অন্ত্যেষ্টির আগে পর্যন্ত তাঁর প্রিয় জায়গা স্বপ্না কুঠিতে ছিল সুব্রত রায়ের মরদেহ। সেখানে শায়িত ছিলেন এককালে উত্তর প্রদেশের তাবড় শিল্পপতি সুব্রত রায়ের মরদেহ।
1/7 দীর্ঘ অসুস্থতার পর সদ্য প্রয়াত হয়েছেন সাহারা ইন্ডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা সুব্রত রায়। তাঁর শেষকৃত্য শুক্রবার সম্পন্ন হয়েছে উত্তর প্রদেশের লখনউতে। লখনউয়ের বৈকুণ্ঠধামে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। শেষকৃত্যে মুখাগ্নি করেন দুই নাতি হিমাঙ্ক ও কুশান রায়।. (Photo by Deepak Gupta/Hindustan Times)
2/7 সুব্রত রায়ের শেষযাত্রায় এদিন লখনউতে বৈকুণ্ঠ ধামে উপস্থিত ছিলেন সমাজবাদী পার্টির নেতা তথা উত্তর প্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব। সুব্রত রায়ের শেষকৃত্যে অগণিত মানুষের ভিড় দেখা যায় লখনউয়ের রাস্তায়। বিশাল জনসমাগমের মধ্য দিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় তাঁর মরদেহ। (ANI Photo)
3/7 সাহারা শহর থেকে বৈকুণ্ঠধামে যাওয়ার রাস্তায় প্রায় ৫ হাজার মানুষের ভিড় দেখা যায়। সেখানে সাহারা গোষ্ঠীর কর্মী থেকে সাধারণ মানুষকে দেখা যায়। দুপুর ২ টো থেকে শুরু হয় সেই যাত্রা। সজল নয়নে সেই যাত্রায় পা মেলান রায় পরিবারের অনেকেই। (Photo by Deepak Gupta/Hindustan Times)
4/7 সুব্রত রায়ের ছেলে সীমান্তর ছেলে হিমাঙ্ক। সে এদিনের অন্ত্যেষ্টিতে মুখাগ্নি করে। এছাড়াও বড় ছেলে সুশান্তর ছেলে কুশানও এই অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ায় যোগ দেয়। এদিন সেখানে কংগ্রেস নেতা রাজ বব্বর থেকে প্রমোদ তিওয়ারিরাও ছিলেন উপস্থিত। . (Photo by Deepak Gupta/Hindustan Times)
5/7 উল্লেখ্য, অন্ত্যেষ্টির আগে পর্যন্ত তাঁর প্রিয় জায়গা স্বপ্না কুঠিতে ছিল সুব্রত রায়ের মরদেহ। সেখানে শায়িত ছিলেন এককালে উত্তর প্রদেশের তাবড় শিল্পপতি সুব্রত রায়ের মরদেহ। বাড়ির যেখানে ছিল তাঁদের ডাইনিং হল, সেখানে শায়িত ছিল মরদেহ। তাঁর প্রিয় গন্ধ গোলাপ আর রজনীগন্ধার সুবাস সেখানে লেগে ছিল। (Photo by Deepak Gupta/Hindustan Times)
6/7 ক্রিকেটার সুরেশ রায়না থেকে গায়ক সোনু নিগমরা আজ তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানান। তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাতে অগণিত মানুষের ভিড় স্বপ্না কুটিরে সকাল ১০ টা থেকে হতে থাকে। সেখানে ধীমে তালে চলছিল ‘ওম’ মন্ত্র। 'সাহারাশ্রী' এতদিন যাঁকে সম্বোধন করা হত, সেই সুব্রত রায় চিরতরে সাহারা শহর ছেড়ে পাড়ি দিয়েছেন না ফেরার দেশে। শুভানুধ্যায়ীরা চোখের জল রুখতে পারেননি। (ANI Photo)
7/7 বৈকুণ্ঠধামে প্রবেশের আগে, সুব্রত রায়ের ১৬ বছর বয়সী নাতি হিমাঙ্ক কাঁধে নেয় মরদেহের খাট। বাবা সীমান্ত ও কাকা সুশান্তের অনুপস্থিতিতে পুরোহিতের সমস্ত নির্দেশ মেনে সে এগিয়ে নিয়ে যায় কার্যকলাপ। সুশান্ত ও সীমান্ত বিদেশে থাকায় ও তাঁদের কোনও বিশেষ কারণ বশত তাঁরা ভারতে না আসতে পারায় হিমাঙ্ককে লন্ডন থেকে ডেকে এই অন্ত্যেষ্টি ক্রিয়ায় যোগ দিতে বলা হয়। (Photo by Deepak Gupta/Hindustan Times)