ভূত দেখার শখ! রাত দুপুরে ঢুঁ মারুন শহর কলকাতার এই ৫ জায়গায় Updated: 02 Jul 2021, 07:56 PM IST Tulika Samadder গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 1/5 অনেক রাতে অফিস থেকে ফিরছেন ক্লান্ত শরীরে। শেষ মেট্রো ধরবেন রবীন্দ্র সরোবর স্টেশন থেকে। আচমকা দেখলেন ছায়ামূর্তি সরে গেল অথবা কানে এল ব্যাখ্যাহীন চিৎকার। এ অভিজ্ঞতা অনেকের হয়েছে। শোনা যায়, কলকাতার অন্য মেট্রো স্টেশনগুলির তুলনায় সবচেয়ে বেশি সংখ্যক আত্মহত্যার ঘটনাও ঘটেছে এখানেই। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 2/5 গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংস দ্বারা নির্মিত আলিপুরের এই পুরনো ভবনটি হেস্টিংস হাউস নামে পরিচিত। বর্তমানে এটি মহিলাদের কলেজ। এই কলেজের অনেক ছাত্রীই এখানে রহস্যময় এক ব্যক্তিকে ঘুরে বেড়াতে দেখেছেন। তিনি পায়ে হেঁটে নন, ঘুরে বেড়ান ঘোড়ায় চড়ে। অনেকের মতে হেস্টিংসের শেষ বয়স খুব কষ্টের মধ্যে দিয়ে কেটেছে। তাই মৃত্যুর পরও তাঁর আত্মা শান্তি পায়নি। তাই এভাবে ঘুরে বেড়ায়। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 3/5 হাওড়া ব্রিজের ঠিক নীচেই এই গঙ্গার ঘাট। সকাল সকাল ফুলের বাজারের জন্য বেশ সরগরম থাকে এই গোটা এলাকা। তবে এই ঘাটে যাঁদের নিত্য যাতায়াত তাঁরা এখানে একটি সাদা শাড়ি পরা মাথায় ঘোমটা দেওয়া মহিলাকে ঘুরতে দেখেছেন। মনে করা হয়, কোনও এক সময় জলে ডুবে মারা গিয়েছিলেন কোনও বিধবা। তারই আত্মা এখনও দেখা দেয়। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 4/5 শোনা যায় ন্যাশনাল লায়ব্রেরির অনেক রক্ষীই রাতের অন্ধকারে এক মহিলার কান্নার আওয়াজ পেয়েছেন। অনেকে বলেন লর্ড মেটক্যাফের স্ত্রীর আত্মা এখনও এখানে ঘুরে বেড়ায়। কোনও বই নিয়ে সেটা পড়ার পর তাকে তুলে না রাখলে অনেকেই ঘাড়ের কাছে কারোর ভারী নিশ্বাসের শব্দ শুনেছেন। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন 5/5 হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত পুতুলবাড়ি এই শহরের আরও একটি ভৌতিক জায়গা। এই বাড়িতে কিছু অসাধারণ পুতুলের সংগ্রহ আছে। ধনী বাবুদের হাতে দীর্ঘদিন ধরে যৌন অত্যাচারিতা হতেন যে মহিলারা, তাঁদের আত্মা এখনও এই বাড়িতে বেড়ায় বলে অনেকের বিশ্বাস। বিশেষ করে এই বাড়ির ওপরের তলার বদনাম সবচেয়ে বেশি। চুরির রিনিরিনি আওয়াজ, নুপূরের ঝমঝম শব্দ, মিঠে হাসির সুর এখনও কানে বাজে প্রায়শই। আশেপাশের বাসিন্দারাও নাকি এই ঘটনার সাক্ষী। গুগল নিউজে আমাদের পড়ুন