প্লে-অফ ম্যাচ হলেও নক-আউট নয়। তাই IPL 2022-এর প্রথম কোয়ালিফায়ারে কিছুটা খোলা মনেই ক্রিকেট খেলার সুযোগ ছিল গুজরাট টাইটানস ও রাজস্থান রয়্যালসের ক্রিকেটারদের সামনে। তবে জিতলে সরাসরি ফাইনালের টিকিট হাতে আসবে, এই সুযোগটাই বাড়তি তৎপর করে তোলে উভয় দলকে। এমন সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করতে রাজি ছিল না কোনও দলই। শেষমেশ রাজস্থানকে হারিয়ে খেতাবি লড়াইয়ের যোগ্যতা অর্জন করে গুজরাট টাইটানস।
ম্যাচের সেরা মিলার
৩টি চার ও ৫টি ছক্কার সাহায্যে ৩৮ বলে ৬৮ রানের ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেলে ম্যাচের সেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন ডেভিড মিলার।
ফাইনালে গুজরাট
রাজস্থান রয়্যালসের ৬ উইকেটে ১৮৮ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে গুজরাট টাইটানস ১৯.৩ ওভারে ৩ উইকেটের বিনিময়ে ১৯১ রান তুলে ম্যাচ জিতে যায়। সেই সঙ্গে আইপিএল ২০২২-এর ফাইনালের টিকিট পকেটে পোরে গুজরাট। রাজস্থান ম্যাচ হারলেও দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার খেলার সুযোগ পাবে।
৩ ছক্কায় ম্যাচ জেতালেন মিলার
৬ বলে ১৬ রান দরকার ছিল গুজরাটের। শেষ ওভারে প্রসিধ কৃষ্ণার প্রথম বলে ছক্কা মারেন ডেভিড মিলার। দ্বিতীয় বলেও ছক্কা হাঁকান তিনি। ২ বলে ১২ রান ওঠে। জয়ের জন্য ৪ বলে ৪ রান দরকার গুজরাটের। তৃতীয় বলেও ছক্কা মারেন মিলার এবং ৩ বল বাকি থাকতে ৭ উইকেটে দলের জয় নিশ্চিত করেন। মিলার ৩টি চার ও ৫টি ছক্কার সাহায্যে ৩৮ বলে ৬৮ রান করে অপরাজিত থাকেন। ৫টি বাউন্ডারির সাহায্যে ২৭ বলে ৪০ রান করে নট-আউট থাকেন হার্দিক পান্ডিয়া।
হাফ-সেঞ্চুরি মিলারের
৩টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৩৫ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ডেভিড মিলার। শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১৬ রান দরকার গুজরাটের। মিলার ৫০ ও হার্দিক ৪০ রান করেছেন।
২ ওভারে গুজরাটের দরকার ২৩ রান
জয়ের জন্য শেষ ২ ওভারে গুজরাট টাইটানসের দরকার ২৩ রান। ১৮ ওভার শেষে তারা ৩ উইকেটে ১৬৬ রান সংগ্রহ করেছে। মিলার ৩১ বলে ৪৪ রান করেছেন। ২৫ বলে ৩৯ রান করেছেন হার্দিক পান্ডিয়া।
দেড়শো টপকাল গুজরাট
১৭ ওভারে গুজরাটের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১৫৫ রান। ২৭ বলে ৩৫ রান করেছেন ডেভিড মিলার। ২৩ বলে ৩৭ রান করেছেন হার্দির পান্ডিয়া।
৪ ওভারে গুজরাটের দরকার ৪৩
জয়ের জন্য শেষ ২৪ বলে গুজরাটের দরকার ৪৩ রান। তারা ১৬ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৪৬ রান সংগ্রহ করেছে। মিলার ২৩ বলে ২৮ রান করেছেন। হার্দিক ২১ বলে ৩৫ রান করেছেন।
৫ ওভারে গুজরাটের দরকার ৫০
জয়ের জন্য শেষ ৫ ওভারে গুজরাটের দরকার ৫০ রান। তারা ১৫ ওভারে ৩ উইকেট হারিয়ে ১৩৯ রান সংগ্রহ করেছে। মিলার ১৮ বলে ২৩ রান করেছেন। হার্দিক ২০ বলে ৩৪ রান করেছেন।
