তৃতীয়বার ট্রফি জেতার জন্য মরিয়া কেকেআর নিলামে নেমেছিল একটি ছকে। সেই ছক হয়ত কিছুটা কাজেও লেগেছে। তবে ভেঙ্কি মাইসোরের ছকে গড়া দল কি দলকে তৃতীয় ট্রফি এনে দিতে পারবে?
1/5 ৭.২৫ কোটি টাকা দিয়ে ফের একবার দলে এসেছেন শিবম মাভি। তবে অনভিজ্ঞ এই ক্রিকেটার খুব একটা ধারাবাহিক নন। টি-২০ ম্যাচে বোলাররা মার খেতেই পারেন। তবে কঠিন ম্যাচে স্নায়ুর চাপ নিয়্ন্ত্রণ করতে না পারলে টুর্নামেন্ট জেতা যায় না। গত আইপিএলে এলিমিনেটরে বেশ মার খেয়েছিলেন মাভি। পাননি কোনও উইকেট। তাই বড় ম্যাচে মাভিকে নিয়ে চিন্তা থাকবে। (ফাইল ছবি, সৌজন্য আইপিএল)
2/5 ফিনিশার আন্দ্রে রাসেলকে যোগ্য সঙ্গতত দেওয়ার লোক নেই দলে। এর আগে দীনেশ কার্তিক, ইয়ন মর্গানরা ছিলেন। মর্গান গত মরশুমে ফর্মে ছিলেন না বটে। তবে মর্গান বা দীনেশের মতো মারমুখী ব্যাটিং করার লোক নেই লোয়ার অর্ডারে। আন্দ্রে রাসেল ফর্মে না থাকলে তখন ভুগতে হবে গলকে। (ফাইল ছবি, সৌজন্য এএনআই)
3/5 ফর্মে না থাকা অজিঙ্কা রাহানেকে দলে নেওয়া ভুল সিদ্ধান্ত প্রমাণিত হতে পারে কেকেআরের জন্য। ক্রিস লিন ও সুনীল নারিন যেভাবে প্রথমেই দলের জন্য দ্রুত রান সংগ্রহ করতে পারতেন, রাহানে ততটা করতে নাও পারেন।
4/5 টপ অর্ডারে একমাত্র বাঁহাতি ব্যাটার হলেন নীতিশ রানা। গতবছরের টুর্নামেন্টে তাঁর ধারাবাহিকতা ছিল না। ২০২১ সালের আইপিএলের দ্বিতীয় ভাগে এসে কোনও বড় ইনিংস খেলেননি। অযাচিতভাবে উইকেট ছুড়ে দিয়ে এসেছেন বেশ কয়েকবার। সেই প্রবণতা কাটাতে হবে। (ফাইল ছবি, সৌজন্য পিটিআই)
5/5 ৩৫ বছর বয়সী শেলডন জ্যাকসনকে বেস প্রাইস ২০ লাখ টাকায় দলে নিয়েছে কেকেআর। তিনিও আগে কেকেআরে ছিলেন। তবে শেলডন ছাড়া অন্য কোনও তরুণ দেশি উইকেটরক্ষক নেই দলে। ব্যাটিং অর্ডারের ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে এই বিষয়টি। কারণ স্যাম বিলিংসকে খেলাতে হলে তাহলে অ্যালেক্স হেলস বা কামিন্সকে বসাতে হবে কেকেআরকে। (ফাইল ছবি, সৌজন্য কেকেআর)