লিগ টেবলের লাস্টবয়দের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল ইস্টবেঙ্গল। এবারের আইএসএলে একটি ম্যাচও জেতা হল না হায়দরাবাদের। ইস্টবেঙ্গলের বিরুদ্ধে ভালো খেলেও, জিততে পারল না তারা। তবে তারা ০-১ হারলেও, তাদের লড়াই ছিল দুরন্ত। ক্লেটন সিলভার করা একমাত্র গোলে পাঁচ ম্যাচের খরা কাটিয়ে ইস্টবেঙ্গল জিতলেও, তাদের খেলা মন ভরাতে পারল না। নড়বড়ে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধেও মাঠে দাপট দেখাতে পারল না লাল-হলুদ। ক্লেটন একক দক্ষতায় গোলটি না করলে এবং হায়দরাবাদের গোল করার লোকের অভাব না থাকলে হয়তো, এই ম্যাচে পয়েন্ট হারাতে হত লাল-হলুদকে।
ম্যাচ শেষ, আইএসএলের ছয় ম্যাচ পর জিতল ইস্টবেঙ্গল
আইএসএলের ছয় ম্যাচ পর জিতল ইস্টবেঙ্গল। টানা ছয় ম্যাচে তারা জয়হীন ছিল। আর সব মিলিয়ে জিতল পাঁচ ম্যাচ পর। এই বছর ইস্টবেঙ্গলের প্রথম জয়। তাও পয়েন্ট টেবলের লাস্টবয় হায়দরাবাদ এফসি-র বিরুদ্ধে। গোটা ম্যাচে ক্লেটনের গোল এবং ২-৩টি সুযোগ তৈরি করা ছাড়া ইস্টবেঙ্গলের আর কোনও কৃতিত্ব উল্লেখ করা কঠিন। বরং হায়দরাবাদ বেশ ভালো খেলেছে। বিশেষ করে দ্বিতীয়ার্ধে। তবে তাদের বড় সমস্যা হল, গোল করার লোকের অভাব। ভাগ্যিস হায়দরাবাদ এফসি গোলের সুযোগ একটিও কাজে লাগাতে পারেনি। তা না হলে কিন্তু মুখ পুড়ত ইস্টবেঙ্গলের। কোনও মতে হায়দরাবাদকে ১-০ হারায় লাল-হলুদ। তবে এমন পারফরম্যান্স করতে থাকলে, প্লে-অফে ওঠাটা স্বপ্ন হয়েই থাকবে ইস্টবেঙ্গলের।
ইনজুরি টাইমে জোড়া লালকার্ড হায়দরাবাদের
৯২ মিনিটে ফের বাজে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদকার্ড দেখলেন হায়দরাবাদের অ্যালেক্স সাজি। ফলে, লালকার্ড হয়ে যাওয়ায় মাঠ ছাড়তে হল সাজিকে। যদিও এদিন দুরন্ত ফুটবল খেলছিলেন সাজি। এই ঘটনার মিনিট চারেক পর, ম্যাচের শেষ মুহূর্তে বক্সের সামনে বল পায়ে থাকা বিষ্ণুকে ফাউল করে জোয়াও ভিক্টরও দ্বিতীয় হলুদকার্ড দেখলেন। ফলে, তাঁকেও মাঠ ছাড়তে হল। ৯ জন হয়ে গেল হায়দরাবাদ।
৬ মিনিট ইনজুরি টাইম
নির্দিষ্ট সময়ের খেলা শেষ। ইস্টবেঙ্গল ১-০ এগিয়ে থাকার পরেও, দ্বিতীয়ার্ধে রীতিমতো হতাশ করেছে। হায়দরাবাদ গোলের সুযোগগুলো নষ্ট না করলে কাঁদতে হত লাল-হলুদকে। ৬ মিনিট ইনজুরি টাইম দেওয়া হয়েছ।
ফের সুযোগ নষ্ট করল হায়দরাবাদ
৮৮ মিনিট- জেরেমি বাঁ-দিক থেকে বক্সের ভিতরে দাঁড়িয়ে থাকা সাইলোকে ক্রস বাড়ান। কিন্তু তাঁর হিল ফ্লিক গোলপোস্টের উপর দিয়ে বেরিয়ে যায়। হায়দরাবাদ এফসি আরও একটি বড় সুযোগ নষ্ট করল!
হায়দরাবাদের জেরেমির হেডার লাগল পোস্টে
৮৫ মিনিট- ইস্টবেঙ্গলের রক্ষণ অতি খারাপ। হায়দরাবাদের নেহাৎ গোল করার লোকের অভাব। তা না হলে মুখ পুড়তে ইস্টবেঙ্গলের। জেরেমির হেডার পোস্টে লাগে। একটুর জন্য গোলটি হল না!
