ্রমিক গুরুতর ভাবে জখম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
1/5 কর্ণাটকের অ্যাটিবেলে এক বাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ। গতকাল বিকেল-সন্ধ্যা নাগাদ ঘটনাটি ঘটে বেঙ্গালুরুর গ্রামীণ অঞ্চলে। এই বাজি কারখানাটি কর্ণাটক-তামিলনাড়ু সীমান্তের খুব কাছে বলে জানা যায়। এই বিস্ফোরণের জেরে আগুন ধরে যায় কারখানায়। সেই আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয়েছে অন্তত ১৩ জন শ্রমিকের। এদিকে ঘটনায় আরও ৭ জন শ্রমিক গুরুতর ভাবে জখম হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
2/5 সেন্ট্রাল রেঞ্জের ইনস্পেক্টর জেনারেল বিআর রবিকান্ত গৌড়া ঘটনা প্রসঙ্গে জানান, ৭ জন জখম শ্রমিককে উদ্ধার করে দু'টি হাসপাতালে পাঠানো হয়। জখম শ্রমিকদের মধ্যে একজনের অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে। বেঙ্গালুরু গ্রামীণ জেলার পুলিশ সুপার মল্লিকার্জুন বালনন্দি জানান, দুর্ঘটনার সময় কারখানায় ২০ জন কাজ করছিলেন। আমরা খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। বেশ কয়েকজনকে তখন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে সবাইকে উদ্ধার করা হয়।
3/5 সেন্ট্রাল রেঞ্জের ইনস্পেক্টর জেনারেল বিআর রবিকান্ত গৌড়া ঘটনা প্রসঙ্গে জানান, ৭ জন জখম শ্রমিককে উদ্ধার করে দু'টি হাসপাতালে পাঠানো হয়। জখম শ্রমিকদের মধ্যে একজনের অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক বলে জানা গিয়েছে। বেঙ্গালুরু গ্রামীণ জেলার পুলিশ সুপার মল্লিকার্জুন বালনন্দি জানান, দুর্ঘটনার সময় কারখানায় ২০ জন কাজ করছিলেন। আমরা খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায়। বেশ কয়েকজনকে তখন খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। পরে সবাইকে উদ্ধার করা হয়।
4/5 এদিকে কী কারণে এই বিস্ফোরণ ঘটে, তা এখনও স্পষ্ট ভাবে জানা যায়নি। বিস্ফোরণের আসল কারণ জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত। তবে প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, গোডাউনের বিদ্যুতের লাইনে ছোট ফুলকি থেকেই আগুন লাগে। সেখান থেকে বিস্ফোরণ ঘটে এবং আগুন আরও ছড়িয়ে পড়ে। এই আবহে কর্ণাটকের বাজি কারখানার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এই সব কারখানায় বাংলা থেকে গিয়ে অনেকেই কাজ করে। পুলিশ জানিয়েছে, দিওয়ালির আগে এই সব কারখানার অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা হবে।
5/5 এদিকে গোডাউনের মালিকের ছেলে নবীনকে ঘটনায় আটক করেছে পুলিশ। গোডাউনের মালিক রামাস্বামী রেড্ডি আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভরতি আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে একটি এফআইআর করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, বিস্ফোরণে মৃত শ্রমিকদের অধিকাংশই তামিলনাড়ুর বাসিন্দা। সীমান্তবর্তী তামিল জেলা ধরমপুরী থেকে এসে এখানে কাজ করছিলেন তাঁরা।