বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > Pakistan financial crisis: টাকা না পেলে সব শেষ হয়ে যাবে! কার্যত IMF-র হাতে-পা ধরল পাকিস্তান, পালটাল বাজেট
Pakistan financial crisis: টাকা না পেলে সব শেষ হয়ে যাবে! কার্যত IMF-র হাতে-পা ধরল পাকিস্তান, পালটাল বাজেট Updated: 24 Jun 2023, 07:37 PM IST Ayan Das আর্থিক সংকটে ডুবে আছে পাকিস্তান। আগামী কয়েকদিনেই স্পষ্ট হয়ে যাবে যে পাকিস্তান আরও আর্থিক সংকটে ডুবে যাবে নাকি কিছুটা অক্সিজেন পাবে? আর সেটার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে ইসলামাবাদ। এমনই অবস্থা যে নিজেদের বাজেটেও পরিবর্তন করতে হয়েছে। 1/5 হাতে মাত্র ছ'দিন পড়ে আছে। আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডার থেকে বরাদ্দ টাকা পেতে মরিয়া চেষ্টা করছে পাকিস্তান। সংবাদসংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুয়ায়ী, সেই আটকে থাকা অর্থ পাওয়ার জন্য নয়া অর্থবর্ষের বাজেটেও পরিবর্তন করে ফেলেছে শেহবাজ শরিফের সরকার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের নির্দেশ মতো বাজেটে সেই পরিবর্তন করা হয়েছে বলে ওই প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি) 2/5 শনিবার পাকিস্তানের জাতীয় সংসদে অর্থমন্ত্রী ইশাক দার জানিয়েছেন, টাকা পাওয়ার শেষ চেষ্টা হিসেবে বাজেটের বিষয়ে আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের সঙ্গে বিস্তারিতভাবে আলোচনা হয়েছে। তারপরই বাজেটে কয়েকটি পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি) 3/5 পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, নয়া অর্থবর্ষে (যা ১ জুলাই থেকে শুরু হচ্ছে) নয়া করের মাধ্যমে ২১৫ বিলিয়ন টাকা তুলবে পাকিস্তানের সরকার। এবং ৮৫ বিলিয়ন টাকা খরচ কমানোর পথে হাঁটবে। রাজস্ব ঘাটতি কমানোর জন্য আরও একাধিক পদক্ষেপ করা হয়েছে। পেট্রোলের উপর যে লেভি চাপানো হয়, তা ১০ পয়সা বাড়িয়ে ৬০ পয়সা করেছে পাকিস্তান সরকার। তিনি বলেছেন, 'আমরা আশ্বাস দিয়েছি যে নয়া করের ফলে গরিব মানুষের উপর কোনও প্রভাব পড়বে না। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এপি) 4/5 ২০১৯ সালে আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডার যে অর্থপ্রদানের বিষয়ে রাজি হয়েছিল, তা গত নভেম্বর থেকে থমকে আছে। সেই ১.১ বিলিয়ন ডলার পেতে মরিয়া চেষ্টা করছে পাকিস্তান। যে টাকা পাওয়ার মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ৩০ জুন। বিশেষজ্ঞদের মতে, ওই অর্থ সাহায্য না পেলে ঋণের তলায় পুরোপুরি ডুবে যাবে পাকিস্তান। সেখান থেকে ভয়ংকর পরিণতি হতে পারে। (ছবি সৌজন্যে রয়টার্স) 5/5 সেই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিলের শর্ত মেনে নিতে বাধ্য হয়েছে পাকিস্তান। সেই টাকা পাওয়া যে কতটা জরুরি, তা পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রীর আকুতিতে বোঝা গিয়েছে। পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রী বলেন, 'আমি আশা করব যে আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের সঙ্গে চুক্তি হবে।' (ফাইল ছবি, সৌজন্যে রয়টার্স)