১৩ ওভারে গুজরাটের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১১৫
১৩ ওভার শেষে গুজরাট টাইটানসের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১১৫ রান। ১৩ বলে ২৪ রান করেছেন হার্দিক পান্ডিয়া। ১৩ বলে ১০ রান করেছেন ডেভিড মিলার।
ওয়েড আউট
৯.৩ ওভারে ওবেদ ম্যাকয়ের বলে জোস বাটলারের হাতে ধরা পড়েন ম্যাথিউ ওয়েড। ৬টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৩০ বলে ৩৫ রান করে মাঠ ছাড়েন ওয়েড। গুজরাট ৮৫ রানে ৩ উইকেট হারায়। ব্যাট হাতে মাঠে আসেন ডেভিড মিলার। ১০ ওভারে গুজরাটের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৯৭ রান। ৬ বলে ১৫ রান করেছেন হার্দিক পান্ডিয়া।
রান-আউট গিল
৭.৪ ওভারে দুর্ভাগ্যজনক রান-আউট হয়ে মাঠ ছাড়েন শুভমন গিল। ৫টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ২১ বলে ৩৫ রান করে সাজঘরে ফেরেন তিনি। গুজরাট ৭২ রানে ২ উইকেট হারায়। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন হার্দিক পান্ডিয়া। ওয়েড ৩০ রানে ব্যাট করছেন।
৬ ওভারে গুজরাটের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৬৪
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভারে গুজরাটের সংগ্রহ ১ উইকেটে ৬৪ রান। ৫টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ১৬ বলে ৩১ রান করেছেন গিল। ৫টি বাউন্ডারির সাহায্যে ১৮ বলে ২৭ রান করেছেন ওয়েড।
৩ ওভারে গুজরাটের সংগ্রহ ১ উইকেটে ২৯
৩ ওভার শেষে গুজরাট টাইটানসের স্কোর ১ উইকেটে ২৯ রান। ওয়েড ১২ বলে ১৮ রান করেছেন। ৪ বলে ৬ রান করেছেন শুভমন গিল।
ঋদ্ধি আউট
গুজরাটের হয়ে ওপেন করতে নামেন ঋদ্ধিমান সাহা ও শুভমন গিল। রাজস্থানের হয়ে বোলিং শুরু করেন ট্রেন্ট বোল্ট। প্রথম ওভারের দ্বিতীয় বলেই সঞ্জুর দস্তানায় ধরা পড়েন সাহা। খাতা খোলার আগেই মাঠ ছাড়তে হয় ঋদ্ধিকে। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন ম্যাথিউ ওয়েড। তিনি চতুর্থ বলে চার মারেন। প্রথম ওভারে ১ উইকেট হারিয়ে চার রান সংগ্রহ করে গুজরাট।
রাজস্থান ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৮৮
নাটকীয় শেষ ওভার। যশ দয়ালের তৃতীয় বলে ছক্কা মারেন বাটলার। ষষ্ঠ বলে রান-আউট হন ব্রিটিশ তারকা। তিনি ১২টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ৫৬ বলে ৮৯ রান করে সাজঘরে ফেরেন। চলতি আইপিএলে ৭০০ রানের গণ্ডি টপকে যান বাটলার। তবে জোস যে বলে রান-আউট হন, সেটি নো-বল হয়। পুনরায় ষষ্ঠ বল করতে গিয়ে ওয়াইড করেন যশ। তবে সেই বলে নন-স্ট্রাইকার প্রান্তে রান-আউট হন রিয়ান পরাগ। শেষশেষ তৃতীয় প্রচেষ্টায় ওভারের শেষ বলে ২ রান তোলের অশ্বিন। রাজস্থান নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেটের বিনিময়ে ১৮৮ রান তোলে। সুতরাং, জয়ের জন্য ১৮৯ রান দরকার গুজরাটের।
হেতমায়ের আউট
