২০১১য় ক্ষমতা থেকে অপসারণের পর থেকে রাজ্যে বামেদের যে ক্ষয় শুরু হয়েছিল সেই বৃত্ত সম্পূর্ণ হল ২০২১-এর নির্বাচনে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে গেল বামেরা। ২০১৬-র নির্বাচনের পরেও যে সামান্য প্রাসঙ্গিকতাটুকু তাদের ছিল তাও হারাল তারা। বাম শিবিরে পতন হয়েছে সমস্ত রথী-মহারথীর। সুজন চক্রবর্তী থেকে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় সবাই শোচনীয় হারের মুখে। এক নজরে দেখে নিন কোথায় কী অবস্থা।
২০১৬ সালের নির্বাচনে পরাজিত হয়েছিলেন বিদায়ী বাম পরিষদীয় দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্রের। চলতি নির্বাচনে লড়েননি তিনি। এবার একই পরিণতি হতে চলেছে বিদায়ী বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তীর। যাদবপুর কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী মলয় মজুমদারের থেকে কয়েক যোজন পিছিয়ে তিনি। বিজেপি প্রার্থী রিঙ্কু নস্করের সঙ্গে দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখতে লড়ছেন তিনি।
নন্দীগ্রামে আরও খারাপ অবস্থা সিপিআইএম প্রার্থী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের। তৃতীয় স্থানে থাকলেও ৫ রাউন্ড গণনা শেষে মাত্র ১৮৮০টি ভোট পেয়েছেন তিনি। বালিতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন সিপিআইএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। তবে তৃণমূল প্রার্থী রানা চট্টোপাধ্যায়ের থেকে অনেক পিছিয়ে তিনি। বৈশালী ডালমিয়ার সঙ্গে দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখার লড়াই চলছে তাঁরও।
সিঙুরে মাস্টারমশাই আর বেচারামের লড়াইয়ের মাঝে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সৃজন। হুগলির চণ্ডীতলায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন প্রাক্তন সাংসদ মহম্মদ সেলিম। রাজারহাট নিউটাউনে তৃতীয় স্থানে থাকলেও কার্যত অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই লড়ছেন সিপিআইএম প্রার্থী সপ্তর্ষি দেব।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘিতে দ্বিতীয় স্থানের জন্য বিজেপির সঙ্গে লড়ছেন সিপিআইএম প্রার্থী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়। জামুড়িয়া কেন্দ্রে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সিপিআইএম প্রার্থী ঐশী ঘোষ। কসবায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন শতরূপ ঘোষ। কামারহাটিতে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন DYFI নেতা সায়নদীপ মিত্র।
বালিগঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে দ্বিতীয় স্থানের লড়াই লড়ছেন সিপিএমের ফুয়াদ হালিম। টালিগঞ্জে তৃতীয় স্থানে থাকলেও অপেক্ষাকৃত ভাল অবস্থায় রয়েছেন দেবদূত ঘোষ। শিলিগুড়িতে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন বিদায়ী বিধায়ক অশোক ভট্টাচার্য। ফলের গতিপ্রকৃতি দেখে গণনাকেন্দ্র ছেড়েছেন তিনি। যাওয়ার সময় সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, শুধু আমার নয়, সারা রাজ্যে দলের ফল খারাপ হয়েছে।
২০১১য় ক্ষমতা থেকে অপসারণের পর থেকে রাজ্যে বামেদের যে ক্ষয় শুরু হয়েছিল সেই বৃত্ত সম্পূর্ণ হল ২০২১-এর নির্বাচনে। পশ্চিমবঙ্গ থেকে ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে গেল বামেরা। ২০১৬-র নির্বাচনের পরেও যে সামান্য প্রাসঙ্গিকতাটুকু তাদের ছিল তাও হারাল তারা। বাম শিবিরে পতন হয়েছে সমস্ত রথী-মহারথীর। সুজন চক্রবর্তী থেকে মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায় সবাই শোচনীয় হারের মুখে। এক নজরে দেখে নিন কোথায় কী অবস্থা।
২০১৬ সালের নির্বাচনে পরাজিত হয়েছিলেন বিদায়ী বাম পরিষদীয় দলনেতা সূর্যকান্ত মিশ্রের। চলতি নির্বাচনে লড়েননি তিনি। এবার একই পরিণতি হতে চলেছে বিদায়ী বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তীর। যাদবপুর কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী মলয় মজুমদারের থেকে কয়েক যোজন পিছিয়ে তিনি। বিজেপি প্রার্থী রিঙ্কু নস্করের সঙ্গে দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখতে লড়ছেন তিনি।
নন্দীগ্রামে আরও খারাপ অবস্থা সিপিআইএম প্রার্থী মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়ের। তৃতীয় স্থানে থাকলেও ৫ রাউন্ড গণনা শেষে মাত্র ১৮৮০টি ভোট পেয়েছেন তিনি। বালিতে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন সিপিআইএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। তবে তৃণমূল প্রার্থী রানা চট্টোপাধ্যায়ের থেকে অনেক পিছিয়ে তিনি। বৈশালী ডালমিয়ার সঙ্গে দ্বিতীয় স্থান ধরে রাখার লড়াই চলছে তাঁরও।
সিঙুরে মাস্টারমশাই আর বেচারামের লড়াইয়ের মাঝে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সৃজন। হুগলির চণ্ডীতলায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন প্রাক্তন সাংসদ মহম্মদ সেলিম। রাজারহাট নিউটাউনে তৃতীয় স্থানে থাকলেও কার্যত অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই লড়ছেন সিপিআইএম প্রার্থী সপ্তর্ষি দেব।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘিতে দ্বিতীয় স্থানের জন্য বিজেপির সঙ্গে লড়ছেন সিপিআইএম প্রার্থী কান্তি গঙ্গোপাধ্যায়। জামুড়িয়া কেন্দ্রে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন সিপিআইএম প্রার্থী ঐশী ঘোষ। কসবায় তৃতীয় স্থানে রয়েছেন শতরূপ ঘোষ। কামারহাটিতে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন DYFI নেতা সায়নদীপ মিত্র।
বালিগঞ্জে বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে দ্বিতীয় স্থানের লড়াই লড়ছেন সিপিএমের ফুয়াদ হালিম। টালিগঞ্জে তৃতীয় স্থানে থাকলেও অপেক্ষাকৃত ভাল অবস্থায় রয়েছেন দেবদূত ঘোষ। শিলিগুড়িতে তৃতীয় স্থানে রয়েছেন বিদায়ী বিধায়ক অশোক ভট্টাচার্য। ফলের গতিপ্রকৃতি দেখে গণনাকেন্দ্র ছেড়েছেন তিনি। যাওয়ার সময় সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, শুধু আমার নয়, সারা রাজ্যে দলের ফল খারাপ হয়েছে।
|#+|