ভালো সুযোগ হায়দরাবাদের
৮১ মিনিট- ছুঙ্গাকে ফাউল করে অজয় ছেত্রী হলুদকার্ড দেখলেন। একটি বিপজ্জনক জায়গায় ফ্রি-কিক দেওয়া হয়েছে হায়দরাবাদকে। জোয়াও ভিক্টর সেটপিস থেকে শট নেন। কিন্তু শট লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়।
দুরন্ত হায়দরাবাদের সাজি
৭৯ মিনিট- ইস্টবেঙ্গল আক্রমণে ওঠার চেষ্টা করে। ভাসকুয়েজ বক্সের প্রান্তে ক্লেটনের কাছে বল বাড়ান। যিনি আবার নন্দকুমারকে পাস বাড়ান। কিন্তু সাজি তাণর ফিনিশিং ব্লক করে দেন!
লাল-হলুদের প্লেয়ার পরিবর্তন
৭০ মিনিট- ফেলিসিও-কে তুলে নিলেন কুয়াদ্রাত। ইতিমধ্যে ফেলিসিও হলুদকার্ড দেখে ফেলেছেন। বদলে নামালেন অজয় ছেত্রীকে।
ভিক্টরের দারুণ একটা প্রয়াস
৬৮ মিনিট- জোয়াও ভিক্টর বক্সের বাইরে থেকে দূরের পোস্টের ভিতরে বলটি কার্ল করে রাখার চেষ্টা করেন। অল্পের জন্য শটটি বাইরে বেরিয়ে যায়।
লাল-হলুদকে চাপে রেখেছে হায়দরাবাদ
৬৭ মিনিট- সমতা ফেরাতে মরিয়া হায়দরাবাদ। তারা কিন্তু চাপে রেখেছে ইস্টবেঙ্গলকে। সাইলো ৬ গজ বক্সের ভিতরে ছিল এবং বল পাস বাড়ানোর জন্য কাউকে খুঁজছিলেন। কিন্তু কাউকেই পাননি। নিজে শট নিলে প্রভসুখন গিল তা ধরে ফেলেন। সুযোগটা নষ্ট হয়।
ক্লেটনের প্রচেষ্টা লক্ষ্যভ্রষ্ট
৬৪ মিনিট- ক্লেটব সিলভা বক্সের বাইরে থেকে শট নিলেও, সেটি লক্ষ্যে রাখতে পারেননি। গোলপোস্টের উপর দিয়ে তা বেরিয়ে যায়।
বড় সুযোগ নষ্ট হায়দরাবাদের
৬২ মিনিট- চোথে বক্সের ভিতরে সানির জন্য গোলের সামনে দুরন্ত একটি পাস বাড়িয়েছিলেন। কিন্তু সানি সহজতম সুযোগ নষ্ট করলেন। ফিনিশ ঠিকঠাক করতে পারলেন না। অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হল। বড় সুযোগ নষ্ট হায়দরাবাদ এফসি-র। ইস্টবেঙ্গলের উপর কিন্তু চাপ বাড়াচ্ছে হায়দরাবাদ। যখন তখন তারা সমতা ফেরাতে পারে।
হলুদকার্ড
৫০ মিনিটে হায়দরাবাদের প্লেয়ারকে অকারণ ফাউল করে হলুদকার্ড দেখলেন ইস্টবেঙ্গলের ফেলিসিও। আর ৫৩ মিনিটে ফেলিসিওকে ফাউল করে হলুদকার্ড দেখলেন সাজি।
মিস লাল-হলুদের গোলের সুযোগ
৪৭ মিনিট- হিজাজি একটি গোলের সুযোগ নষ্ট করলেন। হিজাজির কাছে একটি ক্রস বাড়ান ভাসকুয়েজ। যেটা হেডারে গোল করার সহজ সুযোগ ছিল। কিন্তু বারের ঠিক উপর বেরিয়ে যায় বল। মিস হয়ে গেল ইস্টবেঙ্গলের গোলের আরও একটি সুযোগ।
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু
দ্বিতীয়ার্ধের খেলা শুরু। গোল পার্থক্য বাড়িয়ে রাখার জন্যও এই ম্যাচে আরও স্কোর করতে হবে লাল-হলুদকে। তা না হলে প্লে-অফের অঙ্কের হিসেবেও সমস্যা হতে পারে। এমন কী হায়দরাবাদও যে ভাবে খেলছে, তাতে এই ম্যাচে সমতা ফেরালে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। তাই এই অর্ধের শুরুর দিকেই গোল চাই লাল-হলুদের।
