বাংলা নিউজ > টেকটক > India's First Private rocket launched: ইতিহাস তৈরি করল ISRO! উৎক্ষেপণ হল ভারতের প্রথম বেসরকারি সংস্থার রকেটের

India's First Private rocket launched: ইতিহাস তৈরি করল ISRO! উৎক্ষেপণ হল ভারতের প্রথম বেসরকারি সংস্থার রকেটের

নয়া মাইলস্টোন তৈরি হল ভারতের মহাকাশ ইতিহাসে। (ছবি সৌজন্যে ইসরো)

India's First Private rocket launched: প্রথম বেসরকারি সংস্থার তৈরি রকেটের উৎক্ষেপণ করল ইসরো (ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন)। যে বিক্রম-এস রকেট তৈরি করেছে স্কাইরুট এরোস্পেস।

India's First Private rocket launched by ISRO: নয়া মাইলস্টোন তৈরি হল ভারতের মহাকাশ ইতিহাসে। আজ প্রথম বেসরকারি সংস্থার তৈরি রকেটের উৎক্ষেপণ করল ইসরো (ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন)। যে বিক্রম-এস রকেট তৈরি করেছে স্কাইরুট এরোস্পেস। সকাল ১১ টা ৩০ মিনিটে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রীহরিকোটা থেকে সেই রকেটের উৎক্ষেপণ করা হয়েছে।

শুক্রবার রকেটের উৎক্ষেপণের পর ইসরোর তরফে টুইট করা হয়েছে, 'মিশন প্রারম্ভ (Mission Prarambh) সফল হয়েছে।' যে টুইটে স্কাইরুট এরোস্পেসকেও ট্যাগ করা হয়েছে। ওই সংস্থার তরফে বলা হয়েছে, ‘৮৯.৫ কিলোমিটার উচ্চতায় পৌঁছে গিয়েছে। উৎক্ষেপণ সংক্রান্ত যাবতীয় মানদণ্ড পূরণ করেছে বিক্রম-এস রকেট। ভারতের ক্ষেত্রে ইতিহাস তৈরি হয়েছে। দেখতে থাকুন।’ সেইসঙ্গে রকেটের একটি ইউটিউব লিঙ্ক দেওয়া হয়েছে। 

আরও পড়ুন: 'শক্তি' হবে সবথেকে ভারী রকেটের, ভারতে তৈরি ইঞ্জিনের পরীক্ষায় সফল ISRO-র

ভারতের প্রথম বেসরকারি রকেট

ইসরো এনং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল স্পেস প্রমোশন অ্যান্ড অথরাইজেশন সেন্টারের (IN-SPACe) সহায়তায় হায়দরাবাদের স্টার্ট-আপ স্কাইরুট এরোস্পেস সেই বিক্রম-এস রকেট তৈরি করেছে। ভারতের মহাকাশ অভিযানের জনক বিক্রম সারাভাইকে শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁর নামেই সেই রকেটের নাম করা হয়েছে। যে অভিযানের নাম দেওয়া হয় ‘মিশন প্রারম্ভ’।

স্কাইরুটের তরফে দাবি করা হয়েছে, ২০২০ সালে রকেট তৈরির কাজ শুরু হয়েছিল। রেকর্ড সময় রকেট তৈরি করা হয়েছে। পুরো কাঠামো তৈরি হয়েছে কার্বন ফাইবার দিয়ে। যে রকেটের মোট ওজন ৫৪৫ কিলোগ্রাম। দৈর্ঘ্য হল ছয় মিটার। ০.৩৭৫ মিটার চওড়া বলে জানিয়েছে স্কাইরুট।

আরও পড়ুন: এবার মহাকাশের ক্ষেত্রে যুক্ত হচ্ছে ১০০ স্টার্ট-আপ, করেছে রেজিস্ট্রি, জানাল ISRO

বিক্রম-এস রকেটের উৎক্ষেপণের ফলে কী লাভ হবে?

স্কাইরুট এরোস্পেসের তরফে দাবি করা হয়েছে, এক দশকে 'বিক্রম' সিরিজের ২০,০০০-র বেশি ছোটো-ছোটো কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা হবে। সেই লক্ষ্যের প্রথম ধাপ হিসেবে 'বিক্রম-এস'-র উৎক্ষেপণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বিক্রম সিরিজে যে প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে, সেটার পরীক্ষা করা হয়েছে। 

অর্থাৎ যে প্রযুক্তিতে বিক্রম সিরিজের রকেট তৈরি করা হবে, সেটার মূল্যায়ন করার ক্ষেত্রে শুক্রবারের উৎক্ষেপণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। উৎক্ষেপণের আগের পর্যায় এবং উৎক্ষেপণের পরের পর্যায়ে বিভিন্ন প্রযুক্তি এবং সাব-সিস্টেম কীভাবে কাজ করেছে, তারও মূল্যায়ন করা হয়েছে।

বন্ধ করুন