1/6 মহারাষ্ট্র, উত্তর প্রদেশ এবং গুজরাটের মতো রাজ্যে বিদ্যুতের তীব্র চাহিদা। আর সেই কারণে বৃহস্পতিবার ভারতের দৈনিক সর্বোচ্চ বিদ্যুতের চাহিদা ২২২.৯ গিগাওয়াটে পৌঁছে গিয়েছে। ফাইল ছবি: পিটিআই
2/6 পাওয়ার সিস্টেম অপারেশন কর্পোরেশনের তথ্যানুসারে, এর আগে ১৭ মে সর্বোচ্চ রেকর্ড ২২০ গিগাওয়াটে পৌঁছে যায় বিদ্যুতের চাহিদা। ফাইল ছবি: হিন্দুস্তান টাইমস
3/6 এর আগেই যদিও এপ্রিল-জুনে এমনই চাহিদা থাকবে বলে আন্দাজ করেছিল বিদ্যুত মন্ত্রক। সেই সময়ে অনুমান হিসাবে ২২৯ GW-এ চাহিদা পৌঁছানোর কথা বলেছিলেন বিদ্যুত্ মন্ত্রকের বিশেষজ্ঞরা। ফাইল ছবি: রয়টার্স
4/6 এপ্রিল এবং মে মাসে ভারত জুড়ে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির কারণে আরও বিদ্যুতের চাহিদা বেড়েছে। বর্ষার বিলম্বের কারণে গড় তাপমাত্রাও বেড়েছে। ফলে আগামী কয়েক সপ্তাহে বিদ্যুতের চাহিদা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে রয়টার্স)
5/6 এর আগেই জানুয়ারিতে, বিদ্যুত্ মন্ত্রক সমস্ত বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী সংস্থাকে দৈনিক চাহিদা মেটাতে এবং গত বছরের মতো ঘাটতি রোধ করতে তাদের মোট চাহিদার ৬% পর্যন্ত বাধ্যতামূলকভাবে কয়লা আমদানি করার নির্দেশ দিয়েছিল। ফাইল ছবি: এপি
6/6 ছয়টি রাজ্য এবং NTPC লিমিটেড ইতিমধ্যেই কয়লা আমদানির টেন্ডার দিয়েছে। সমস্ত উপকূলীয়-আমদানিকৃত, কয়লা-ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলিকে বাধ্যতামূলকভাবে কয়লা আমদানি করার নির্দেশের মাধ্যমে বিদ্যুতের ঘাটতি রোধ করা নিশ্চিত করেছে কেন্দ্র। ফাইল ছবি; রয়টার্স