চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে ধুঁকতে থাকা কলকাতা নাইট রাইডার্সের ব্যাটিং ইনিংসকে প্রায় একা হাতে সামলানোর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন আন্দ্রে রাসেল। ষষ্ঠ ওভারে ৩১ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে যখন বিপাকে দল, তখনই ব্যাট হাতে ক্রিজে নামেন ‘দ্রে রাস’। গত ম্যাচেই ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, সিএসকের বিরুদ্ধে আবারও চেনা ভঙ্গিমায় দেখা গেল তাঁকে।
২২১ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করা নাইটদের হয়ে প্রতিআক্রমণ করা শুরু করেন রাসেল। গায়ের জোরে একে একে মাঠের বাইর ফেলে দেন শার্দুল ঠাকুর, স্যাম কারানদের। তবে তিনটি চার ও ছয় ছক্কায় গড়া ২২ বলে ৫৪ রানের থেমে যায় তাঁর ইনিংস একটি ভুল সিদ্ধান্তে। লেগ সাইডে কারানের বল ছা়ড়তে গিয়ে আউট হন রাসেল। শুরুটা ভালো করেও রাসেলের দলকে ম্যাচ জেতানোর এমন একটা সুযোগ মাঠে ফেলে আসা দেখে হতাশ গৌতম গম্ভীর।
রাসেলের প্রাক্তন অধিনায়ক ইএসপিএন ক্রিকইনফোতে ম্যাচ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে জানান, ‘রাসেল দারুণ ছন্দে ছিল। ওই জায়গায় ও যদি আরও চার-পাঁচ ওভার টিকে যেত তাহলে খেলার ফল অন্য হতেই পারত। আমি নিশ্চিত সাজঘরে ফেরার পথে রাসেল নিশ্চয়ই দলকে জেতানো এবং নিজের শতরান বানানোর সুযোগ নষ্ট করে হতাশ হবে। ওয়াংখেড়ের এমন পিচে রোজ রোজ ব্যাট করার সুযোগ সকলের হয় না। ও যদি ওই বলটা ডিফেন্স করত, তাহলে কেকেআর হয়ত ম্যাচটা জিততেও পারত।’
পরের ম্যাচে রাজস্থান রয়্যালসের মুখোমুখি কেকেআর। জয়ের পথে ফিরতে আবারও রাসেলের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ের দিকেই তাকিয়ে থাকবে নাইট রাইডার্স।
চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে ধুঁকতে থাকা কলকাতা নাইট রাইডার্সের ব্যাটিং ইনিংসকে প্রায় একা হাতে সামলানোর দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন আন্দ্রে রাসেল। ষষ্ঠ ওভারে ৩১ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে যখন বিপাকে দল, তখনই ব্যাট হাতে ক্রিজে নামেন ‘ড্রে রাস’। গত ম্যাচেই ফর্মে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, সিএসকের বিরুদ্ধে আবারও চেনা ভঙ্গিমায় দেখা গেল তাঁকে।
২২১ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করা নাইটদের হয়ে প্রতিআক্রমণ করা শুরু করেন রাসেল। গায়ের জোরে একে একে মাঠের বাইর ফেলে দেন শার্দুল ঠাকুর, স্যাম কারানদের। তবে তিনটি চার ও ছয় ছক্কায় গড়া ২২ বলে ৫৪ রানের থেমে যায় তাঁর ইনিংস একটি ভুল সিদ্ধান্তে। লেগ সাইডে কারানের বল ছা়ড়তে গিয়ে আউট হন রাসেল। শুরুটা ভাল করেও রাসেলের দলকে ম্যাচ জেতানোর এমন একটা সুযোগ মাঠে ফেলে আসা দেখে হতাশ গৌতম গম্ভীর।
রাসেলের প্রাক্তন অধিনায়ক ইএসপিএন ক্রিকইনফোতে ম্যাচ নিয়ে কথা বলতে গিয়ে জানান, ‘রাসেল দারুণ ছন্দে ছিল। ওই জায়গায় ও যদি আরও চার-পাঁচ ওভার টিকে যেত তাহলে খেলার ফল অন্য হতেই পারত। আমি নিশ্চিত সাজঘরে ফেরার পথে রাসেল নিশ্চয়ই দলকে জেতানো এবং নিজের শতরান বানানোর সুযোগ নষ্ট করে হতাশ হবে। ওয়াংখেড়ের এমন পিচে রোজ রোজ ব্যাট করার সুযোগ সকলের হয় না। ও যদি ওই বলটা ডিফেন্ড করত, তাহলে কেকেআর হয়ত ম্যাচটা জিততেও পারত। ’
তবে বিশাল জামাইকানের ভুলের থেকে কারানের চতুরতাকেই বেশি কৃতিত্ব দিচ্ছেন কেকেআরের প্রাক্তন অধিনায়ক। ‘আমার মনে হয় কারান রাসলকে বোকা বানাতে সফল হয়। যদি ফিল্ডিং সাজানোর দিকে লক্ষ্য করা হয়, তাহলে দেখা যাবে তা অফ স্টাম্পে বাইরে বল করার জন্যই সাজানো হয়েছিল। শার্দুল ঠাকুরও রাসলকে অফ স্টাম্পের বাইরে বল করছিল। তাই রাসেল সেইভাবেই তৈরি ছিলেন। কিন্তু সবাইকে চমকে দিয়ে কারান লেগ স্টাম্পে বল করে। রাসেল লেগ স্টাম্পের বলের জন্য একদমই প্রস্তুত ছিলেন না। তাই বল ছাড়তে বাধ্য হন। ’ মনে করেন গম্ভীর।|#+|
রোহিতদের প্রস্তুতির রোজনামচা, পাল্লা ভারি কোন দলের, ক্রিকেট বিশ্বকাপের বিস্তারিত কভারেজ, সঙ্গে প্রতিটি ম্যাচের লাইভ স্কোরকার্ড । দুই প্রধানের টাটকা খবর, ছেত্রীরা কী করল, মেসি থেকে মোরিনহো, ফুটবলের সব আপডেট পড়ুন এখানে।