সীমা হায়দার, অঞ্জুর কাহিনী এখন পুরনো হয়ে গিয়েছে। এবার সীমান্ত পার প্রেমের নয়া অধ্যায় লিখলেন পাকিস্তানের আমিনা। করাচির বাসিন্দা আমিনা সদ্য অনলাইনে বিয়ে করেছেন ভারতীয় যুবক আরবাজকে। এই আরবাজ হলেন রাজস্থানের যোধপুরের বাসিন্দা।
1/5 বিগত কয়েক দিনে সীমান্ত পার প্রেমের একাধিক ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। তা নিয়ে মানুষের মনে আগ্রহ প্রবল। প্রেমের টানে স্বামীকে ছেড়ে বেআইনি ভাবে ভারতে এসেছেন সীমা হায়দার। আবার ভারতে নিজের স্বামীকে ছেড়ে পাকিস্তানে নিজের প্রেমিকের সঙ্গে মিলিত হতে গিয়েছেন ভারতের অঞ্জু। আর এবার এই সীমান্ত পার প্রেম নিয়ে নয়া অধ্যায় লিখলেন আরবাজ ও আমিনা।
2/5 বিয়ে করার জন্য ভারতে আসার ভিসার আবেদন করেছিলেন আমিনা। তবে সেই ভিসার আবেজন মঞ্জুর হয়নি। তবে তাতে ঠেকানো যায়নি। আরবাজকে অনলাইনেই বিয়ে করেছেন আমিনা। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানে বসবাসরত আমিনা ও তাঁর পরিবারের সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্ক রয়েছে যোধপুরের আরবাজের পরিবারের। আরবাজের অবেক পরিবার সদস্যের বিয়েই পাকিস্তানের মেয়েদের সঙ্গে হয়েছে।
3/5 আরবাজের বাবা মহম্মদ আফজাল এই প্রসঙ্গে বলেন, 'আমার এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট নাতি পাকিস্তানের একটি মেয়েকে বিয়ে করেছেন। তাদের খুশি দেখে আমিনার পরিবার আমাদের ছেলের হাত চেয়েছিল। আমরা বিয়ের সেই প্রস্তাব মেনে নিয়েছি।' খবর অনুযায়ী, আরবাজ বরযাত্রী সহ যোধপুরের ওসওয়াল সমাজ ভবনে যান এবং সেখানেই অনলাইনে বিয়ে করেন। আরবাজের বাবা পেশায় ঠিকাদার। আরবাজ নিজে ডিটিপি অপারেটর।
4/5 বিয়ে প্রসঙ্গে আরবাজ বলেন, 'আমিনা ভিসার জন্য আবেদন জানাবেন। আমি পাকিস্তানে বিয়ে করিনি কারণ সেটা এখানে স্বীকৃত হত না এবং আমাদের ভারতে পৌঁছে আবারও বিয়ে করতে হত। পাকিস্তানের কনে বিয়ের জন্য ভারতীয় ভিসা পায় না। তাই, আমরা অনলাইনে বিয়ে করেছি। ধর্মগুরুর কাছ থেকে সেই বিয়ের সার্টিফিকেট নিয়েছি। সেটা বৈধ।'
5/5 এর আগে প্রেমের টানে নেপাল হয়ে অবৈধ ভাবে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন সীমা হায়দার। তাঁর দাবি, নেপালে তাঁর আর সচিন মীনার বিয়ে হয়ে গিয়েছে। রিপোর্ট অনুযায়ী, সীমা পঞ্চম সন্তানের মা হতে চলেছেন। এদিকে সম্প্রতি ভারতীয় অঞ্জু পাড়ি দিয়েছিলেন পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ায়। সেখানে তাঁর অনলাইন বন্ধুর সঙ্গে নাকি তিনি বিয়ে করেছেন। অঞ্জু ও তাঁর প্রেমিকের অনেক ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।