১৮.২ ওভারে শামির বলে বাটলারের ক্যাচ ছাড়েন জোস বাটলার। ঠিক পরের বলে তেওয়াটিয়ার হাতে ধরা পড়েন শিমরন। ৭ বলে ৪ রান করে মাঠ ছাড়েন তিনি। রাজস্থান ১৬১ রানে ৪ উইকেট হারায়। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন রিয়ান পরাগ। রাজস্থান ১৯ ওভারে ৪ উইকেটের বিনিময়ে ১৭২ রান তুলেছে। বাটলার ১২টি চার ও ১টি ছক্কার সাহায্যে ৫২ বলে ৮০ রান করেছেন।
হাফ-সেঞ্চুরি বাটলারের
১৬.১ ওভারে যশ দয়ালের বলে হার্দিক পান্ডিয়ার হাতে নিশ্চিত ধরা পড়তেন বাটলার। তবে ভাগ্য সঙ্গ দেওয়ায় বেঁচে যান তিনি। বল ধরার আগে পা পিছলে মাঠে পড়ে যান হার্দিক। বল বাউন্ডারি লাইনের বাইরে চলে যায়। ঠিক পরের বলেই আলজারি জোসেফের পায়ের নীচ দিয়ে বল চলে যায় বাউন্ডারির বাইরে। বাটলার ৭টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪২ বলে ব্যক্তিগত হাফ-সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন। ১৭ ওভারে রাজস্থানের স্কোর ৩ উইকেটে ১৪৫ রান। বাটলার ৪৪ বলে ৫৬ রান করেছেন।
পাডিক্কাল আউট
১৪.১ ওভারে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে বোল্ড হয়ে মাঠ ছাড়েন দেবদূত পাডিক্কাল। ২টি চার ও ২টি ছক্কার সাহায্যে ২০ বলে ২৮ রান করে মাঠ ছাড়েন পাডিক্কাল। ১১৬ রানে ৩ উইকেট হারায় রাজস্থান। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন শিমরন হেতমায়ের। ১৫ ওভার শেষে রাজস্থানের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ১২৪ রান। ৩৫ বলে ৩৭ রান করেছেন বাটলার।
সাই কিশোরের ওভারে ওঠে ১৮ রান
১৪তম ওভারে সাই কিশোরের বলে ২টি চার ও ১টি ছক্কা মারেন পাডিক্কাল। ১৯ বলে ২৮ রান করেছেন পাডিক্কাল। ৩১ বলে ৩০ রান করেছেন বাটলার।
১৩ ওভারে রাজস্থানের স্কোর ২ উইকেটে ৯৮
১৩ ওভার শেষে রাজস্থান রয়্যালসের সংগ্রহ ২ উইকেটে ৯৮ রান। ৩টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৩০ বলে ২৯ রান করেছেন জোস বাটলার। ১৪ বলে ১২ রান করেছেন দেবদূত পাডিক্কাল।
স্যামসন আউট
৯.৫ ওভারে সাই কিশোরের বলে ছক্কা হাঁকানোর চেষ্টায় আউট হয়ে বসেন স্যামসন। বাউন্ডারি লাইনে জোসেফের হাতে ধরা পড়েন রাজস্থান দলনায়ক। ৫টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ২৬ বলে ৪৭ রান করে মাঠ ছাড়েন সঞ্জু। ৭৯ রানে ২ উইকেট হারায় রাজস্থান। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন পাডিক্কাল।
৯ ওভারে রাজস্থানের স্কোর ১ উইকেটে ৭৫
৯ ওভার শেষে রাজস্থান রয়্যালসের স্কোর ১ উইকেটে ৭৫ রান। ২৩ বলে ৪৫ রান করেছেন সঞ্জু। বাটলার ২৩ বলে ২১ রান করেছেন।
৬ ওভারে রাজস্থানের স্কোর ১ উইকেটে ৫৫
পাওয়ার প্লে-র ৬ ওভার শেষে রাজস্থান রয়্যালসের স্কোর ১ উইকেটে ৫৫ রান। জোসেফের বলে জোড়া ছক্কা হাঁকান স্যামসন। ১৩ বলে ৩০ রান করেছেন সঞ্জু। বাটলার ১৫ বলে ১৬ রান করেছেন।
৪ ওভারে রাজস্থানের স্কোর ১ উইকেটে ২৮
৪ ওভার শেষে রাজস্থান রয়্যালসের স্কোর ১ উইকেটে ২৮ রান। বাটলার ১০ বলে ১৪ রান করেছেন। ৬ বলে ১০ রান করেছেন সঞ্জু স্যামসন।
