বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Manipur Case in SC: 'মণিপুরে আইন-শৃঙ্খলা বলে আর কিছু নেই', সুপ্রিম কোর্টে ভর্ৎসিত পুলিশ, তলব DG-কে
Manipur Case in SC: 'মণিপুরে আইন-শৃঙ্খলা বলে আর কিছু নেই', সুপ্রিম কোর্টে ভর্ৎসিত পুলিশ, তলব DG-কে Updated: 01 Aug 2023, 03:24 PM IST Ayan Das Manipur Case in SC: সুপ্রিম কোর্টে পরপর দু'দিন চূড়ান্ত ভর্ৎসিত হল মণিপুর পুলিশ। সোমবারের পর মঙ্গলবারও পুলিশের ভূমিকা নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করল শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ, চূড়ান্ত ঢিমেগতিতে তদন্ত হচ্ছে। ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর দু'মাস পরে এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। 1/5 মঙ্গলবারও মণিপুর পুলিশকে তুলোধোনা করল সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতে চূড়ান্ত ভর্ৎসনার মুখে পড়তে হল। ভারতের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের ডিভিশন বেঞ্চ মন্তব্য করে, ‘মণিপুরে আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু আর অবশিষ্ট নেই। এটা একেবারে স্পষ্ট যে তদন্ত করতে অক্ষম রাজ্য পুলিশ। আইন-শৃঙ্খলা ব্যবস্থার উপর থেকে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে পুলিশ।’ (ছবি সৌজন্যে পিটিআই) 2/5 সেইসঙ্গে আগামী সোমবার (৭ অগস্ট) মণিপুর পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল বা মণিপুরের ডিজিপিকে তলব করেছে সুপ্রিম কোর্ট। তিন বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ কড়া ভাষায় জানিয়েছে, মণিপুরে যে তদন্ত হয়েছে, তা অত্যন্ত ঢিমেগতিতে হয়েছে। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই) 3/5 মণিপুর সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ, একটি বিষয় স্পষ্ট যে অনেক দেরিতে এফআইআর দয়ের করা হয়েছে। মণিপুরে এক মহিলাকে গাড়ি থেকে টেনেহিঁচড়ে বের করে তাঁর ছেলেকে পিটিয়ে হত্যা করার ঘটনা প্রসঙ্গ উত্থাপন করে শীর্ষ আদালত জানায়, ৪ মে ঘটনাটি ঘটেছিল। আর ৭ জুলাই এফআইআর দায়ের করা হয়েছিল। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই) 4/5 প্রধান বিচারপতি চন্দ্রচূড়ের পর্যবেক্ষণ, দেখে মনে হচ্ছে যে একটি বা দুটি এফআইআর ছাড়া কোনওক্ষেত্রেই কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি। অত্যন্ত ঢিমেতালে চলছে তদন্ত। ঘটনার দু'মাস পরে এফআইআর দায়ের করা হচ্ছে। এখনও বয়ান রেকর্ড করা হয়নি। (ছবি সৌজন্যে পিটিআই) 5/5 তারইমধ্যে মণিপুরের ভাইরাল ভিডিয়োর (সত্যতা যাচাই করেনি হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা) ঘটনায় নির্যাতিতাদের বয়ান রেকর্ড করার জন্য সিবিআইকে অনুমতি দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। উল্লেখ্য, ৪ মে দুই কুকি মহিলাকে জনতার হাতে তুলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল পুলিশের বিরুদ্ধে। যাঁদের নগ্ন করে ঘোরানোর অভিযোগ উঠেছিল মেইতেই সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এপি) (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএনআই)