সদ্য বিজেপি সংস্রব ত্যাগ করে যোগ দিয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসে। তিনি বিষ্ণুপুরের বিজেপি বিধায়ক তন্ময় ঘোষ। যিনি এবার মানুষের দুয়ারে পৌঁছে গিয়েছেন। তাই এখন সবাই বলছেন ‘দুয়ারে বিধায়ক’। আর তিনি বলছেন, মানুষের পাশে দাঁড়ানোই তাঁর একমাত্র লক্ষ্য। তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করে সাধারণ মানুষের দরজায় দরজায় পৌঁছে গেলেন বিষ্ণুপুরের বিধায়ক তন্ময় ঘোষ।
রবিবার বিকেলে দেখা গেল, বিধায়ক তন্ময় ঘোষ বিষ্ণুপুর পৌরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের মাধবগঞ্জ, মুচিপাড়া, বাউরি পাড়া, ঘোষপাড়া–সহ একাধিক এলাকায় পৌঁছে গেলেন মানুষের দরজায় দরজায়। কথা বললেন এলাকাবাসীর সঙ্গে। আবার খানিকটা জনসংযোগও করলেন। বিধায়ককে নিজেদের দুয়ারে পেয়ে বিষ্ণুপুরবাসীর উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রত্যেককে বিধায়ক আশ্বাস দেন যে, এলাকার সব সমস্যা থেকে মুক্তি দেবেন তিনি। সরকারি প্রকল্প নেওয়ার জন্যও উৎসাহ দেন তিনি।
রবিবার বিকেলে দেখা গেল, বিধায়ক তন্ময় ঘোষ বিষ্ণুপুর পৌরসভার ১০ নম্বর ওয়ার্ডের মাধবগঞ্জ, মুচিপাড়া, বাউরি পাড়া, ঘোষপাড়া–সহ একাধিক এলাকায় পৌঁছে গেলেন মানুষের দরজায় দরজায়। কথা বললেন এলাকাবাসীর সঙ্গে। আবার খানিকটা জনসংযোগও করলেন। বিধায়ককে নিজেদের দুয়ারে পেয়ে বিষ্ণুপুরবাসীর উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো। প্রত্যেককে বিধায়ক আশ্বাস দেন যে, এলাকার সব সমস্যা থেকে মুক্তি দেবেন তিনি। সরকারি প্রকল্প নেওয়ার জন্যও উৎসাহ দেন তিনি।|#+|
বিষ্ণুপুরের বিধায়ক এই প্রচার করার পর সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর যাত্রাকে আমি এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। এলাকায় কিছু ছোটখাটো সমস্যা আছে। যত দ্রুত সম্ভব সমাধান করার চেষ্টা করব।’ এই বিষয়ে বিজেপির বিষ্ণুপুর নগর মণ্ডল সভাপতি উত্তম সরকার বলেন, ‘বিধায়কের ক্ষমতা থাকলে বিজেপির দেওয়া পদ থেকে পদত্যাগ করে আবার নির্বাচনে জিতে আসুন।’