বাংলা নিউজ >
ছবিঘর > S-400 Missile: তিন ইউনিট S-400 মিসাইলেই কাঁপছে পাক-চিন, বাকি ২টি কবে পাঠাবে রাশিয়া? বৈঠকে ভারত
S-400 Missile: তিন ইউনিট S-400 মিসাইলেই কাঁপছে পাক-চিন, বাকি ২টি কবে পাঠাবে রাশিয়া? বৈঠকে ভারত Updated: 31 Oct 2023, 03:39 PM IST Ayan Das রাশিয়ার থেকে এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র কেনার চুক্তি করেছে ভারত। ইতিমধ্যে তিনটি স্কোয়াড্রন বা তিনটি ইউনিট পাঠিয়ে দিয়েছে রাশিয়া। মোতায়েন করা হয়েছে চিন এবং পাকিস্তান সীমান্তে। বাকি দুটি ইউনিট কবে পাঠানো হবে, তা নিয়ে আলোচনায় বসতে চলেছেন ভারতীয় আধিকারিকরা। 1/5 ইতিমধ্যে চিন ও পাকিস্তান সীমান্তে এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রের তিনটি স্কোয়াড্রন মোতায়েন করা হয়েছে। বাকি দুটি স্কোয়াড্রন কবে পাঠানো হবে, তা নিয়ে শীঘ্রই রাশিয়ার প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চলেছেন ভারতীয় আধিকারিকরা। কবে ওই দুটি স্কোয়াড্রন ভারতের হাতে আসবে, তা নিয়ে ওই বৈঠকে আলোচনা করা হবে বলে সূত্রের খবর। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এক্স) 2/5 এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রের পাঁচটি স্কোয়াড্রনের জন্য ২০১৮-১৯ সালে রাশিয়ার সঙ্গে ৩৫,০০০ কোটি টাকার চুক্তি স্বাক্ষর করেছিল ভারত। ইতিমধ্যে তিনটি স্কোয়াড্রনকে ভারতকে পাঠিয়ে দিয়েছে রাশিয়া। কিন্তু রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে দুটি স্কোয়াড্রন পাঠানোর বিষয়টি ঝুলে আছে। এখনও ভারতের হাতে ওই দুটি স্কোয়াড্রন আসেনি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 3/5 বিষয়টি প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের সূত্র উদ্ধৃত করে সংবাদসংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'ইতিমধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সেক্টরে তিনটি স্কোয়াড্রন মোতায়েন করা হয়েছে। একটি ইউনিটের নজরদারিতে আছে পাকিস্তান এবং চিন। একটি করে ইউনিট মোতায়েন করা হয়েছে চিন এবং পাকিস্তান সেক্টরে।' (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই) 4/5 একাধিক রিপোর্টে দাবি করা হতে থাকে যে ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত থাকায় ভারতকে বাকি দুটি স্কোয়াড্রন পাঠাতে পারেনি রাশিয়া। আবার একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, ভারতের জন্য এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রের যে দুটি স্কোয়াড্রন তৈরি করা হয়েছিল, সেটা ইউক্রেন যুদ্ধে ব্যবহার করা হয়েছিল। যদিও বিষয়টি নিয়ে সরকারিভাবে রাশিয়ার তরফে কিছু জানানো হয়নি। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে এএফপি) 5/5 তারইমধ্যে নিরাপত্তা সংক্রান্ত ক্যাবিনেট কমিটির অনুমোদনের পর প্রজেক্ট কুশার অধীনে ভারতীয় দূরপাল্লার সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেম কেনার ছাড়পত্র দিয়েছে ভারতীয় ডিফেন্স কাউন্সিল। সেজন্য ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (ডিআরডিও) সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় বায়ুসেনা। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্যে পিটিআই)