মেলোনির যে ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে, ইতালির প্রধানমন্ত্রী বলছেন, ‘আমার মনে হয়, ইসলামিক সংস্কৃতি আর আমাদের নাগরিকদের মূল্যবোধ ও অধিকার সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।'
1/5 ভারতে তাঁর সফরকালেই হোক বা কোনও বিশ্ব আঙিনার তাবড় জমায়েতেই হোক, ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি সদ্য তাঁর এক ভিডিয়োয় তাঁর বক্তব্য বিতর্কের ঝড় তুলেছেন। সেই ভিডিয়োয় (ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) জর্জিয়াকে বলতে শোনা গিয়েছে, ইসলামের সংস্কৃতির সঙ্গে ইউরোপিয়ান আদর্শের সামঞ্জস্য নেই। আর সেই যুক্তি দিয়ে তাঁকে সেই ভিডিয়োয় বলতে শোনা গিয়েছে, ইতালিতে শরিয়া আইন লাগু হবে না। (Photo by Andreas SOLARO / AFP)়
2/5 মেলোনির যে ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে, তাতে দেখা গিয়েছে, ইতালির প্রধানমন্ত্রী বলছেন, ‘আমার মনে হয়, ইসলামিক সংস্কৃতি আর আমাদের নাগরিকদের আদর্শ ও অধিকার সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। শরিয়া আইনকে ইতালিতে লাগু করতে দেওয়া যাবে না। আমাদের সভ্যতার আদর্শ সামান্য আলাদা।’ এরপরও মেলোনিকে বলতে শোনা যায়, ‘আমার মাথা থেকে বের হয়ে যায়নি যে, ইতালির বেশিরভাগ সাংস্কৃতিক সেন্টারগুলির জন্য অর্থ দিয়েছে সৌদি আরব।’
3/5 জর্জিয়াকে বলতে শোনা যায়, ‘আমি বিশ্বাস করি যে, এগুলি উত্থাপন করা উচিত। যার অর্থ ইসলামকে সাধারণীকরণ করা নয়।’ এই বক্তব্যের আগে তিনি সৌদি আরবের শরিয়া আইনের সমালোচনা করেন। সেখানে ধর্মত্যাগ ও সমকামিতার জন্য মৃত্যুদণ্ড, ব্যাভিচারের জন্যও আইনমাফিক কড়া বিধি নিয়ে সরব হন জর্জিয়া। জর্জিয়া বলেন, ‘ইউরোপে ইসলামিকরণের একটি প্রক্রিয়া রয়েছে, যা আমাদের সভ্যতার মূল্যবোধ থেকে বহু দূরে।’ (Photo by Isabella BONOTTO / AFP)
4/5 রবিবার ইতালির রোমে এক রাজনৈতিক অনুষ্ঠানের পরই মেলোনির বক্তব্য ভাইরাল হয়েছে। সেই রাজনৈতিক অনুষ্ঠানটির আয়োজক ছিল মেলোনির দক্ষিণপন্থী রাজনৈতিক দল ব্রাদার্স অফ ইতালি। সেই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক। (Mauro Scrobogna/LaPresse via AP)
5/5 এদিকে, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক তাঁর বক্তব্যে বলেন, ইউরোপিয় দেশগুলির উচিত উদ্বাস্তু সমস্যা সম্পর্কে সচেতন হওয়া। এমনকি সতর্ক করার সুরে ঋষি সুনাক বলেন, ‘সমাজের ভারসাম্য নষ্ট করতে’ কিছু মানুষ সচেষ্ট হচ্ছেন। সুনাক বলছেন, সতর্ক না হলে, উদ্বাস্তু সংখ্যা ‘আমাদের দেশগুলিকে ভরিয়ে দেবে, আর যাঁদের সত্যিই সাহায্যের দরকার তাঁদের সাহায্য করা থেকে আমাদের বিরত থাকতে হবে।’. (Photo by Andreas SOLARO / AFP)