ফ্লিপকার্টের এই 'ওয়ান-টাইম ক্যাশ পেআউট' কিছুটা ভিন্ন ধরনের। সাধারণ ইক্যুইটি/ESOP বাইব্যাকের থেকে আলাদা। কারণ, এই কর্মীরা কিন্তু সংস্থার কাছে তাঁদের শেয়ার বেচে টাকা পাবেন না। বরং ফোনপে লেনদেনের মাধ্যমে এই টাকাটা পাবেন।
1/5 শীঘ্রই মালামাল হতে চলেছেন ফ্লিপকার্টের প্রায় ২৫ হাজার বর্তমান ও প্রাক্তন কর্মী। গত সপ্তাহে, ফ্লিপকার্ট মোট ৭০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের এককালীন নগদ লভ্যাংশ প্রদানের ঘোষণা করে। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৫,৭৯৭ কোটি টাকারও বেশি। যে কর্মীদের কাছে সংস্থার স্টক অপশন রয়েছে, তাঁরাই এই মুনাফার মুখ দেখবেন। সংস্থার সবচেয়ে সিনিয়র এবং শুরুর সময়কার কর্মীরাই এই টাকার মধ্যে প্রায় ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার পাবেন। (ফাইল ছবি, সৌজন্যে রয়টার্স)
2/5 ওয়ালমার্ট-সহ ফ্লিপকার্টের বিনিয়োগকারীরা এই তহবিলের জন্য টাকা জোগাবেন। ভারতে বেসরকারি সংস্থার প্রদত্ত সর্বোচ্চ ইক্যুইটি লভ্যাংশগুলির মধ্যে এটি অন্যতম হতে চলেছে। এর ফলে ফ্লিপকার্ট, মিন্ত্রা ও ফোনপে-র বহু কর্মী মোটা অঙ্কের টাকা পাবেন। (প্রতীকী ছবি, সৌজন্যে রয়টার্স)
3/5 এর আগে ইনফোসিসের বহু কর্মী শেয়ারের মাধ্যমে অনেক লাভ করেছিলেন। সংস্থার প্রায় ১৯% শেয়ারই তুলে দেওয়া হয়েছে অ-প্রতিষ্ঠাতা কর্মীদের হাতে। এর মোট বাজার মূল্য ১.৩ লক্ষ কোটি টাকা। ফাইল ছবি: পিটিআই
4/5 এর আগে ইনফোসিসের বহু কর্মী শেয়ারের মাধ্যমে অনেক লাভ করেছিলেন। সংস্থার প্রায় ১৯% শেয়ারই তুলে দেওয়া হয়েছে অ-প্রতিষ্ঠাতা কর্মীদের হাতে। এর মোট বাজার মূল্য ১.৩ লক্ষ কোটি টাকা। ফাইল ছবি: রয়টার্স
5/5 তবে ফ্লিপকার্টের এই 'ওয়ান-টাইম ক্যাশ পেআউট' কিছুটা ভিন্ন ধরনের। সাধারণ ইক্যুইটি/ESOP বাইব্যাকের থেকে আলাদা। কারণ, এই কর্মীরা কিন্তু সংস্থার কাছে তাঁদের শেয়ার বেচে টাকা পাবেন না। বরং ফোনপে লেনদেনের মাধ্যমে এই টাকাটা পাবেন। (ছবিটি প্রতীকী, সৌজন্য পিটিআই)