WB Lok Sabha Vote Dates LIVE Updates: ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ৭ দফায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল ভোট। সেবারে পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলকে কড় টক্কর দিয়েছিল বিজেপি। রাজ্যের ৪২টির মধ্যে ১৮টি আসনে পদ্ম ফুটেছিল। ২২টি আসনে ফুটেছিল ঘাসফুল। আর দু'টি হাসনে হাত উঁচু করে দাঁড়াতে পেরেছিল কংগ্রেস। এবারের নির্বাচনের ফলাফল কী হবে তার জন্য অপেক্ষা করতে হবে ৪ জুন পর্যন্ত। তবে কবে কবে রাজ্যে কোথায় ভোট হবে, সেই দিনক্ষণ আজ প্রকাশ করে দিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন।
সপ্তম দফায় বাংলার কোথায় কোথায় ভোট?
সপ্তম দফায় দক্ষিণবঙ্গের উত্তর কলকাতা, দক্ষিণ কলকাতা, যাদবপুর, জয়নগর, বসিরহাট, বারাসত, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, দমদমে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলার দুই বিধানসভা আসনে কবে উপনির্বাচন?
আগামী ৭ মে ভগবানগোলা বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচন হবে। আর আগামী ১ জুন বরানগর বিধানসভা কেন্দ্রের উপ-নির্বাচন হবে।
ষষ্ঠ দফায় কোথায় কোথায় ভোট?
২৫ মে ষষ্ঠ দফায় পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, মেদিনীপুর, কাঁথি, তমলুক, ঘাটাল, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, বিষ্ণুপুরে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
পঞ্চম দফায় কোথায় কোথায় ভোট?
২০ মে পঞ্চন দফায় বাংলার শ্রীরামপুর, ব্যারাকপুর, হুগলি, বনগাঁ, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, আরামবাগ আসনে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
চতুর্থ দফায় কোন কোন আসনে ভোট?
১৩ মে চতুর্থ দফায় বাংলার বহরমপুর, কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, বোলপুর, বীরভূম, বর্ধমান পূর্ব, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোলে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।
তৃতীয় দফার ভোটে বাংলায় কোথায় কোথায় নির্বাচন?
৭ মে অনুষ্ঠিত হবে তৃতীয় দফার লোকসভা ভোট। সেদিন মালদা উত্তর, মালদা, দক্ষিণ, মুর্শিদাবাদ ও বহরমপুরে নির্বাচন হবে।
দ্বিতীয় দফায় বাংলার কোন কোন আসনে ভোট?
২৬ এপ্রিল দ্বিতীয় দফায় লোকসভা ভোট অনুষ্ঠিত হবে। সেদিন বাংলার বালুরঘাট, দার্জিলিং, রায়গঞ্জে ভোটগ্রহণ হবে।
প্রথম দফায় বাংলার কোন কোন আসনে ভোট?
১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় উত্তরবঙ্গের ৩ কেন্দ্রে ভোট। এই ৩ কেন্দ্র হল কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি।
সপ্তম দফায় ১ জুন ভোট হবে
সপ্তম দফায় ১ জুন ভোট হবে। বাংলার পশ্চিমের আসনগুলিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ৪ জুন ভোটগ্রহণ হবে।
ষষ্ঠ দফায় ২৫ মে ভোটগ্রহণ হবে
ষষ্ঠ দফায় ২৫ মে ভোটগ্রহণ হবে। ৫৭টি আসনে ভোটগ্রহণ হবে। এর মধ্যে বাংলারও বেশ কয়েকটি আসন আছে।
পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ
পঞ্চম দফার ভোটগ্রহণ: আগামী ২০ মে ভোটগ্রহণ হবে। এই দফাতেও বাংলায় লোকসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
১৩ মে ভোট হবে চতুর্থ দফার ভোট
চতুর্থ দফার ভোটগ্রহণ: আগামী ১৩ মে ভোটগ্রহণ হবে। এদিনও বাংলার বেশ কয়েকটি আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণের দিনক্ষণ
তৃতীয় দফার ভোটগ্রহণ: আগামী ৭ মে ভোটগ্রহণ হবে। ৮৯ লোকসভা কেন্দ্রে ভোট হবে। এদিন উত্তরবঙ্গের নীচের দিকের আসনগুলিতে ভোটগ্রহণ হবে।
১৯ এপ্রিল শুরু ভোট