যশস্বী আউট
১.৬ ওভারে যশ দয়ালের বলে ঋদ্ধিমান সাহার দস্তানায় ধরা পড়েন যশস্বী। ৮ বলে ৩ রান করে মাঠ ছাড়েন জসওয়াল। রাজস্থান ১১ রানে ১ উইকেট হারায়। ব্যাট হাতে ক্রিজে আসেন সঞ্জু স্যামসন।
ম্যাচ শুরু
রাজস্থানের হয়ে ওপেন করতে নামেন যশস্বী জসওয়াল ও জোস বাটলার। গুজরাটের হয়ে বোলিং শুরু করেন মহম্মদ শামি। প্রথম ওভারে ৯ রান ওঠে। ২টি চার মারেন বাটলার।
রাজস্থানের প্রথম একাদশ
জোস বাটলার, যশস্বী জসওয়াল, সঞ্জু স্যামসন (ক্যাপ্টেন ও উইকেটকিপার), দেবদূত পাডিক্কাল, শিমরন হেতমায়ের, রিয়ান পরাগ, রবিচন্দ্রন অশ্বিন, ট্রেন্ট বোল্ট, ওবেদ ম্যাকয়, যুজবেন্দ্র চাহাল ও প্রসিধ কৃষ্ণা।
গুজরাটের প্রথম একাদশ
শুভমন গিল, ঋদ্ধিমান সাহা (উইকেটকিপার), ম্যাথিউ ওয়েড, হার্দিক পান্ডিয়া (ক্যাপ্টেন), ডেভিড মিলার, রাহুল তেওয়াটিয়া, রশিদ খান, সাই কিশোর, মহম্মদ শামি, আলজারি জোসেফ ও যশ দয়াল।
বাদ পড়লেন ফার্গুসন
রাজস্থান রয়্যালস অপরিবর্তিত প্রথম একাদশে মাঠে নামার সিদ্ধান্ত নেয়। গুজরাট টাইটানস প্রথম একাদশে ১টি রদবদল করে। তারা লকি ফার্গুসনের বদলে আলজারি জোসেফকে দলে ফেরায়।
টস জিতল গুজরাট
রাজস্থান রয়্যালসের বিরুদ্ধে আইপিএল ২০২২-এর প্রথম কোয়ালিফায়ারে টস জিতল গুজরাট টাইটানস। তারা টস জিতে শুরুতে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানায় রাজস্থান রয়্যালসকে।
মুখোমুখি লড়াইয়ের ফলাফল
লিগে গুজরাট ও রাজস্থান ১টি ম্যাচেই পরস্পরের মুখোমুখি হয়। সেই ম্যাচে গুজরাট টাইটানস ৩৭ রানে পরাজিত করে রাজস্থান রয়্যালসকে। প্রথমে ব্যাট করে গুজরাট ৪ উইকেটে ১৯২ রান তোলে। জবাবে ব্যাট করতে নেমে রাজস্থান ৯ উইকেটে ১৫৫ রানে আটকে যায়।
রাজস্থানের লিগের পারফর্ম্যান্স
লিগের ১৪টি ম্যাচের মধ্যে ৯ ম্যাচে জয় তুলে নেয় রাজস্থান রয়্যালস। তারা দিল্লি, কলকাতা, মুম্বই, গুজরাট ও আরসিবির কাছে ১টি করে ম্যাচে পরাজিত হয়।
গুজরাটের লিগের পারফর্ম্যান্স
লিগের ১৪টি ম্যাচের মধ্যে ১০ ম্যাচে জয় তুলে নেয় গুজরাট টাইটানস। তারা একটি করে ম্যাচে পরাজিত হয় আরসিবি, মুম্বই, পঞ্জাব ও হায়দরাবাদের কাছে।
চলতি আইপিএলে শামির পারফর্ম্যান্স
মহম্মদ শামি চলতি আইপিএলের ১৪টি ম্যাচে ১৮টি উইকেট নিয়েছেন। ওভার প্রতি ৭.৭৭ রান খরচ করেছেন।
চলতি আইপিএলে ঋদ্ধির পারফর্ম্যান্স
ঋদ্ধিমান সাহা চলতি আইপিএলের ৯টি ম্যাচে ৩৯.০০ গড়ে ৩১২ রান সংগ্রহ করেছেন। হাফ-সেঞ্চুরি করেছেন ৩টি। ক্যাচ ধরেছেন ৯টি। স্টাম্প-আউট করেছেন ২টি।
ইডেনে নামছেন ঋদ্ধি-শামি
একে তো আইপিএল প্লে-অফের মতো গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ। তার উপর দীর্ঘদিন পরে বাংলার দুই ঘরের ছেলে ঋদ্ধিমান সাহা ও মহম্মদ শামি খেলতে নামছেন ইডেন গার্ডেন্সে। স্বাভাবিকভাবেই বাংলার ক্রিকেটপ্রেমীদের মনোরঞ্জনের এর থেকে ভালো উপকরণ আর কিই বা হতে পারে!