বিরতি
প্রথমার্ধে ইস্টবেঙ্গল ১-০ এগিয়ে রয়েছে। ক্লেটন একটি ওপেন গোলের সুযোগ নষ্ট করেছেন। সেটা না হলে ২-০ এগিয়ে যেতে পারত লাল-হলুদ। তবে নড়বড়ে হায়দরাবাদকে পেয়ে ইস্টবেঙ্গল যে দুরন্ত ফুটবল খেলেছে, এমনটা কিন্তু নয়। দ্বিতীয়ার্ধে তারা ঘুরে না দাঁড়ালে, কপালে দুঃখ থাকতে পারে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই কিন্তু ব্য়বধান বাড়ানো দরকার লাল-হলুদের।
৩ মিনিট ইনজুরি টাইম
প্রথমার্ধে নির্দিষ্ট ৪৫ মিনিটের খেলা শেষ। ইস্টবেঙ্গল আপাতত ১-০ এগিয়ে রয়েছে। ৩ মিনিট ইনজুরি টাইম দেওয়া হয়েছে।
ক্লেটনের প্রয়াস
৪৩ মিনিট- বল পেয়ে ক্লেটন বল নিয়ে উপরে বক্সের ভিতরে উঠে আসেন। কিন্তু হায়দরাবাদের সাজি পিছন থেকে ট্যাকেল করে ক্লেটনকে। যার নিট ফল, লাল-হলুদের তারকা বলটি বাইরে মারেন।
ওপেন গোল মিস করলেন ক্লেটন
৪১ মিনিট- ক্লেটনের জোড়া গোলে ২-০ এগিয়ে যেতে পারত ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু ওপেন গোল মিস করে বসেন তিনি। সহজতম সুযোগটি ক্লেটন মিস করার খেসারত না ইস্টবেঙ্গলকে দিতে হয়! আসলে হায়দরাবাদের একটি মিস-পাসের ফলে বলটি ফেলিসিও পেয়ে যান। তিনি বক্সের ভেতর দিয়ে সিলভাকে বল বাড়ান। গোলের ঠিক সামনেই দাঁড়িয়েছিলেন ক্লেটন। গোলে ঢোকানোর অপেক্ষা ছিল। কিন্তু ঠিক করে শট নিতে পারেননি।
হায়দরাবাদের প্রচেষ্টা
৩১ মিনিট- চুংগাকে বাঁ-দিকে একটি দীর্ঘ প্রগতিশীল পাস বাড়ানো হয়। কিন্তু হায়দ্রাবাদ উইঙ্গার ক্লিন কাট করতে ব্যর্থ হয় এবং বল একটি কর্নারে চলে যায়। সাজি কর্নার থেকে ভিতরে ক্রস পান। তবে তাঁর হেডার লক্ষ্যে ছিল না। তবে এটা ঠিক যে, হায়দরাবাদ কিন্তু মরিয়া লড়াই চালাচ্ছে। ইস্টবেঙ্গল গোলের ব্যবধান না বাড়ালে চাপে পড়তে পারে।
সমতা ফেরাতে মরিয়া হায়দরাবাদ
২৯ মিনিট- সমতা ফেরাতে মরিয়া হায়দরাবাদ। চোথে বক্সের প্রান্তে উইং থেকে সাইলোর কাছে একটি স্ট্রিং পাস খেলেন, কিন্তু তিনি হায়দরাবাদের হয়ে শট নিতে খুব বেশি সময় নেন। বল বেদখল হয়ে যায়।
লাল-হলুদের ফ্রি-কিক
২৩ মিনিট- বক্সের প্রান্তে বিপজ্জনক অবস্থানে ইস্টবেঙ্গল একটি ফ্রি-কিক পায়। ক্লেটন ফ্রি-কিক থেকে শট নেয়। কিন্তু শটটি ক্রস-বারের ঠিক উপর দিয়ে বের হয়ে যায়।
মাঝমাঠে আটকে দুই দল
১৭ মিনিট- মাঝমাঠেই বেশির ভাগ সময়ে খেলা হচ্ছে। ফলে গোলের পর আপাতত কোনও পক্ষই আক্রমণে সেভাবে উঠতে পারেনি। ঘনিষ্ঠ লড়াই চলছে। তবে এই মুহূর্তে ইস্টবেঙ্গল এগিয়ে থাকায়, তারা মানসিক ভাবে কিছুটা হলেও ভালো জায়গায় থাকবে।
গোওওওওললল… ১-০ এগিয়ে গেল ইস্টবেঙ্গল