১৯ এপ্রিল প্রথম দফায় অনুষ্ঠিত হবে লোকসভা ভোট। দ্বিতীয় দফায় ২৬ এপ্রিল ভোটগ্রহণ হবে দেশে। বাংলাতেও এই দফায় হবে দ্বিতীয় নির্বাচন। উত্তরবঙ্গের আসনগুলিতে এই দু'দিনে ভোট হবে।
ভগবানগোলা, বরানগর বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন লোকসভার সাথেই
দেশের বিভিন্ন রাজ্যের ২৬টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপ-নির্বাচন হবে লোকসভার সঙ্গে। পশ্চিমবঙ্গের দুটি কেন্দ্রেও উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এই দফায়। ভগবানগোলা এবং বরানগর বিধানসভা কেন্দ্রে উপ-নির্বাচন হবে।
ভোটের কাজে চুক্তিভিত্তিক কর্মীদের ব্যবহার করা যাবে না
ভোটের নিরাপত্তায় সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ করা যাবে না বলে জানান মুখ্য নির্বাচক আধিকারিক রাজীব কুমার। এছাড়া চুক্তিভিত্তিক কর্মীদেরও নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত করা যাবে না বলে জানান রাজীব কুমার।
১.৮ কোটি ফার্স্ট-টাইম ভোটার
এবারের লোকসভা ভোটের জন্য নথিভুক্ত ভোটারদের মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা হল ৪৯.৭ কোটি। মহিলা ভোটারের সংখ্যা হল ৪৭.১ কোটি। প্রথমবার ভোট দেবেন ১.৮ কোটি তরুণ-তরুণী। ট্রান্সজেন্ডার ভোটারের সংখ্যা হল ৪৮,০০০। ৮৫ বছরের ঊর্ধ্বে ভোটারের সংখ্যা হল ৮২ লাখের বেশি। শতায়ু ভোটারের সংখ্যা হল ২.১৮ লাখ।
৯৭ কোটি ভোটার, ১০.৫ লাখ বুথ
এবারের লোকসভা নির্বাচনের জন্য নথিভুক্ত হয়েছেন ৯৭ কোটি ভোটার। গোটা দেশে ১০.৫ লাখ বুথে ভোটগ্রহণ হবে। ৫৫ লাখের বেশি ইভিএম ব্যবহার করা হবে এবারের ভোটে। এছাড়া ১.৫ কোটি বুথকর্মী এবং সুরক্ষা বাহিনীর আধিকারিক থাকছেন।
লোকসভার পাশাপাশি কোন কোন রাজ্যে বিধানসভা ভোট হবে?
সপ্তদশ লোকসভা লোকসভার মেয়াদ শেষ হচ্ছে ১৬ জুন। আর অরুণাচল প্রদেশ, অন্ধ্রপ্রদেশ, ওড়িশা এবং সিকিমের বিধানসভা ভোটের মেয়াদও শেষ হচ্ছে জুনে। এরই সঙ্গে জম্মু ও কাশ্মীরেও ভোট বাকি আছে।
শুরু হল নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণার সাংবাদিক সম্মেলন
মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার সহ দুই নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার শুরু করলেন সাংবাদিক সম্মেলন। সূত্রের খবর, দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ দফায় ভোট হবে পশ্চিমবঙ্গে। তবে সেই জল্পনা সত্যি কি না, তা জানা যাবে কিছুক্ষণেই।
আর কিছুক্ষণেই লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করতে চলেছে কমিশন
আর কিছুক্ষণেই লোকসভা ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করতে চলেছে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। তখনই জানা যাবে, কবে নাগাদ ভোট হবে পশ্চিমবঙ্গে। এই আবহে বিজ্ঞান ভবনে নির্বাচন কমিশনের সাংবাদিক সম্মেলন ঘিরে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি তুঙ্গে। সাংবাদিকরা ইতিমধ্যেই সেখানে ভিড় করেছেন। অধীর আগ্রহে গোটা দেশ।
১৬ এপ্রিল শুরু হতে পারে ভোট
একাধিক রিপোর্টে দাবি করা হচ্ছে, এবারের লোকসভা ভোট শুরু হতে পারে ১৬ এপ্রিল, শেষ হতে পারে ১৭ বা ১৮ মে। গণনা হতে পারে ২০ মে। উল্লেখ্য, বর্তমান সরকারের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ৩১ মে। এই আবহে ফলাফল প্রকাশের পর নতুন সরকার শপথ নিতে পারে মে মাসের শেষ বা জুন মাসের প্রথম দিকে।
বাংলায় মোতায়েন করা হবে ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী
ভোটের সময় বঙ্গবাসীকে নিরাপত্তা দিতে রাজ্যে মোতায়েন করা হবে ৯২০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। জম্মু ও কাশ্মীরের থেকেও বেশি সংখ্যক বাহিনী বাংলায় মোতায়েন করা হবে।
গতবারে তৃণমূল-বিজেপির ভোটেক ফারাক কত ছিল?
