1/6 চার ওভারে ছয় রান দিয়ে তিন উইকেট। সঙ্গে একটি মেডেন। সোমবার এশিয়ান গেমসের ক্রিকেটের ফাইনালে দুর্ধর্ষ বোলিং করলেন বাংলার মেয়ে তিতাস সাধু। তবে শুধু এশিয়ান গেমসের ফাইনাল বলে নয়। বাংলার মেয়ে যেন যে কোনও ফাইনাল দেখলেই জ্বলে ওঠেন। কারণ ২০২৩ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালেও দুর্ধর্ষ বল করেছিলেন তিতাস। সেই ম্যাচে চার ওভারে ছয় রান দিয়ে তিন উইকেট নিয়েছিলেন চুঁচুড়ার মেয়ে। (ছবি সৌজন্যে এএফপি)
2/6 সোমবার শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে ফাইনালে নিজের প্রথম বলেই উইকেট পান তিতাস। আউট করেন অনুষ্কা সঞ্জীবনীকে। সেই ওভারের চতুর্থ বলে তুলে নেন দ্বিতীয় উইকেট। সেই ওভারে একটা রানও খরচ করেননি তিতাস। অর্থাৎ প্রথম ওভারের শেষে তিতাসের বোলিং ফিগার ছিল ১-১-০-২। (ছবি সৌজন্যে এএফপি)
3/6 সেই ওভারের সৌজন্যে ইতিহাস গড়ে ফেলেন তিতাস। প্রথম ভারতীয় হিসেবে টি-টোয়েন্টি ম্যাচের ফাইনালে ডবল উইকেট মেডেন নেওয়ার নজির গড়েন। গত বছর এশিয়া কাপের ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে মেডেন দিয়ে ওভারে একটি উইকেট নিয়েছিলেন বাংলার অপর ক্রিকেটার দীপ্তি শর্মা। (ছবি সৌজন্যে এএফপি)
4/6 নিজের দ্বিতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলেই নিজের তৃতীয় উইকেট নেন তিতাস। আউট করেন চামারি আতাপাত্তুকে। যা শ্রীলঙ্কার হাত থেকে ম্যাচ বের করে নিয়ে যায়। পঞ্চম বলে নিজের চতুর্থ উইকেট পেয়ে যেতেন। কিন্তু সহজ ক্যাচ ফস্কে দেন আমনজ্যোত। সেই ক্যাচ ফস্কানোর ফলে তিতাসের বিরুদ্ধে প্রথম রান নিতে পারেন শ্রীলঙ্কার ব্যাটার। অর্থাৎ তিতাসের প্রথম ১০টি বলে এক রানও করতে পারেননি লঙ্কানরা। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে এক্স)
5/6 শেষপর্যন্ত নিজের চার ওভারে মাত্র ছয় রান দেন। নেন তিনটি উইকেট। তাঁর ২৪টি বলে একটিও বাউন্ডারি মারতে পারেননি শ্রীলঙ্কার ব্যাটাররা। বাউন্ডারি তো দূর অস্ত, দু'রানও নিতে পারেননি। যে ছ'রান দিয়েছেন তিতাস, প্রতিটি সিঙ্গল হিসেবে নেন তাঁরা। (ফাইল ছবি)
6/6 ফাইনাল মানেই যেন তিতাস জ্বলে ওঠেন। চলতি বছর জানুয়ারিতে অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে চার ওভারে ছয় রান দিয়ে দুই উইকেট নেন। তাঁর বোলিং ফিগার ছিল ৪-০-৬-২। (ছবি সৌজন্যে এএফপি)