ছট পুজোতে দুষণ রোধ করা ছিল এবারও প্রশাসনের কাছে বড় চ্য়ালেঞ্জ। তবে কেএমডিএ সূত্রে খবর, ৪৭টি স্থায়ী ও অস্থায়ী ঘাট যেগুলি ছট পুজোর জন্য় ব্যবহার করার জন্য় বরাদ্দ করা হয়েছিল সেগুলিকে পরিষ্কার করা হয়েছে। সোমবার সন্ধ্যার মধ্যে সেগুলি পরিষ্কার করা হয়েছে।
এদিকে সোমবার সকালেই ছটপুজোর অনুষ্ঠান শেষ হয়। তারপর থেকেই ঘাট পরিষ্কারের কাজ শুরু হয়ে যায়। কেএমডিএর এক আধিকারিক জানিয়েছেন, কেএমডিএ যে এজেন্সি নিয়োগ করেছিল তারা ইতিমধ্যেই ঘাটগুলি পরিষ্কার করেছে। ফের আর এক দফা এই ঘাটগুলি প্রয়োজনে পরিষ্কার করা হবে। এদিকে সোমবার বিকালে কেএমডিএ আধিকারিকরা ঘাটগুলি পরিদর্শন করেন। ঘাটগুলি কতটা সাফসুতরো করা হয়েছে সেগুলি খতিয়ে দেখা হয়েছে।
এদিকে কেএমসির সাফাই কর্মীরাও এজেন্সির কর্মীদের সঙ্গে একযোগে এই ঘাট পরিষ্কারের কাজে হাত লাগান।জলেতেও ফুল, পাতা, পুজোর অবশিষ্ট অংশ পড়েছিল। সেগুলিতে নৌকা দিয়ে তোলা হয়। রামধন পার্ক, গল্ফ গার্ডেনের গোবিন্দন কুট্টি পার্ক, মাদারতলা ঝিল, যোধপুর পার্কের পুকুর, পাটুলি সহ বিভিন্ন জায়গায় অস্থায়ীভাবে ঘাট তৈরি করা হয়েছিল। সেই এলাকাগুলিও পরিষ্কার করা হয়েছে।
এদিকে দুষণ রুখতে রবীন্দ্র সরোবর ও সুভাষ সরোবরের গেট শনিবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে বন্ধ করা হয়েছিল। ছট পুজো মিটে যেতেই সোমবার বিকাল ৪টে থেকে সেই গেট ফের সাধারণ মানুষের জন্য় খুলে দেওয়া হয়েছে।