এর আগে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় ২২টি আসনে জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। তারা ৪৩.৩ শতাংশ ভোট পেয়েছিল। এদিকে বিজেপি জিতেছিল ১৮টি আসনে। তারা পেয়েছিল ৪০.৭ শতাংশ ভোট। এদিকে কংগ্রেস পেয়েছিল ২টি আসন। তাদের ভোটের হার ছিল ৫.৬৭ শতাংশ। আর বামেরা শূন্য হাতে ফিরেছিল ২০১৯ সালে। তবে তারা ৬.৩৩ শতাংশ ভোট পেয়েছিল।
তৃণমূল কোন কোন আসনে জিতেছিল ২০১৯ সালে?
এদিকে গত ২০১৯ সালের নির্বাচনে জঙ্গিপুর, মুর্শিদাবাদ, কৃষ্ণনগর (সম্প্রতি মহুয়া মৈত্রকে সংসদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিলে), দমদম, বারাসত, বহিরহাট, জয়নগর, মথুরাপুর, ডায়মন্ড হারবার, যাদবপুর, কলকাতা দক্ষিণ, কলকাতা উত্তর, হাওড়া, উলুবেড়িয়া, শ্রীরামপুর, আরামবাগ, তমলুক (যদিও দিব্যেন্দু অধিকারী 'তৃণমূল বিরোধী' হয়ে গিয়েছিলেন এবং সম্প্রতি তিনি বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন), কাঁথি (শিশির অধিকারী দলের বিরুদ্ধে বারংবার সুর চড়িয়েছেন), ঘাটাল, বর্ধমান পূর্ব (সুনীল মণ্ডল বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলে, পরে তিনি আবার তৃণমূলে ফিরে আসেন), বোলপুর, বীরভূমে জিতেছিল তৃণমূল।
গতবারে কোন আসনে জিতেছিল বিজেপি?
গতবার কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, রায়গঞ্জ, বালুরঘাট, মালদা উত্তর, রানাঘাট, বনগাঁ, ব্যারাকপুর (যদিও অর্জুন সিং বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দিয়েছিলেন, গতকাল তিনি আবার বিজেপিতে যোগ দেন), হুগলি, ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুর, বর্ধমান-দুর্গাপুর, আসানসোলে (পরবর্তীতে বাবুল সুপ্রিয় পদত্যাগ করে তৃণমূলে যোগ দেন, উপনির্বাচনে আসনটি জেতেন তৃণমূলের শত্রুঘ্ন সিনহা) জিতেছিল বিজেপি। কংগ্রেস জিতেছিল মালদা দক্ষিণ এবং বহরমপুরে।
ভোটের ময়দানে কুড়মিরাও
২০১৯ সালে উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি বাংলার পশ্চিমের জেলাগুলিতে দুর্দান্ত ফল করেছিল বিজেপি। পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বিষ্ণুপুরের মতো আসনগুলিতে বড় ব্যবধানে জয় পেয়েছিল পদ্ম শিবির। তবে ২০২৪ সালে জঙ্গলমহলের ৪টি আসনে বিজেপির সামনে কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে কুড়মি সমাজ। ভোটের ময়দানে নামছেন তাঁরা। পুরুলিয়ায় কুড়মি প্রার্থী হবেন আদিবাসী কুড়মি সমাজের মূল মানতা অজিতপ্রসাদ মাহাতো। এছাড়াও ঝাড়গ্রাম, মেদিনীপুর ও বাঁকুড়ায় প্রার্থী দেবেন তাঁরা।
বামেরা বাংলার ১৬টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে
এদিকে বামেরা বাংলার ১৬টি আসনে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। দমদম থেকে সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। জলপাইগুড়িতে সিপিএমের দেবরাজ বর্মণ। কৃষ্ণনগরে প্রার্থী সিপিএমের এস এম শাদি। যাদবপুর কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হয়েছেন সৃজন ভট্টাচার্য। কলকাতা দক্ষিণ থেকে প্রার্থী হয়েছেন সিপিএমের সায়েরা শাহ হালিম। তিনি ডাঃ ফুয়াদ হালিমের স্ত্রী। বালিগঞ্জ উপনির্বাচনে বাবুল সুপ্রিয়র কাছে পরাজিত হন। শ্রীরামপুর থেকে প্রার্থী হন দীপ্সিতা ধর। হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী মনদীপ ঘোষ। তমলুক থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সায়ন বন্দ্য়োপাধ্যায়। এদিকে বাঁকুড়া থেকে প্রার্থী হয়েছেন নীলাঞ্জন দাশগুপ্ত। বিষ্ণুপুর থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন শীতল কৈবর্ত। নীরব খান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বর্ধমান পূর্ব আসন থেকে। আসানসোল থেকে প্রার্থী হয়েছেন জাহানারা খাতুন। হাওড়া থেকে প্রার্থী হয়েছেন আইনজীবী সব্যসাচী চট্টোপাধ্যায়। মেদিনীপুরে সিপিআই নেতা বিপ্লব ভট্ট প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। কোচবিহারে ফরওয়ার্ড ব্লকের নীতীশ চন্দ্র রায়, বালুরঘাটে আরএসপি'র জয়দেব সিদ্ধান্ত।
আইএসএফ লড়বে ৮টি আসনে
এদিকে আইএসএফ ঘোষণা করেছে তারা ৮টি আসনে লড়বে। বারাসত, বসিরহাট, মথুরাপুর, যাদবপুর, উলুবেড়িয়া, শ্রীরামপুর, মালদা দক্ষিণ ও মুর্শিদাবাদ কেন্দ্রে প্রার্থী দিচ্ছে নৌশাদ সিদ্দিকির দল।
বিজেপির প্রার্থী তালিকা
বিজেপির প্রার্থী তালিকা: বিজেপির প্রথম দফার প্রার্থী তালিকায় বাংলার ২০ প্রার্থীর নাম ছিল। এর মধ্যে আসানসোল আসনের জন্য ঘোষিত পবন সিং জানিয়ে দেন, তিনি ভোটে লড়বেন না। পরবর্তীতে যদিও তিনি ভোটে লড়াই করার বিষয়ে সম্মতি দেন। তবে তিনি সম্ভবত আসানসোল থেকে আর লড়বেন না। এছাড়া যাদবপুর থেকে প্রার্থী হচ্ছেন ডক্টর অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়, জয়নগরে অশোক কাণ্ডারী, কোচবিহারে নিশীথ প্রামাণিক, আলিপুরদুয়ারে মনোজ টিগ্গা, বালুরঘাটে সুকান্ত মজুমদার, মালদা উত্তরে খগেন মুর্মু, মালদা দক্ষিণে শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী, বনগাঁয় শান্তনু ঠাকুর, হুগলিতে লকেট চট্টোপাধ্যায়, বাঁকুড়ায় সুভাষ সরকার, বিষ্ণুপুরে সৌমিত্র খাঁ, পুরুলিয়ায় জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো, বোলপুরে পিয়া সাহা, হাওড়ায় রথীন চক্রবর্তী, রানাঘাটে জগন্নাথ সরকার, মুর্শিদাবাদে গৌরিশঙ্কর ঘোষ, বহরমপুরে নির্মল কুমার সাহা, ঘাটালে হিরণ্ময় চট্টোপাধ্যায়, কাঁথিতে সৌমেন্দু অধিকারী।
তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা
তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা: কোচবিহার থেকে তৃণমূল প্রার্থী হচ্ছেন জগদীশ চন্দ্র বাসুনিয়া, আলিপুরদুয়ার থেকে প্রার্থী হচ্ছেন প্রকাশ চিক বড়াইক, জলপাইগুড়ি থেকে প্রার্থী হচ্ছেন নির্মল চন্দ্র রায়, দার্জিলিং থেকে প্রার্থী হচ্ছেন গোপাল লামা, রায়গঞ্জ থেকে প্রার্থী হচ্ছেন কৃষ্ণ কল্যাণী, বালুরঘাট থেকে প্রার্থী বিপ্লব মিত্র, মালদা উত্তর থেকে প্রার্থী হচ্ছেন প্রাক্তন আইপিএস প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, মালদা দক্ষিণ থেকে প্রার্থী শাহনাওয়াজ আলি রেহান, জঙ্গিপুর থেকে প্রার্থী হচ্ছেন খলিলউর রহমান, বহরমপুর থেকে প্রার্থী ইউসুফ পাঠান, মুর্শিদাবাদ থেকে প্রার্থী আবু তাহের খান, কৃষ্ণনগর থেকে প্রার্থী মহুয়া মৈত্র, রানাঘাট থেকে প্রার্থী হচ্ছেন মুকুটমণি অধিকারী, বনগাঁ থেকে লড়বেন বিশ্বজিৎ দাস, ব্যারাকপুর থেকে পার্থ ভৌমিক প্রার্থী হচ্ছেন, দমদম থেকে প্রর্থী সৌগত রায়, বারাসত থেকে লড়বেন কাকলি ঘোষ দস্তিদার, বসিরহাট থেকে লড়বেন হাজি নুরুল ইসলাম, জয়নগর থেকে লড়বেন প্রতিমা মণ্ডল, মথুরাপুর থেকে লড়বেন বাপি হালদার। এদিকে ডায়মন্ড হারবার থেকে তৃণমূলের হয়ে