মহাকাশ গবেষণার কাজ অব্যাহত রাখবে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। একইসঙ্গে মহাকাশ অভিযানের ব্যবসায়িক দিকেও থাকবে নজর। বেসরকারি খাতের জন্য আরও প্রচলতি হয়ে যাবে মহাকাশ অভিযানের ব্যবসা।
1/5২০২৩-এ সূর্য ও চন্দ্র- দুই দিকেই নজর থাকবে ইসরো। আদিত্য এবং চন্দ্রযান-৩ মিশনের মাধ্যমে তার মহাকাশ গবেষণার কাজ অব্যাহত রাখবে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা। একইসঙ্গে মহাকাশ অভিযানের ব্যবসায়িক দিকেও থাকবে নজর। বেসরকারি খাতের জন্য আরও প্রচলতি হয়ে যাবে মহাকাশ অভিযানের ব্যবসা। ফাইল ছবি: ইসরো (ISRO)
2/5 নতুন বছরেই ভারতের প্রথম মানববাহী মহাকাশ অভিযানের প্রাথমিক সূচনা হতে চলেছে। তবে প্রথমেই মানুষবাহী নয়। 'গগনযান' অভিযানের মাধ্যমে প্রথমে একেবারে প্রস্তুত লঞ্চ ভেহিকেল-এর নির্ভরযোগ্যতা যাচাই করে দেখে নেওয়া হবে। ফাইল ছবি: এএফপি (ISRO)
3/5২০২৩ সালের শেষ ত্রৈমাসিকে সেই পরীক্ষামূলক অভিযান হবে। লঞ্চ ভেহিকল, অরবিটাল মডিউল প্রপালশন সিস্টেম এবং রিকভারি অপারেশন একেবারে তৈরি কিনা, তার ট্রায়াল দিয়ে দেখে নেবে ইসরো। সেটি সফল হলেই মহাকাশে নভোশ্চর পাঠাতে আর কোনও বাধা থাকবে না ভারতের। ফাইল ছবি: ইসরো (ISRO)
4/5এর পাশাপাশি ইলন মাস্কের স্পেসএক্স-এর মতোই পুনর্ব্যবহারযোগ্য লঞ্চ ভেহিকেল নিয়ে কাজ করছে ইসরো। ২০২৩-এর প্রথমার্ধেই তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হতে পারে। কর্ণাটকের চিত্রদূর্গে রানওয়ে ল্যান্ডিংয়ের(RLV-LEX) প্রচেষ্টা করা হবে। ডিসেম্বরেই এই বিষয়ে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় রাষ্ট্রমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং। ফাইল ছবি: পিটিআই (ISRO)
5/5ভারতীয় স্টার্ট-আপ সংস্থাগুলিও মহাকাশ অভিযান ব্যবসার দিকে বেশ কয়েক ধাপ এগিয়ে যাবে ২০২৩ সালে। গত নভেম্বরেই ভারতের প্রথম প্রাইভেট রকেট উৎক্ষেপণ করেছিল স্টাইরুট এয়ারোস্পেস নামের এক সংস্থা। আগামী বছরে এই সংস্থাই এক গ্রাহকের বরাত অনুযায়ী কক্ষপথে স্যাটেলাইট স্থাপন করার পরিকল্পনা করেছে। অন্যদিকে IIT-মাদ্রাজ ক্যাম্পাসের থেকে শুরু হওয়া স্টার্ট-আপ Agnikul Cosmos, তার পরীক্ষামূলক উড়ান সম্পন্ন করবে বলে জানিয়েছে। ফাইল ছবি: পিটিআই (ISRO)