শুভব্রত মুখার্জি:- বাংলাদেশ ক্রিকেটের অন্যতম তারকা ক্রিকেটার মুশফিকুর রহিম। চলতি ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে তিনি খেলছেন প্রাইম ব্যাংকের হয়ে। সেখানেই তাদের শেষ ম্যাচে ঘটে গেল এক অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। যে ঘটনার ফলে তৈরি হয়েছে বড়সড় বিতর্ক। মুশফিকের আউট দেওয়াকে কেন্দ্র করেই তৈরি হয় এই বিতর্ক। রিপ্লেতে নট আউট স্পষ্ট দেখা গেলেও তাঁকে আউট দিয়ে দেন অনফিল্ড আম্পায়ার। আউট হয়ে হতাশ মুশফিকুর মাঠের মাঝেই দাঁড়িয়ে থাকেন। বেরিয়ে যাওয়ার কোন ইচ্ছা ছিল না তাঁর। ফলে প্রায় ১৩ মিনিট বন্ধ রাখতে হয় খেলা। এরপর হতাশ মুশফিকুর রহিম ধীরে ধীরে মাঠ থেকে বেরিয়ে গেলে ম্যাচ ফের চালু হয়।
এই ঘটনার একটি ছবি মুশফিকুর নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করেন। যেখানে স্পষ্ট দেখা যায় ফিল্ডারের পা বাউন্ডারির দড়িতে ঠেকে গিয়েছে। মুশফিক সেই জায়গাটি লাল দাগ দিয়ে চিহ্নিত করে দেন, যাতে দর্শকদের বুঝতে সুবিধা হয়। ক্যাপশনে লিখে দেন ‘মা শা আল্লাহ’। তিনটি ইমোজি ব্যবহার করে তাঁর হতাশার দিকটি স্পষ্ট করে দেন তিনি। ঘটনা নিয়ে যদিও প্রাইম ব্যাংকের তরফে কিছু জানানো হয়নি। তারা অফিসিয়ালি বিতর্কিত বিষয়টি নিয়ে তাদের মতামত জানানো থেকে দূরে থেকেছেন। ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার। চলতি ঢাকা প্রিমিয়র লিগের ম্যাচে ঘটেছে এই ঘটনাটি। যা নিয়ে বিতর্কের যে রেশ তা যেন এখন ও কাটতে চাইছে না।
আরও পড়ুন… সবটাই TRP পাওয়ার জন্য করত- কোহলির সঙ্গে নিজের খারাপ সম্পর্কের জন্য মিডিয়াকেই দায়ী করলেন গম্ভীর
বৃহস্পতিবার ঢাকা প্রিমিয়র লিগের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব এবং প্রাইম ব্যাংক। সেই ম্যাচেই ঘটেছে ঘটনাটি। ম্যাচে রান তাড়া করছিল প্রাইম ব্যাংক। সেই সময়ে ৩৪ তম ওভারে ঘটে যায় ঘটনাটি। যেখানে স্পিনার নাইম হাসানের একটি বলে স্লগ সুইপ শট মারেন মুশফিকুর। বল যায় মিড উইকেট অঞ্চলের দিক দিয়ে বাউন্ডারির দিকে। সেখানে থাকা ফিল্ডার আবু হায়দার রনি একেবারে বাঁদিকে ঝাঁপিয়ে পড়ে বলটিকে অনবদ্যভাবে তালুবন্দি করেন।
আরও পড়ুন… সবটাই TRP পাওয়ার জন্য করত- কোহলির সঙ্গে নিজের খারাপ সম্পর্কের জন্য মিডিয়াকেই দায়ী করলেন গম্ভীর
রবিবার ইডেনে হঠাৎউ উপস্থিত হয়েছিলেন শাহরুখ খান। ছেলে আব্রামকে সঙ্গী করে ইডেনের সবুজ ঘাসে নেমে পড়েছিলেন তিনি। ইডেনে ছেলের সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ ক্রিকেট খেললেন বলিউডের বাদশা। শাহরুখের উপস্থিতি নাইট রাইডার্সদের আলাদা করে উৎসাহ দেয়। অন্য দিকে, দিল্লি ক্যাপিটালসের ডিরেক্টর সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ও ছিলেন ইডেনে। বারবার বাইশ গজ পরীক্ষা করে দেখেন তিনি।