বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > KMC new scheme for senior citizen: নয়া বছরে প্রবীণদের জন্য চালু হবে 'নগরবন্ধু' স্কিম, বাড়িতেই পৌঁছবে কলকাতা পুরসভা
KMC new scheme for senior citizen: নয়া বছরে প্রবীণদের জন্য চালু হবে 'নগরবন্ধু' স্কিম, বাড়িতেই পৌঁছবে কলকাতা পুরসভা Updated: 23 Dec 2023, 09:21 AM IST Abhijit Chowdhury প্রবীণ কলকাতাবাসীদের কথা মাথায় রেখে এবার তাদের বাড়িতে গিয়েই পরিষেবা দেওয়ার পরিকল্পনা করল কলকাতা পুরসভা। 'নগরবন্ধু' নামক এই পরিষেবা চালু হবে নয়া বছর থেকে। শুক্রবার কলকাতা পুরসভায় এই স্কিমের উদ্বোধন করেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। সেখানে উপস্থিত ছিলেন পুরসভার আধিকারিকরাও। 1/5 শুক্রবার পুর কমিশনার বিনোদ কুমার, মেয়র পারিষদ (আইটি) সন্দীপন সাহার উপস্থিতিতে 'নগরবন্ধু' নামক পরিষেবার উদ্বোধন করলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। এই পরিষেবার মাধ্যমে প্রবীণ নাগরিকদের বাড়িতে পৌঁছে যাবে পুরসভা। ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে 'নগরবন্ধু' পরিষেবা। মিউটেশনের কাজ থেকে শুরু করে জন্ম-মৃত্যুর শংসাপত্র সংক্রান্ত পরিষেবা মিলবে এই স্কিমে। 2/5 উল্লেখ্য, বদলে যাওয়া সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে পুরসভার অধিকাংশ পরিষেবাই এখন অনলাইনে উপলব্ধ। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই প্রবীণ নাগরিকরা স্মার্ট ফোন বা কম্পিউটার চালাতে সক্ষম হন না। এই আবহে নয়া স্কিমে পুর আধিকারিকরাই প্রবীণ নাগরিকদের বাড়িতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট পরিষেবার জন্য অনলাইন ফর্ম ফিলআপ করে দেবেন। 3/5 জানানো হয়েছে, ৮৩৩৫৯৯৯১১১ নম্বরে হোয়াটসঅ্যাপ করে পুরসভাকে নিজের সমস্যার কথা জানাতে হবে সংশ্লিষ্ট প্রবীণ নাগরিককে। তাহলেই সেই প্রবীণ নাগরিকের বাড়িতে পৌঁছে যাবেন পুরসভার আধিকারিকরা। এই আবহে যে পরিষেবার জন্য সেই প্রবীণ নাগরিক আবদেন জানাতে চান, তার জন্য বাড়িতে বসেই আবেদন জানাতে পারবেন। মোবাইল বা কম্পিউটার না চালাতে পারার জন্য আর পুরসভার অফিসে যেতে হবে না তাঁকে। 4/5 এই বিষয়ে শুক্রবার মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, 'বর্তমানে ট্রেড লাইসেন্সের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হয়। তবে অনেক বয়স্ক মানুষই কম্পিউটার চালাতে পারেন না। এই আবহে কোনও প্রবীণ নাগরিক যদি ট্রেড লাইসেন্সের জন্য আবেদন জানাতে চান, তাহলে হোয়াটসঅ্যাপে জানালেই পুর আধিকারিক তাঁর বাড়িতে চলে যাবেন। সেই আধিকারিক নিজের সাথে ল্যাপটপ নিয়ে যাবেন।' 5/5 এদিকে আপাতত এই পরিষেবা বিনামূল্যেই প্রদান করা হবে। তবে ভবিষ্যতে এই পরিষেবার বদলে টাকা নেওয়া হতে পারে বলে জানা গিয়েছে পুরসভা সূত্রে। উল্লেখ্য, অনেক সময়ই বয়স্ক ব্যক্তিরা ফোন করে মেয়রের কাছে অভিযোগ জানান মিউটেশন, ইউনিট এরিয়া অ্যাসেসমেন্টের মতো বিষয় নিয়ে। চলাফেরা না করতে পারায় অনেকেই আবার পুরসভার অফিসে গিয়ে কর জমা দিতে পারছেন না। এই আবহে নয়া পরিষেবায় ড্রাফট করে বাড়িতে বসেই কর দেওয়ারও সুযোগ থাকবে বলে জানা গিয়েছে।