১১ মিনিট- কার্ডসমস্যা মিটিয়ে একাদশে ফিরতেই ফের লাল-হলুদের হাল ধরলেন ক্লেটন। ম্যাচের ১১ মিনিটেই এগিয়ে দিলেন দলকে। ক্লেটনকে লক্ষ্য করে বক্সের বাইরে বাঁদিক থেকে একটি ক্রস বাড়ন নিশু। হেডে গোল করে দলকে এগিয়ে দিতে এতটুকু ভুল করেননি ক্লেটন। এই মরশুমে এই নিয়ে ১২টি গোল করে ফেললেন লাল-হলুদের তারকা।
লাল-হলুদের প্রথম আক্রমণ
৫ মিনিট- ইস্টবেঙ্গল তাদের প্রথম আক্রমণে ওঠে। লেফট ব্যাক নিশু বাঁ-দিক থেকে একটি ক্রস বাড়ান। তবে বল ক্লিয়ার করে দেওয়া হয়। কর্নার পায় লাল-হলুদ। তবে কর্নার পেয়েও কার্যকরী কিছু ঘটেনি।
খেলা শুরু
ইস্টবেঙ্গল এবং হায়দরাবাদের ম্যাচ শুরু হয়ে গেল। আজ লাল-হলুদ জয়ে ফিরতে না পারলে চাপ হয়ে যাবে। প্লে-অফের আশা সেক্ষেত্রে কার্যত শেষ হয়ে যাবে। এদিকে নিজেদের ঘরের মাঠে মোহনবাগান ৪-২ হারিয়ে দিয়েছে নর্থইস্টকে। তারা উঠে এসেছে লিগ তালিকার দুইয়ে।
হায়দরাবাদের একাদশ
ইস্টবেঙ্গলের একাদশ
পরিসংখ্যানে এগিয়ে হায়দরাবাদ
আইএসএলে মোট সাতবার মুখোমুখি হয়েছে ইস্টবেঙ্গল এবং হায়দরাবাদ। চার বার জিতেছে হায়দরাবাদ এবং একবার জিতেছে ইস্টবেঙ্গল। দু’বার ড্র হয়েছে। পরিসংখ্যানের দিক থেকে এগিয়ে হায়দরাবাদই। তবে গত মরশুম পর্যন্ত হায়দরাবাদের যা চেহারা ছিল, সেই চেহারার সঙ্গে এবার আর কোনও মিল নেই। ভাঙাচোরা টিম নিয়ে লড়াই করছে তারা। যে কারণে প্রথম লেগে নিজেদের ঘরের মাঠে হায়দরাবাদকে হারিয়ে তাদের বিরুদ্ধে আইএসএলে প্রথম জয়ের স্বাদ পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল।
হায়দরাবাদের হাল
হায়দরাবাদ এফসি এই বছর আর্থিক সমস্যায় জেরবার। যে কারণে তাদের দলে এবার কোনও বিদেশি নেই। ১৯ জন ফুটবলার দল ছেড়েছে। একেবারে নড়বড় করছে তারা। ১৪টি ম্যাচ খেলে একটিতেও জয় নেই। ১০টি ম্যাচই হেরেছে। চার ম্যাচ ড্র করেছে। ইস্টবেঙ্গলের কাছে কামব্যাকের এটাই আদর্শ মঞ্চ।
ইস্টবেঙ্গলের হাল
চলতি লিগে এই হায়দরাবাদকে হারিয়েই প্রথম জয় পেয়েছিল ইস্টবেঙ্গল। সেপ্টম্বরের শেষ সপ্তাহে সেই ম্যাচে ক্লেটন সিলভা ফর্মে ফিরতেই প্রথম জয়ের মুখ দেখে ইস্টবেঙ্গল। ফল ছিল ২-১। তার পরে আরও এগারোটি ম্যাচ খেলা হয়ে গিয়েছে লাল-হলুদ বাহিনীর। এই এগারোটি ম্যাচের মধ্যে আর মাত্র একটি ম্যাচে জিতেছে তারা, নর্থইস্ট ইউনাইটেড এফসি-র বিরুদ্ধে ৫-০-য়। নতুন বছর শুরু হওয়ার পর আইএসএলে আর একটিও জয়ের মুখ দেখতে পায়নি তারা। আইএসএলে টানা ছয় ম্যাচে জয়হীন, তার উপর শেষ দুই ম্যাচে হার। সাম্প্রতিক এই ফল ইস্টবেঙ্গল এফসি-কে আইএসএলের ক্রমতালিকায় বেশ কোণঠাঁসা করে দিয়েছে। তারা এখন শুধু হায়দরাবাদ এফসি এবং চেন্নাইয়িন এফসি-র উপরে দশ নম্বরে রয়েছে। এই অবস্থা থেকে ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া হয়ে রয়েছেন কার্লেস কুয়াদ্রাতের ছেলেরা।
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।