বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Land Lease Ownership: লিজ জমির মালিকানা পেতে পারবেন সল্টলেক-কল্যাণীবাসীরা, এর জন্য দিতে হবে কত?
Land Lease Ownership: লিজ জমির মালিকানা পেতে পারবেন সল্টলেক-কল্যাণীবাসীরা, এর জন্য দিতে হবে কত? Updated: 19 Aug 2023, 12:39 PM IST Abhijit Chowdhury জমি লিজের মালিকানা স্বত্ব দিতে এবছরই ভূমি সংস্কার আইনে সংশোধনী আনে রাজ্য সরকার। স্বাধীনতার পর এই প্রথম রাজ্যের জমি লিজ আইনে সংশোধন আনা হয়। এর ফলে সরকারি জমির মালিকানা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এবং এর ফলে সল্টলেক এবং কল্যাণীর মতো জায়গায় আবাসনের মালিকানা পেতে আগ্রহ দেখাচ্ছেন অনেকে। 1/5 উল্লেখ্য, শীঘ্রই মন্ত্রিসভায় সরকারি লিজ জমির মালিকানা হস্তান্তর নিয়ে আলোচনা হতে পারে বলে দাবি করা হয়েছে এক রিপোর্টে। এই নিয়ম কার্যকর হলে রাজ্য সরকারের আয়ের আরও একটি পথ খুলে যাবে। পাশাপাশি জমি সংক্রান্ত জটিলতা থেকে মুক্তি পাবেন বহু মানুষ। এর আগে লিজ জমিতে নিজের ইচ্ছে মতো কিছু করতে হলে লম্বা প্রক্রিয়ার মধ্যে দিয়ে যেতে হত। তবে এখন আর তা করতে হবে না। 2/5 জানা গিয়েছে, আবাসনের ক্ষেত্রে লিজ জমির মালিকানা পাওয়ার আগ্রহ চোখে পড়েছে অনেকটাই। সল্টলেক বা কল্যাণীতে যারা থাকেন, তারা লিজ জমিতে বসবাস করে আসছেন এত বছর ধরে। সেই জমির মালিকানা তাদের কাছে নেই। এই আবহে তাদের মালিকানার অধিকার দেওয়া হতে পারে। সেই ক্ষেত্রে জটিলতা কাটবে। নিজের জমিতে নিজের ইচ্ছে মতো অনেক কিছুই করা যাবে তখন। লাল ফিতের জট কাটবে। 3/5 এদিকে রাজ্যের আয়ও বাড়বে এই নয়া নিয়ম কার্যকর হলে। কারণ মালিকানা পেতে হলে লিজ জমির বর্তমান বাজার মূল্যের ১৫ শতাংশ দিতে হবে। এদিকে এই ফ্রি-হোল্ড পদ্ধতি পরিচালিত হবে ভূমি দফতরের দ্বারা। তবে সল্টলেক ও কল্যাণীর ক্ষেত্রে এই পদ্ধতির দায়িত্বে থাকবে পুর ও নগরোন্নয়ন দফতর। দ্রুত সরকার এই ক্ষেত্রে পদক্ষেপ করবে বলে জানা গিয়েছে। 4/5 এদিকে এই এই ভূমি সংস্কার নীতিতে সংশোধন আসায় লাভবান হবে শিল্প মহল। ফলে রাজ্যে যেমন শিল্প সম্ভাবনা বাড়বে, তেমনই বাড়বে রাজ্য সরকারের আয়। উল্লেখ্য, এর আগে ১৯৫৫ সালের ভূমিসংস্কার আইনের ভিত্তিতে একটি নয়া আইন আনা হয়েছিল ১৯৬৫ সালে। তবে ১৯৫৫ সালের আইনে সংশোধন আনা হয়নি আর স্বাধীনতার পর। 5/5 ইতিমধ্যেই কার্যকর হয়েছে সরকারি ও আধা সরকারি সংস্থার জমিতে লিজের মালিকানা হস্তান্তর নীতি। এর ফলে লাভবান হবেন সেই জমির দখলে থাকা সংস্থাগুলি। মালিকানা পেলে অনেক ক্ষেত্রে জটিলতা কাটবে। কোনও প্রকল্পের জন্য ঋণ পেতেও সুবিধা হবে তাদের। এতে রাজ্যে শিল্পের প্রসার ঘটবে। সরকারও লাভবান হবে। রাজস্ব বাড়বে সরকারের খাতায়।