লড়বেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, যাদবপুর থেকে লড়বেন সায়নী ঘোষ, কলকাতা থেকে দক্ষিণ থেকে লড়বেন মালা রায়, কলকাতা উত্তর থেকে প্রার্থী সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়, হাওড়া থেকে লড়বেন ফুটবলর প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, উলুবেড়িয়া থেকে লড়বেন সাজদা আহমেদ, শ্রীরামপুর থেকে প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, হুগলি থেকে প্রার্থী রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়, আরামবাগ থেকে লড়বেন মিতালী বাগ, তমলুক থেকে লড়বেন দেবাংশু ভট্টচার্য, কাঁথি থেকে লড়বেন উত্তম বারিক, ঘাটাল থেকে লড়বেন দেব, ঝাড়গ্রাম থেকে লড়বেন কালীপদ সোরেন, মেদিনীপুর থেকে লড়বেন জুন মালিয়া, পুরুলিয়া থেকে লড়বেন শান্তিরাম মাহাতো, বাঁকুড়া থেকে লড়বেন অরূপ চক্রবর্তী, বর্ধমান পূর্ব থেকে লড়বেন ডঃ শর্মিলা সরকার, বর্ধমান-দুর্গাপুর থেকে লড়বেন কীর্তি আজাদ, আসানসোল থেকে লড়বেন শত্রুঘ্ন সিনহা, বোলপুর থেকে লড়বেন অসীত কুমার মাল, বীরভূম থেকে লড়বেন সতাব্দী রায় আর বিষ্ণুপুর থেকে লড়বেন সুজাতা মণ্ডল।
বাংলার ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ পড়েছে ৯.৭ লাখের
গতবারের তুলনায় এবারে বাংলায় ভোটার সংখ্যা বেড়েছে ১৪.৩ লাখ। এবারে বাংলার ভোটার তালিকা থেকে নাম বাদ পড়েছে ৯.৭ লাখের। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, তাদের মধ্যে ৫.১ লাখ ভোটার মারা গিয়েছে। এদিকে ৩.৯ লাখ ভোটার অন্যত্র স্থানান্তরিত হয়েছে। এছাড়া ৩১ হাজার ৮৯৪ ভোটারের নাম একাধিকবার রয়েছে তালিকায়।
বাংলায় এবারে মোট ভোটার সংখ্যা ৭ কোটি ৫৮ লাখ
বাংলায় এবারে মোট ভোটার সংখ্যা ৭ কোটি ৫৮ লাখ ৩৭ হাজার ৭৭৮। তাদের মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৩.৮৫ কোটি। এদিকে রাজ্যের মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৩.৭৩ কোটি। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটারের সংখ্যা ১৮৩৭ জন। পুরুষের অনুপাতে মহিলা ভোটারের হার দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ এই রাজ্যেই। প্রতি হাজার পুরুষ ভোটারের পরিবর্তে বাংলায় মহিলা ভোটারের সংখ্যা ৯৬৮। এদিকে রাজ্যে ১৮ থেকে ১৯ বছর বয়সি ভোটারদের হার ২ শতাংশ।
এবারে বাংলার ৪২টি আসনে ৮০ হাজার ৪৫৩টি বুথ থাকবে
এবারের লোকসভা নির্বাচনে বাংলার ৪২টি আসনে ৮০ হাজার ৪৫৩টি বুথ থাকবে। এদিকে এবারে লোকসভা নির্বাচনের আগেই বাংলার জন্য ১৫০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়েছিল নির্বাচন কমিশন। এর মধ্যে ১০০ কোম্পানি বাহিনী এসেছে মার্চের প্রথম সপ্তাহেই।
কবে কবে ভোট বাংলায়? অপেক্ষা আর কিছুক্ষণের
আজ আর কিছুক্ষণেই ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করবে জাতীয় নির্বাচন কমিশন। দুপুর তিনটে নাগাদ নবনিযুক্ত দুই নির্বাচন কমিশনারকে নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করবেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার। আর তখনই জানা যাবে এবারের নির্বাচনের দিনক্ষণ। এদিকে বাংলায় এবারে কত দফায় নির্বাচন হবে তা নিয়ে কৌতুহলের অন্ত নেই। তৃণমূল যদিও যায় বাংলায় এক দফাতেই ভোট হোক। তবে গতবার সাত দফায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল রাজ্যে।